নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এরপরই সারা দেশে আওয়ামী লীগের কার্যালয়, দলীয় নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়ি, ব্যক্তিগত কার্যালয় ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট হয়েছে বলে অভিযোগ করছে দলটি।
‘আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার জন্য এক মাসব্যাপী রাষ্ট্র সমর্থিত কর্মসূচি’ শিরোনামে সহিংসতার তথ্যচিত্র বানিয়ে জাতিসংঘ, বিভিন্ন দূতাবাস, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার কাছে পাঠিয়েছে দলটি।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৫ আগস্টের পরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সংখ্যালঘুদের ওপর যে নির্যাতনের চিত্র গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো নিয়ে আমাদের এএলবিডি অনলাইন টিম একটি তথ্য চিত্র বানিয়েছে। সেটি ই-মেইলের মাধ্যমে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার কাছে পাঠানো হয়েছে।
তথ্যচিত্রে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের মদদে এক মাস ধরে বিএনপি এবং জামায়াতের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু এবং সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে সমন্বিতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সেখানে বলা হয়, রক্তপাত বন্ধে শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট দেশত্যাগ করেন। কিন্তু পরবর্তী এক মাস আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানো হয়েছে।
যৌথ অভিযান পরিচালনাকারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সেনাবাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধেও আওয়ামী লীগ কর্মীদের নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে বলে তথ্যচিত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
সেখানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলা হয়েছে, গণহত্যা বন্ধ করতে, দায়মুক্তির বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে এবং মানবাধিকার ও আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় অবিলম্বে কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগ করুন। চলমান রাষ্ট্রসমর্থিত বিভাজনের রাজনীতিকে মোকাবিলা করার জন্য এবং দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক পথে ফিরে আসার জন্য জাতিসংঘে আবেদন জানান।
বিভিন্ন দেশের রাজনীতিবিদদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রতিদিন মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পদক্ষেপ নিন। বাংলাদেশের বিশৃঙ্খল অবস্থার বিষয়ে আপনার দেশের সংসদে আলোচনা শুরু করুন, যা অন্তর্বর্তীকালীন শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে মানবাধিকার ও আইনের শাসন রক্ষার জন্য সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টিতে সহায়ক হবে।
বর্তমান শাসনব্যবস্থার ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকার মূল্যবোধের ভিত্তিতে স্থিতিশীলতা, সহনশীলতা এবং বহুত্ববাদ এখন বাংলাদেশে সংকটাপন্ন বলেও উল্লেখ করা হয়।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এরপরই সারা দেশে আওয়ামী লীগের কার্যালয়, দলীয় নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়ি, ব্যক্তিগত কার্যালয় ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট হয়েছে বলে অভিযোগ করছে দলটি।
‘আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার জন্য এক মাসব্যাপী রাষ্ট্র সমর্থিত কর্মসূচি’ শিরোনামে সহিংসতার তথ্যচিত্র বানিয়ে জাতিসংঘ, বিভিন্ন দূতাবাস, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার কাছে পাঠিয়েছে দলটি।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৫ আগস্টের পরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সংখ্যালঘুদের ওপর যে নির্যাতনের চিত্র গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো নিয়ে আমাদের এএলবিডি অনলাইন টিম একটি তথ্য চিত্র বানিয়েছে। সেটি ই-মেইলের মাধ্যমে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার কাছে পাঠানো হয়েছে।
তথ্যচিত্রে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের মদদে এক মাস ধরে বিএনপি এবং জামায়াতের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু এবং সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে সমন্বিতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সেখানে বলা হয়, রক্তপাত বন্ধে শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট দেশত্যাগ করেন। কিন্তু পরবর্তী এক মাস আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানো হয়েছে।
যৌথ অভিযান পরিচালনাকারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সেনাবাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধেও আওয়ামী লীগ কর্মীদের নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে বলে তথ্যচিত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
সেখানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলা হয়েছে, গণহত্যা বন্ধ করতে, দায়মুক্তির বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে এবং মানবাধিকার ও আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় অবিলম্বে কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগ করুন। চলমান রাষ্ট্রসমর্থিত বিভাজনের রাজনীতিকে মোকাবিলা করার জন্য এবং দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক পথে ফিরে আসার জন্য জাতিসংঘে আবেদন জানান।
বিভিন্ন দেশের রাজনীতিবিদদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রতিদিন মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পদক্ষেপ নিন। বাংলাদেশের বিশৃঙ্খল অবস্থার বিষয়ে আপনার দেশের সংসদে আলোচনা শুরু করুন, যা অন্তর্বর্তীকালীন শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে মানবাধিকার ও আইনের শাসন রক্ষার জন্য সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টিতে সহায়ক হবে।
বর্তমান শাসনব্যবস্থার ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকার মূল্যবোধের ভিত্তিতে স্থিতিশীলতা, সহনশীলতা এবং বহুত্ববাদ এখন বাংলাদেশে সংকটাপন্ন বলেও উল্লেখ করা হয়।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৮ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
২১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১ দিন আগে