নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনুনয়-বিনয় করে এই সরকারের কাছ থেকে কোনো দাবি আদায় করা যাবে না জানিয়ে ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন রুখে দাঁড়ানোর আহ্বানে শেষ হয়েছে জ্বালানি তেল, ইউরিয়া সার, নিত্যপণ্যের দাম ও পরিবহন ভাড়া কমানোর দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও ৯ সংগঠনের ডাকা অর্ধদিবস হরতাল।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হরতাল পালন করেন বাম জোটের নেতা-কর্মীরা। হরতাল পালনে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও সরকারদলীয় সংগঠনের বাধা প্রদানের অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘যদি মানুষ বলে এই হরতালে মানুষের সমর্থন নেই, তাহলে মেনে নেব। কিন্তু মানুষ এমন কথা বলছে না। সাধারণ মানুষ হরতালে অংশগ্রহণ করে রাস্তায় না নামলেও স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন জানিয়েছে। কিন্তু এই সমর্থন সরকারের কানে যায় না। জনগণের প্রতি আমাদের আহ্বান, হা-হুতাশ করে ঘরে বসে থাকবেন না। রাস্তায় নেমে দায়িত্ব পালন করুন। অনুনয়-বিনয় করে এই সরকারের কাছ থেকে কিছু আদায় করা যাবে না। এই ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন রুখে দাঁড়াতে হবে।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে জনগণ হরতালের সমর্থনে দাঁড়িয়েছে জানিয়ে প্রিন্স বলেন, ‘এতে ভীত হয়ে সরকার গতকাল ছাত্রনেতাদের গ্রেপ্তার করল। সকাল থেকে শাহবাগে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করল, সেখানে ছাত্রদের ওপর হামলা করা হলো। রাফিন, অন্তু, জুয়েল, রাশেদ, মিখা আহত হয়েছে। নাটোরে ছাত্রলীগের গুন্ডারা ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়েছে। কালিয়াকৈর ও তেজগাঁওয়ে সমাবেশ করতে দেওয়া হয়নি। কেরানীগঞ্জে লিফলেট ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে।’
সরকারের কোষাগার খালি হয়ে পড়েছে, তাই জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যেকোনো উপায়ে জনগণের পকেট থেকে যেভাবেই হোক টাকা বের করতে হবে। দেশে ঋণখেলাপি বর্তমানে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে সবচেয়ে বেশি। ব্যাংকগুলোর প্রায় ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা।’
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছিলাম, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হলে সবকিছুর দাম বেড়ে যাবে, কিন্তু সরকার তখন আমাদের কথা শোনেনি। তেলের দাম বাড়ানোর পর পরিবহনে ভাড়া বেড়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, খাদ্যসহ সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে। এখন যখন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং আমরা বলছি তেলের দাম কমাতে, তখনো সরকার আমাদের কথা শুনছে না। বরং আমাদের শান্তিপূর্ণ হরতালে নাটোর, দিনাজপুর, শাহবাগ, কালিয়াকৈরসহ বিভিন্ন জেলায় হরতাল পালনে বাধা দেওয়া হচ্ছে, গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।’
সমাবেশে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘এই সরকার দিনকে দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য বাড়িয়েছে। এই সরকার গরিব মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে, জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। এই সরকার শুধু তেল ও জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়েছে তা নয়, দেশে দুঃশাসন কায়েম করেছে। এই সরকারকে হটাতে না পারলে সাধারণ মানুষের মুক্তি মিলবে না।’
ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবদুস সাত্তার বলেন, ‘গতকাল থেকেই সরকার ন্যায্য দাবিতে ডাকা আধা বেলা হরতাল বানচাল করার চেষ্টা করছে। গতকাল রাতেই বামজোটের চার কর্মীকে আটক করা হয়েছে। দেশের প্রায় ২২টি জেলায় হরতালের প্রচার-প্রচারণায় বাধা দিয়েছে। আজ সকাল থেকেও পুলিশ ও দলীয় সংগঠনের কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে বাধা দিয়েছে। যতই বাধা আসুক, আমাদের ন্যায্য দাবিতে আন্দোলন চলবে।’
