নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোনো নিষেধাজ্ঞা নিয়ে উদ্বেগ নেই আওয়ামী লীগের—এমনটাই বলেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংবিধান মেনেই আমরা স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পথে এগিয়ে যাচ্ছি। এখানে নিষেধাজ্ঞা আসবে কেন? নিষেধাজ্ঞা এলে বিএনপির ওপর আসা উচিত। তারা নাশকতা করছে, চোরাগোপ্তা হামলা করছে। এগুলো তো সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা। যুক্তরাষ্ট্র যদি নিষেধাজ্ঞা দিতে চায়, তাহলে একমাত্র বিএনপি ও তার দোসররাই নিষেধাজ্ঞা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পোশাক খাতের শ্রমিকদের নিজ স্বার্থে ব্যবহারের পাঁয়তারা আছে। দেশেও আছে, বিদেশেও আছে। পোশাক খাতের স্বার্থেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রমিকদের বেতন বাড়িয়েছেন। এ খাতের শ্রমিকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে বর্তমান সরকার আন্তরিক। এই সরকার আবারও ক্ষমতায় এলে সংসদে নতুন শ্রম আইন প্রণয়নের ব্যবস্থা নেবে। এ নিয়ে পানি ঘোলা করার দরকার নেই। যারা করছেন, নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে করছেন।’
দেশের বিভিন্ন স্থানের ৩২টি আসনে আওয়ামী লীগের কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী নেই—এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এখানে মনোনয়ন বাতিলে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো চাপ নেই। নির্বাচন কমিশন তার আচরণবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে। দেশের বিচারব্যবস্থাও স্বাধীন। ফাইনাল সিদ্ধান্ত নিয়ে এলে আওয়ামী লীগ বাধা দেবে না।’ এ সময় তিনি এবারের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ভালো হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোনো বাধাবিপত্তি, হুমকি, নাশকতা, অগ্নি-সন্ত্রাস এই নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধা হতে পারবে না। নির্বাচনমুখী ভোটাররাই যারা নির্বাচনে বাধা দিতে আসবে তাদের প্রতিহত করবে। আজ বিএনপি ও তার সহযোগীরা নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এর পরও নির্বাচন নিয়ে উৎসাহ-উদ্দীপনা, জাগরণের কমতি নেই। জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
কোনো নিষেধাজ্ঞা নিয়ে উদ্বেগ নেই আওয়ামী লীগের—এমনটাই বলেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংবিধান মেনেই আমরা স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পথে এগিয়ে যাচ্ছি। এখানে নিষেধাজ্ঞা আসবে কেন? নিষেধাজ্ঞা এলে বিএনপির ওপর আসা উচিত। তারা নাশকতা করছে, চোরাগোপ্তা হামলা করছে। এগুলো তো সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা। যুক্তরাষ্ট্র যদি নিষেধাজ্ঞা দিতে চায়, তাহলে একমাত্র বিএনপি ও তার দোসররাই নিষেধাজ্ঞা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পোশাক খাতের শ্রমিকদের নিজ স্বার্থে ব্যবহারের পাঁয়তারা আছে। দেশেও আছে, বিদেশেও আছে। পোশাক খাতের স্বার্থেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রমিকদের বেতন বাড়িয়েছেন। এ খাতের শ্রমিকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে বর্তমান সরকার আন্তরিক। এই সরকার আবারও ক্ষমতায় এলে সংসদে নতুন শ্রম আইন প্রণয়নের ব্যবস্থা নেবে। এ নিয়ে পানি ঘোলা করার দরকার নেই। যারা করছেন, নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে করছেন।’
দেশের বিভিন্ন স্থানের ৩২টি আসনে আওয়ামী লীগের কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী নেই—এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এখানে মনোনয়ন বাতিলে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো চাপ নেই। নির্বাচন কমিশন তার আচরণবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে। দেশের বিচারব্যবস্থাও স্বাধীন। ফাইনাল সিদ্ধান্ত নিয়ে এলে আওয়ামী লীগ বাধা দেবে না।’ এ সময় তিনি এবারের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ভালো হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোনো বাধাবিপত্তি, হুমকি, নাশকতা, অগ্নি-সন্ত্রাস এই নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধা হতে পারবে না। নির্বাচনমুখী ভোটাররাই যারা নির্বাচনে বাধা দিতে আসবে তাদের প্রতিহত করবে। আজ বিএনপি ও তার সহযোগীরা নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এর পরও নির্বাচন নিয়ে উৎসাহ-উদ্দীপনা, জাগরণের কমতি নেই। জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে