নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগের সরকারগুলো কৃষকদের গুরুত্ব দেয়নি, তাঁরা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমনকি গুলি খেয়ে মরেছেন কৃষক। আর শেখ হাসিনার আমলে কৃষকেরা মায়ের কোলে আছেন!
‘কৃষক বাঁচাও-দেশ বাঁচাও’ দিবস উপলক্ষে কৃষক লীগের আলোচনা সভায় বক্তব্য দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী।
আজ শনিবার বিকেলে এই আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মতিয়া চৌধুরী।
সাবেক এ কৃষিমন্ত্রী বলেন, ভিক্ষা বা ত্রাণের জন্য নয়, পকেটের পয়সা নিয়ে সার নিতে গিয়েছিল কৃষকেরা। কিন্তু তৎকালীন বিএনপি সরকার পুলিশ দিয়ে কৃষকের গুলি করে মেরেছে। কৃষকের রক্তে দেশের মাটি লাল হয়েছে। এখন শেখ হাসিনার আমলে কৃষকেরা মায়ের কোলে আছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। তারই ধারাবাহিকতায় কৃষকের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকার।
মতিয়া চৌধুরী আরও বলেন, নরসিংদীর এক জনসভায় তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘কৃষক বাঁচাও-দেশ বাঁচাও’। তখন থেকেই বাংলাদেশ কৃষক লীগ এই দিবসটি পালন করে আসছে। নেত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী কৃষকদের উন্নয়নে নানা কাজ করে যাচ্ছেন এবং এটা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের কৃষকদের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে যা যা করার কৃষক লীগ তার সব করবে।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, আজকে বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। অথচ বিএনপির আমলে এই দেশের কৃষকদের সারের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে প্রাণ দিতে হয়েছে। জামালপুরে ১৮ জন কৃষক প্রাণ দিয়েছে পুলিশের গুলিতে। বঙ্গবন্ধু দেশ গঠনের সময় এই দেশের কৃষক ও কৃষি উন্নয়নে সব থেকে বেশি জোর দিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষকদের উন্নয়নের জন্য বলেছিলেন ‘কৃষক বাঁচাও-দেশ বাঁচাও’। অথচ মির্জা ফখরুল ইসলাম প্রতিদিন ভাঙা রেকর্ড বাজান। এই সরকার নাকি সব লুটেপুটে খাচ্ছে। কুমিল্লা, রংপুরের ঘটনা নাকি আওয়ামী লীগ করেছে এবং সেটা ধামাচাপা দিতে নাকি আমরা জজ মিয়া নাটক করছি। গ্রেনেড হামলা নিয়ে তাঁদের করা জজ মিয়া নাটকের কথা এই সব বক্তব্যের মধ্য দিয়ে আজ প্রমাণ হচ্ছে। তাঁদের আসলে বর্তমান সরকারের অধীনে দেশের এত এত উন্নয়ন সহ্য হচ্ছে না তাই এমন নির্জলা মিথ্যাচার করছেন। আপনারা ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনীতি করে যে হীন মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন সেটার মাশুল একদিন আপনাদের দিতে হবে।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয়, ঢাকা মহানগর ও জেলা শাখা কৃষক লীগের নেতাকর্মীরা।
আগের সরকারগুলো কৃষকদের গুরুত্ব দেয়নি, তাঁরা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমনকি গুলি খেয়ে মরেছেন কৃষক। আর শেখ হাসিনার আমলে কৃষকেরা মায়ের কোলে আছেন!
‘কৃষক বাঁচাও-দেশ বাঁচাও’ দিবস উপলক্ষে কৃষক লীগের আলোচনা সভায় বক্তব্য দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী।
আজ শনিবার বিকেলে এই আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মতিয়া চৌধুরী।
সাবেক এ কৃষিমন্ত্রী বলেন, ভিক্ষা বা ত্রাণের জন্য নয়, পকেটের পয়সা নিয়ে সার নিতে গিয়েছিল কৃষকেরা। কিন্তু তৎকালীন বিএনপি সরকার পুলিশ দিয়ে কৃষকের গুলি করে মেরেছে। কৃষকের রক্তে দেশের মাটি লাল হয়েছে। এখন শেখ হাসিনার আমলে কৃষকেরা মায়ের কোলে আছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। তারই ধারাবাহিকতায় কৃষকের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকার।
মতিয়া চৌধুরী আরও বলেন, নরসিংদীর এক জনসভায় তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘কৃষক বাঁচাও-দেশ বাঁচাও’। তখন থেকেই বাংলাদেশ কৃষক লীগ এই দিবসটি পালন করে আসছে। নেত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী কৃষকদের উন্নয়নে নানা কাজ করে যাচ্ছেন এবং এটা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের কৃষকদের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে যা যা করার কৃষক লীগ তার সব করবে।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, আজকে বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। অথচ বিএনপির আমলে এই দেশের কৃষকদের সারের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে প্রাণ দিতে হয়েছে। জামালপুরে ১৮ জন কৃষক প্রাণ দিয়েছে পুলিশের গুলিতে। বঙ্গবন্ধু দেশ গঠনের সময় এই দেশের কৃষক ও কৃষি উন্নয়নে সব থেকে বেশি জোর দিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষকদের উন্নয়নের জন্য বলেছিলেন ‘কৃষক বাঁচাও-দেশ বাঁচাও’। অথচ মির্জা ফখরুল ইসলাম প্রতিদিন ভাঙা রেকর্ড বাজান। এই সরকার নাকি সব লুটেপুটে খাচ্ছে। কুমিল্লা, রংপুরের ঘটনা নাকি আওয়ামী লীগ করেছে এবং সেটা ধামাচাপা দিতে নাকি আমরা জজ মিয়া নাটক করছি। গ্রেনেড হামলা নিয়ে তাঁদের করা জজ মিয়া নাটকের কথা এই সব বক্তব্যের মধ্য দিয়ে আজ প্রমাণ হচ্ছে। তাঁদের আসলে বর্তমান সরকারের অধীনে দেশের এত এত উন্নয়ন সহ্য হচ্ছে না তাই এমন নির্জলা মিথ্যাচার করছেন। আপনারা ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনীতি করে যে হীন মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন সেটার মাশুল একদিন আপনাদের দিতে হবে।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয়, ঢাকা মহানগর ও জেলা শাখা কৃষক লীগের নেতাকর্মীরা।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বাংলাদেশের মানুষ ‘খুব ভালোবাসে ও সম্মান দেয়’ বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর উদ্দেশে বলেছেন, ‘একটাই অনুরোধ করব, আপনার জায়গাটা কোনোভাবে নষ্ট যেন না হয়, সেদিকে সজাগ থাকবেন।’
১০ ঘণ্টা আগেদেশের জনগণকে ভোট দেওয়ার সুযোগ দিলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
১১ ঘণ্টা আগেন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার ১১ মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসাইনের বেঞ্চ এসব মামলা বাতিল
১৬ ঘণ্টা আগে