এদিকে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে পল্টন মোড় থেকে প্রথম মিছিল বের করেন বাম জোটের নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি পল্টন, জিরো পয়েন্ট, বিজয়নগর পানির ট্যাংক ঘুরে আবার পল্টন মোড়ে এসে অবস্থান নেয়। এ সময় পল্টন মোড় অবরোধ করেন জোটের নেতা-কর্মীরা। এতে যান চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। তবে বেলা ১১টা থেকে যান চলাচল কিছুটা স্বাভাবিক হয়।
হরতালের কারণে সৃষ্ট ভোগান্তি প্রসঙ্গে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। সদরঘাটগামী ব্যবসায়ী আবদুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তেলসহ সবকিছুর দাম বাড়ছেই। কমার কোনো লক্ষণ নেই। হরতালের ফলে কিছুটা ভোগান্তি হচ্ছে, তবে বৃহত্তর স্বার্থে এই ভোগান্তি মেনে নিচ্ছি। নৈতিকভাবে এই হরতালের প্রতি সবারই সমর্থন থাকা উচিত।’
রামপুরাগামী গৃহিণী আয়েশা আক্তার বলেন, ‘আর তো কোথাও কিছু দেখলাম না। শুধু পল্টন মোড়ে হরতাল করলে কী আর দাম কমবে? দাম তো কমানো সম্ভবই না, তার ওপর শুধু শুধু ভোগান্তি।’
হরতালের সমর্থনে বাম গণতান্ত্রিক জোটের পাশাপাশি পল্টনে অবস্থান নিয়েছেন ৯ সংগঠন ও বাম গণতান্ত্রিক ঐক্যসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। গত ১৬ আগস্ট একই দাবিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল করে বাম জোট। পুরানা পল্টন থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি শাহবাগে পৌঁছালে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। পরে সেখানে এক সমাবেশ থেকে আজকের আধাবেলা হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করে বাম জোট।
অনুনয়-বিনয় করে এই সরকারের কাছ থেকে কোনো দাবি আদায় করা যাবে না জানিয়ে ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন রুখে দাঁড়ানোর আহ্বানে শেষ হয়েছে জ্বালানি তেল, ইউরিয়া সার, নিত্যপণ্যের দাম ও পরিবহন ভাড়া কমানোর দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোট ও ৯ সংগঠনের ডাকা অর্ধদিবস হরতাল।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হরতাল পালন করেন বাম জোটের নেতা-কর্মীরা। হরতাল পালনে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও সরকারদলীয় সংগঠনের বাধা প্রদানের অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘যদি মানুষ বলে এই হরতালে মানুষের সমর্থন নেই, তাহলে মেনে নেব। কিন্তু মানুষ এমন কথা বলছে না। সাধারণ মানুষ হরতালে অংশগ্রহণ করে রাস্তায় না নামলেও স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন জানিয়েছে। কিন্তু এই সমর্থন সরকারের কানে যায় না। জনগণের প্রতি আমাদের আহ্বান, হা-হুতাশ করে ঘরে বসে থাকবেন না। রাস্তায় নেমে দায়িত্ব পালন করুন। অনুনয়-বিনয় করে এই সরকারের কাছ থেকে কিছু আদায় করা যাবে না। এই ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন রুখে দাঁড়াতে হবে।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে জনগণ হরতালের সমর্থনে দাঁড়িয়েছে জানিয়ে প্রিন্স বলেন, ‘এতে ভীত হয়ে সরকার গতকাল ছাত্রনেতাদের গ্রেপ্তার করল। সকাল থেকে শাহবাগে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করল, সেখানে ছাত্রদের ওপর হামলা করা হলো। রাফিন, অন্তু, জুয়েল, রাশেদ, মিখা আহত হয়েছে। নাটোরে ছাত্রলীগের গুন্ডারা ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়েছে। কালিয়াকৈর ও তেজগাঁওয়ে সমাবেশ করতে দেওয়া হয়নি। কেরানীগঞ্জে লিফলেট ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে।’
