নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি মাঝে মাঝেই দূতাবাসে গিয়ে বৈঠক করে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা মাঝে মাঝেই আসে। তারা তো চুপি চুপি আসে। গোপনে গোপনে আসে। আমরা কিন্তু কথা বলেই এসেছি। সাংবাদিকদের কাছেও বিষয়টি গোপন রাখিনি।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে আয়োজিত বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচন, ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে কথা হয়েছে বলে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা একটা কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি, প্রধানমন্ত্রীর (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বলেছেন, আগামী নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য,সুষ্ঠু, অবাধ হবে এবং নির্বাচন কমিশন স্বাধীন ও কর্তৃত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সরকার তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করবে) বক্তব্য আর আমাদের বক্তব্যে ভিন্ন কিছু নেই। উনি যা বলেছেন তাঁর প্রতিধ্বনি করেছি। কারণ আমাদের দল একই ধারণা নিয়ে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘আমরা তো কারও নির্দেশ শুনব না। আমাদের নির্দেশনা হলো দেশের সংবিধান।’
বিএনপিও গত কয়েক মাস ধরে এইভাবে বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে গিয়ে বৈঠক করে জানিয়েছে, দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। বিষয়টি কি আলোচনায় উঠেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘তারা মাঝে মাঝেই আসে। আমরা দেখতে পাই, শুনতে পাই। তারা তো চুপি চুপি আসে। গোপনে গোপনে আসে। জানান না দিয়ে আসে। আমরা কিন্তু কথা বলেই এসেছি, আমাদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে। আমরা এসেছি। সাংবাদিকদের কাছেও বিষয়টি গোপন রাখিনি।’
কাদের বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমরা আমাদের সংবিধান অনুসরণ করব। আমাদের সংবিধান সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত এটা দাবি করি না। তবে আমাদের দেশে নির্বাচন কমিশনের এত রিফর্মেশন হয়েছে, এটা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে এবং তাঁর উদ্যোগে। আমরা ভালো ও ত্রুটিমুক্ত নির্বাচন দেখতে চাই।’
আপনাদের বক্তব্যে ইইউ সন্তুষ্ট কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ফ্রুটফুল, মিনিংফুল ও প্রোডাক্টিভ আলোচনা করেছি। তারা সন্তোষ প্রকাশ করেছে কি না, সেটা আপনাদের তাদের কাছ থেকে জানা দরকার। তারা সবার অংশগ্রহণে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায়। সেখানে নিবন্ধিত সব দলই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।’
ক্ষমতাসীন দল হিসেবে বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে আপনাদের উদ্যোগ কী—এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘যে দল রাষ্ট্রপতির সংলাপকে উপেক্ষা করে। ইসি তাদের দুইবার সংলাপে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তারা আসেনি। সংলাপের বিষয়ে আমরা যা দেখতে পাচ্ছি, তারা অনাগ্রহী। আসলে মনের দিক থেকে তারা নির্বাচনে যেতে ইচ্ছুক না। তারা জানে আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসবে। হেরে যাওয়ার ভয়ে এখন তারা কূটকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে। আমরা যে তথ্য পাচ্ছি, তারা ২০১৪ ও ১৫ সালের মতো আগুনসন্ত্রাস, সহিংসতা, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ভর করে সরকার উৎখাতের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। নির্বাচনে ভয় পেয়ে দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করে বিশৃঙ্খলার আবর্তে দেশের ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছে।’
বৈঠকে ইইউ রাষ্ট্রদূত ছাড়াও ইইউভুক্ত সাতটি দেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ও কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
বিএনপি মাঝে মাঝেই দূতাবাসে গিয়ে বৈঠক করে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা মাঝে মাঝেই আসে। তারা তো চুপি চুপি আসে। গোপনে গোপনে আসে। আমরা কিন্তু কথা বলেই এসেছি। সাংবাদিকদের কাছেও বিষয়টি গোপন রাখিনি।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে আয়োজিত বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচন, ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে কথা হয়েছে বলে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা একটা কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি, প্রধানমন্ত্রীর (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বলেছেন, আগামী নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য,সুষ্ঠু, অবাধ হবে এবং নির্বাচন কমিশন স্বাধীন ও কর্তৃত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সরকার তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করবে) বক্তব্য আর আমাদের বক্তব্যে ভিন্ন কিছু নেই। উনি যা বলেছেন তাঁর প্রতিধ্বনি করেছি। কারণ আমাদের দল একই ধারণা নিয়ে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘আমরা তো কারও নির্দেশ শুনব না। আমাদের নির্দেশনা হলো দেশের সংবিধান।’
বিএনপিও গত কয়েক মাস ধরে এইভাবে বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে গিয়ে বৈঠক করে জানিয়েছে, দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। বিষয়টি কি আলোচনায় উঠেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘তারা মাঝে মাঝেই আসে। আমরা দেখতে পাই, শুনতে পাই। তারা তো চুপি চুপি আসে। গোপনে গোপনে আসে। জানান না দিয়ে আসে। আমরা কিন্তু কথা বলেই এসেছি, আমাদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে। আমরা এসেছি। সাংবাদিকদের কাছেও বিষয়টি গোপন রাখিনি।’
কাদের বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমরা আমাদের সংবিধান অনুসরণ করব। আমাদের সংবিধান সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত এটা দাবি করি না। তবে আমাদের দেশে নির্বাচন কমিশনের এত রিফর্মেশন হয়েছে, এটা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে এবং তাঁর উদ্যোগে। আমরা ভালো ও ত্রুটিমুক্ত নির্বাচন দেখতে চাই।’
আপনাদের বক্তব্যে ইইউ সন্তুষ্ট কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ফ্রুটফুল, মিনিংফুল ও প্রোডাক্টিভ আলোচনা করেছি। তারা সন্তোষ প্রকাশ করেছে কি না, সেটা আপনাদের তাদের কাছ থেকে জানা দরকার। তারা সবার অংশগ্রহণে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায়। সেখানে নিবন্ধিত সব দলই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।’
ক্ষমতাসীন দল হিসেবে বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে আপনাদের উদ্যোগ কী—এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘যে দল রাষ্ট্রপতির সংলাপকে উপেক্ষা করে। ইসি তাদের দুইবার সংলাপে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তারা আসেনি। সংলাপের বিষয়ে আমরা যা দেখতে পাচ্ছি, তারা অনাগ্রহী। আসলে মনের দিক থেকে তারা নির্বাচনে যেতে ইচ্ছুক না। তারা জানে আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসবে। হেরে যাওয়ার ভয়ে এখন তারা কূটকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে। আমরা যে তথ্য পাচ্ছি, তারা ২০১৪ ও ১৫ সালের মতো আগুনসন্ত্রাস, সহিংসতা, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ভর করে সরকার উৎখাতের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। নির্বাচনে ভয় পেয়ে দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করে বিশৃঙ্খলার আবর্তে দেশের ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছে।’
বৈঠকে ইইউ রাষ্ট্রদূত ছাড়াও ইইউভুক্ত সাতটি দেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ও কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৭ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৯ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে