নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। এ সময় সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এবং হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি। দুপুরে দলটি পুরানা পল্টন মোড় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি হয় নেতা-কর্মীদের। পরে সেখান থেকে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির মোড় ঘুরে আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে দলটি।
দেশের সাধারণ জনগণ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে নুর বলেন, ‘আপনারা রাজপথে নামুন। পুলিশ যতই বাধা দিক, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। যে যেখান থেকে পারেন, সেখান থেকে কর্মসূচি বের করবে। সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি গঠন করে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে।’
সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি জানিয়ে নুর আরও বলেন, ‘নিরস্ত্র জনগণের ওপর দমন-পীড়ন, অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে মিয়ানমারের মতো সশস্ত্র আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেবেন না।’
সমাবেশে বাধাদান প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘আমরা মিছিল বের করতে গেলে পুলিশ আমাদের বাধা দেয়, তাদের অনেকের চেহারায় অস্বস্তির ছাপ ছিল। সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে একতরফা নির্বাচন করতে আজকে প্রশাসনকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আমরা জনগণের ভোটাধিকার ও দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। সেখানে পুলিশ কেন বাধা দেবে?’
সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘সভা-সমাবেশ আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। যে ইসিকে জনগণ মেনে নেয়নি তাদের নিষেধাজ্ঞায় কেন আমরা মিছিল-মিটিং বন্ধ করব? আমাদের পরিষ্কার কথা, আমরাও নির্বাচন চাই। সে নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে।’
জাতীয় সরকারের দাবি জানিয়ে নুর বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অস্তিত্বহীনতার আশঙ্কায় থাকলে প্রয়োজনে রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার হতে পারে। এখনো সময় আছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করুন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের উদ্যোগ নিন।
দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক গোমর ফাঁস করে দিয়েছেন। তিনি রাজসাক্ষী হয়ে জানালেন, আইন আদালত আওয়ামী লীগের ইশারায় চলে। আজকে দেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না, নৌকা বনাম ডামি নৌকা ও স্বতন্ত্র নৌকার লড়াই চলছে। এই ভুয়া নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতিমা তাসনিম, সিনি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, মাহফুজুর রহমান, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব প্রমুখ।
সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। এ সময় সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এবং হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি। দুপুরে দলটি পুরানা পল্টন মোড় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি হয় নেতা-কর্মীদের। পরে সেখান থেকে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির মোড় ঘুরে আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে দলটি।
দেশের সাধারণ জনগণ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে নুর বলেন, ‘আপনারা রাজপথে নামুন। পুলিশ যতই বাধা দিক, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। যে যেখান থেকে পারেন, সেখান থেকে কর্মসূচি বের করবে। সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি গঠন করে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে।’
সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি জানিয়ে নুর আরও বলেন, ‘নিরস্ত্র জনগণের ওপর দমন-পীড়ন, অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে মিয়ানমারের মতো সশস্ত্র আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেবেন না।’
সমাবেশে বাধাদান প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘আমরা মিছিল বের করতে গেলে পুলিশ আমাদের বাধা দেয়, তাদের অনেকের চেহারায় অস্বস্তির ছাপ ছিল। সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে একতরফা নির্বাচন করতে আজকে প্রশাসনকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আমরা জনগণের ভোটাধিকার ও দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। সেখানে পুলিশ কেন বাধা দেবে?’
সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘সভা-সমাবেশ আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। যে ইসিকে জনগণ মেনে নেয়নি তাদের নিষেধাজ্ঞায় কেন আমরা মিছিল-মিটিং বন্ধ করব? আমাদের পরিষ্কার কথা, আমরাও নির্বাচন চাই। সে নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে।’
জাতীয় সরকারের দাবি জানিয়ে নুর বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অস্তিত্বহীনতার আশঙ্কায় থাকলে প্রয়োজনে রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার হতে পারে। এখনো সময় আছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করুন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের উদ্যোগ নিন।
দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক গোমর ফাঁস করে দিয়েছেন। তিনি রাজসাক্ষী হয়ে জানালেন, আইন আদালত আওয়ামী লীগের ইশারায় চলে। আজকে দেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না, নৌকা বনাম ডামি নৌকা ও স্বতন্ত্র নৌকার লড়াই চলছে। এই ভুয়া নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতিমা তাসনিম, সিনি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, মাহফুজুর রহমান, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব প্রমুখ।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৫ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১৮ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১৯ ঘণ্টা আগে