সরকারের কোষাগার খালি হয়ে পড়েছে, তাই জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যেকোনো উপায়ে জনগণের পকেট থেকে যেভাবেই হোক টাকা বের করতে হবে। দেশে ঋণখেলাপি বর্তমানে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে সবচেয়ে বেশি। ব্যাংকগুলোর প্রায় ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা।’
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছিলাম, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হলে সবকিছুর দাম বেড়ে যাবে, কিন্তু সরকার তখন আমাদের কথা শোনেনি। তেলের দাম বাড়ানোর পর পরিবহনে ভাড়া বেড়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, খাদ্যসহ সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে। এখন যখন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং আমরা বলছি তেলের দাম কমাতে, তখনো সরকার আমাদের কথা শুনছে না। বরং আমাদের শান্তিপূর্ণ হরতালে নাটোর, দিনাজপুর, শাহবাগ, কালিয়াকৈরসহ বিভিন্ন জেলায় হরতাল পালনে বাধা দেওয়া হচ্ছে, গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।’
সমাবেশে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘এই সরকার দিনকে দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য বাড়িয়েছে। এই সরকার গরিব মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে, জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। এই সরকার শুধু তেল ও জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়েছে তা নয়, দেশে দুঃশাসন কায়েম করেছে। এই সরকারকে হটাতে না পারলে সাধারণ মানুষের মুক্তি মিলবে না।’
ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবদুস সাত্তার বলেন, ‘গতকাল থেকেই সরকার ন্যায্য দাবিতে ডাকা আধা বেলা হরতাল বানচাল করার চেষ্টা করছে। গতকাল রাতেই বামজোটের চার কর্মীকে আটক করা হয়েছে। দেশের প্রায় ২২টি জেলায় হরতালের প্রচার-প্রচারণায় বাধা দিয়েছে। আজ সকাল থেকেও পুলিশ ও দলীয় সংগঠনের কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে বাধা দিয়েছে। যতই বাধা আসুক, আমাদের ন্যায্য দাবিতে আন্দোলন চলবে।’
এদিকে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে পল্টন মোড় থেকে প্রথম মিছিল বের করেন বাম জোটের নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি পল্টন, জিরো পয়েন্ট, বিজয়নগর পানির ট্যাংক ঘুরে আবার পল্টন মোড়ে এসে অবস্থান নেয়। এ সময় পল্টন মোড় অবরোধ করেন জোটের নেতা-কর্মীরা। এতে যান চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। তবে বেলা ১১টা থেকে যান চলাচল কিছুটা স্বাভাবিক হয়।
হরতালের কারণে সৃষ্ট ভোগান্তি প্রসঙ্গে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। সদরঘাটগামী ব্যবসায়ী আবদুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তেলসহ সবকিছুর দাম বাড়ছেই। কমার কোনো লক্ষণ নেই। হরতালের ফলে কিছুটা ভোগান্তি হচ্ছে, তবে বৃহত্তর স্বার্থে এই ভোগান্তি মেনে নিচ্ছি। নৈতিকভাবে এই হরতালের প্রতি সবারই সমর্থন থাকা উচিত।’
রামপুরাগামী গৃহিণী আয়েশা আক্তার বলেন, ‘আর তো কোথাও কিছু দেখলাম না। শুধু পল্টন মোড়ে হরতাল করলে কী আর দাম কমবে? দাম তো কমানো সম্ভবই না, তার ওপর শুধু শুধু ভোগান্তি।’
হরতালের সমর্থনে বাম গণতান্ত্রিক জোটের পাশাপাশি পল্টনে অবস্থান নিয়েছেন ৯ সংগঠন ও বাম গণতান্ত্রিক ঐক্যসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। গত ১৬ আগস্ট একই দাবিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল করে বাম জোট। পুরানা পল্টন থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি শাহবাগে পৌঁছালে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। পরে সেখানে এক সমাবেশ থেকে আজকের আধাবেলা হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করে বাম জোট।
কঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতাকর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৩ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১ দিন আগে