নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘গায়েবি ও মিথ্যা মামলা, গুম, খুন, সহিংস আক্রমণ, অগ্নিসংযোগসহ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বাধা প্রদানকারী’ ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করতে কমিটি গঠন করেছে বিএনপি। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে ১৪ সদস্যের এই কমিটি সহিংসতায় লিপ্ত ব্যক্তিদের নাম ও ভিডিও-অডিও রেকর্ড, ফটোগ্রাফ ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করবে।
আজ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এ তথ্য জানান।
তথ্য সংগ্রহ কমিটি গঠন প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত খুন, গুম ও গায়েবি বা মিথ্যা মামলার শিকার নিরীহ নিরপরাধ বিএনপি নেতা-কর্মী তথা আপামর ভুক্তভোগী জনসাধারণ দুঃসহ যন্ত্রণা ভোগ করে আসছেন। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, এই প্রবণতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে; যা ইতিমধ্যেই সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। উপরন্তু ইতিমধ্যেই যারা এই অবিচার ও অমানুষিক অত্যাচারের শিকার ও ঘরবাড়ি ছাড়া হয়ে আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন, তাঁদেরও আইনি সহায়তা প্রদান তথা দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে যথাযথ আইনি প্রতিকারের ব্যবস্থা নেওয়ার একটি তাগিদও বিএনপি অনুধাবন করছে।’
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়নের অভিযোগ এনে রিজভী বলেন, ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি পুলিশ সদস্যরাও জড়িয়ে পড়ছেন। তিনি বলেন, ‘তারা ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে বিনা কারণে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকারী নাগরিকদের ওপর খুন, গুম, মিথ্যা মামলা, শারীরিক-মানসিক নির্যাতন করে অর্থ আদায়সহ নানা ধরনের জঘন্য অনাচারে লিপ্ত হয়ে পড়েছেন। অথচ একটি গণতান্ত্রিক দেশে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ প্রদর্শন ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রতিটি নাগরিকের অধিকার। দেশে দেশে সব স্বৈরাচারই এ ধরনের মানবিক ও মৌলিক অধিকার কেড়ে নেয়। আর যারা এই কাজটি বাস্তবায়ন করে, তারা মূলত ফৌজদারি অপরাধ করে।’
তথ্য সংগ্রহ কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, আকরামুল হাসান, মো. আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক কামরুজ্জামান দুলাল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি রফিকুল ইসলাম, সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান এবং পিপিএম সদস্য সালাহ উদ্দিন খান।
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী জানান, গত ১৯ মে থেকে এখন পর্যন্ত বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত জনসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশে মোট ১৫৭টি মামলা দায়ের হয়েছে। এসব মামলায় আসামি প্রায় ৫ হাজার ৭৫০টির বেশি। আর গ্রেপ্তার হয়েছেন ৭১০ জনেরও বেশি নেতা-কর্মী।
‘গায়েবি ও মিথ্যা মামলা, গুম, খুন, সহিংস আক্রমণ, অগ্নিসংযোগসহ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বাধা প্রদানকারী’ ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করতে কমিটি গঠন করেছে বিএনপি। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে ১৪ সদস্যের এই কমিটি সহিংসতায় লিপ্ত ব্যক্তিদের নাম ও ভিডিও-অডিও রেকর্ড, ফটোগ্রাফ ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করবে।
আজ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এ তথ্য জানান।
তথ্য সংগ্রহ কমিটি গঠন প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত খুন, গুম ও গায়েবি বা মিথ্যা মামলার শিকার নিরীহ নিরপরাধ বিএনপি নেতা-কর্মী তথা আপামর ভুক্তভোগী জনসাধারণ দুঃসহ যন্ত্রণা ভোগ করে আসছেন। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, এই প্রবণতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে; যা ইতিমধ্যেই সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। উপরন্তু ইতিমধ্যেই যারা এই অবিচার ও অমানুষিক অত্যাচারের শিকার ও ঘরবাড়ি ছাড়া হয়ে আদালতের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন, তাঁদেরও আইনি সহায়তা প্রদান তথা দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে যথাযথ আইনি প্রতিকারের ব্যবস্থা নেওয়ার একটি তাগিদও বিএনপি অনুধাবন করছে।’
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়নের অভিযোগ এনে রিজভী বলেন, ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি পুলিশ সদস্যরাও জড়িয়ে পড়ছেন। তিনি বলেন, ‘তারা ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে বিনা কারণে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকারী নাগরিকদের ওপর খুন, গুম, মিথ্যা মামলা, শারীরিক-মানসিক নির্যাতন করে অর্থ আদায়সহ নানা ধরনের জঘন্য অনাচারে লিপ্ত হয়ে পড়েছেন। অথচ একটি গণতান্ত্রিক দেশে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ প্রদর্শন ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রতিটি নাগরিকের অধিকার। দেশে দেশে সব স্বৈরাচারই এ ধরনের মানবিক ও মৌলিক অধিকার কেড়ে নেয়। আর যারা এই কাজটি বাস্তবায়ন করে, তারা মূলত ফৌজদারি অপরাধ করে।’
তথ্য সংগ্রহ কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, আকরামুল হাসান, মো. আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক কামরুজ্জামান দুলাল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি রফিকুল ইসলাম, সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান এবং পিপিএম সদস্য সালাহ উদ্দিন খান।
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী জানান, গত ১৯ মে থেকে এখন পর্যন্ত বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত জনসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশে মোট ১৫৭টি মামলা দায়ের হয়েছে। এসব মামলায় আসামি প্রায় ৫ হাজার ৭৫০টির বেশি। আর গ্রেপ্তার হয়েছেন ৭১০ জনেরও বেশি নেতা-কর্মী।
সংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যারা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
৩ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ দিন আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগে