নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছেন।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মহিদুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সেলিমা রহমান বলেন, বিএনপি গত ১৭ বছর ধরে জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আন্দোলন করছে তা এখনো পূরণ হয়নি। স্বৈরশাসক যিনি পালিয়ে গিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে আশ্রয় নিয়েছেন, সেখান থেকে তিনি একেক দিন একেকটা ফোনকল ছাড়ছেন, যত আওয়ামী লীগ নেতারা পালিয়ে আছে তারা দেশের মানুষকে ভুল বুঝিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে যাতে এই দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়।
বিএনপি ক্ষমতার জন্য লড়াই করে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি লড়াই করে জনগণের কল্যাণের জন্য। কারণ আপনারা দেখেন একের পর এক যতগুলো স্বৈর সরকার এসেছে শহীদ জিয়া থেকে শুরু করে বেগম খালেদা জিয়া যিনি মিথ্যা মামলায় আজকে জর্জরিত। তারপর তারেক রহমান তার বিরুদ্ধেও অসংখ্য মিথ্যা মামলা। ১৭ বছরে কত নেতা গুম-খুন হত্যা হয়েছে। কত কিছু আমাদের ওপর দিয়ে গেছে। তারপরও এসব মিথ্যা মামলা নিয়ে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলন ছিল মেইন। তারপর সেটা এক দফা আন্দোলনে পরিণত হয়। সেই আন্দোলনে অনেক মা তার সন্তান হারিয়েছে। অনেক ছেলে তার বাবা হারিয়েছে। আজকে অনেকে আহত, এদের ভবিষ্যৎ এখনো জানি না। চেষ্টা করা হচ্ছে তাদেরকে সুস্থ করে যেন একটা ভবিষ্যৎ দেওয়া যায়। এত কষ্টের পর আমরা যে স্বাধীনতা পেয়েছি, কিন্তু সেই স্বাধীনতার পূর্ণ স্বাদ আমরা উপভোগ করতে পারিনি। কারণ স্বৈর সরকারের কিছু চক্রান্তকারী বারবার তা ধ্বংস করে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে মনে রাখতে হবে সংস্কার মানে যেমন সংস্কার দেশের আছে, রাষ্ট্রের আছে; রাজনৈতিক দলেরও সংস্কার করতে হবে। অনেকে বক্তৃতা করার সময় পেছনে দাঁড়িয়ে ছবি তোলে, আমি বলতে চাই যদি আমরা কোনো কাজ না করতে পারি তাহলে এই ছবি কোনো কাজে আসবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে আমাদের দেশনেত্রী খালেদা জিয়া অনেক কষ্ট করেছেন, তবুও তিনি মাথানত করেন নাই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ সব সময় চেষ্টা করছে বাংলাদেশকে একটি অঙ্গরাজ্যে পরিণত করা এবং তার জন্যই তারা চাইতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকুক। কিন্তু বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা সে পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন, যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছেন।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মহিদুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সেলিমা রহমান বলেন, বিএনপি গত ১৭ বছর ধরে জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আন্দোলন করছে তা এখনো পূরণ হয়নি। স্বৈরশাসক যিনি পালিয়ে গিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে আশ্রয় নিয়েছেন, সেখান থেকে তিনি একেক দিন একেকটা ফোনকল ছাড়ছেন, যত আওয়ামী লীগ নেতারা পালিয়ে আছে তারা দেশের মানুষকে ভুল বুঝিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে যাতে এই দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়।
বিএনপি ক্ষমতার জন্য লড়াই করে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি লড়াই করে জনগণের কল্যাণের জন্য। কারণ আপনারা দেখেন একের পর এক যতগুলো স্বৈর সরকার এসেছে শহীদ জিয়া থেকে শুরু করে বেগম খালেদা জিয়া যিনি মিথ্যা মামলায় আজকে জর্জরিত। তারপর তারেক রহমান তার বিরুদ্ধেও অসংখ্য মিথ্যা মামলা। ১৭ বছরে কত নেতা গুম-খুন হত্যা হয়েছে। কত কিছু আমাদের ওপর দিয়ে গেছে। তারপরও এসব মিথ্যা মামলা নিয়ে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলন ছিল মেইন। তারপর সেটা এক দফা আন্দোলনে পরিণত হয়। সেই আন্দোলনে অনেক মা তার সন্তান হারিয়েছে। অনেক ছেলে তার বাবা হারিয়েছে। আজকে অনেকে আহত, এদের ভবিষ্যৎ এখনো জানি না। চেষ্টা করা হচ্ছে তাদেরকে সুস্থ করে যেন একটা ভবিষ্যৎ দেওয়া যায়। এত কষ্টের পর আমরা যে স্বাধীনতা পেয়েছি, কিন্তু সেই স্বাধীনতার পূর্ণ স্বাদ আমরা উপভোগ করতে পারিনি। কারণ স্বৈর সরকারের কিছু চক্রান্তকারী বারবার তা ধ্বংস করে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে মনে রাখতে হবে সংস্কার মানে যেমন সংস্কার দেশের আছে, রাষ্ট্রের আছে; রাজনৈতিক দলেরও সংস্কার করতে হবে। অনেকে বক্তৃতা করার সময় পেছনে দাঁড়িয়ে ছবি তোলে, আমি বলতে চাই যদি আমরা কোনো কাজ না করতে পারি তাহলে এই ছবি কোনো কাজে আসবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে আমাদের দেশনেত্রী খালেদা জিয়া অনেক কষ্ট করেছেন, তবুও তিনি মাথানত করেন নাই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ সব সময় চেষ্টা করছে বাংলাদেশকে একটি অঙ্গরাজ্যে পরিণত করা এবং তার জন্যই তারা চাইতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকুক। কিন্তু বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা সে পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন, যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
২১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে