নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘দেশবিরোধী অপশক্তিকে সঙ্গে নিয়ে মিথ্যাচার আর গুজব রটানোই বিএনপির রাজনীতি। দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন তারা চোখে দেখে না।’
আজ শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার হিল ডাউন সার্কিট হাউসে জেলা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাকালে বিএনপি-জামায়াতকে দেখা যায়নি। অন্য কোনো দলকেও দেখা যায়নি। আর আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, করোনাকালীন নানা ধরনের সহায়তা দিয়েছে, স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করেছে। এটি করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের কয়েক হাজার নেতা কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ৫ জন নেতা ও জাতীয় সংসদের অনেক সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। অন্য কোনো দলের ক্ষেত্রে এ রকম হয়নি।’
এবার মানুষ অত্যন্ত আনন্দ উল্লাসের সঙ্গে নির্বিঘ্নে গ্রামে গিয়ে ঈদ উদ্যাপন করেছে, এটি অভাবনীয়, অথচ মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন উল্টো কথা কারণ তাদের কাজ হচ্ছে মিথ্যাচার করা এবং এর মধ্যেই তাদের রাজনীতি সীমাবদ্ধ, বলেন ড. হাছান।
দলীয় নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্য মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘যেভাবে দেশের অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে, তা জননেত্রী শেখ হাসিনার জাদুকরি নেতৃত্বের কারণে সম্ভব হয়েছে। সরকারের এই সাফল্যগুলো জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। বিএনপি জামায়াত যে অপপ্রচার করছে তার বিরুদ্ধে জনগণের কাছে সত্য প্রচার করতে হবে। তাহলে আগামী নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগের ধস নামানো বিজয় হবে।’
দলের প্রতি যাদের ত্যাগ আছে, নিষ্ঠা রয়েছে, দলের দুঃসময়ে যারা দলের প্রতি অবিচল আস্থা রেখেছে তাদের দলীয় নেতৃত্বের আসনে বসাতে হবে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দলীয় নেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে কার অর্থ-বিত্ত আছে তা কখনো বিবেচ্য বিষয় নয়। আমাদের দলের সভাপতি তা কখনো বিবেচনায় আনেনি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুও আনেননি।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সবাই এখন আওয়ামী লীগ করতে চায়, সবাই এখন নৌকায় উঠতে চায়। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায়ে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে সবাইকে আওয়ামী লীগের নৌকায় তোলার প্রয়োজন নেই। সমাজে যারা ধিক্কৃত, মাদক-চোরাকারবার, জায়গা দখলের সঙ্গে জড়িত, চাঁদাবাজি বা অন্যান্য অপকর্মের সঙ্গে জড়িত, তাদের আওয়ামী লীগে প্রয়োজন নেই।’
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় জেলা আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আবছার, সহসভাপতি রেজাউল করিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল হক মুকুল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি নজিবুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল কর, জেলা যুবলীগের সভাপতি বাহাদুর আহমেদ সোহেলসহ দলীয় নেতা কর্মীরা যোগ দেন।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘দেশবিরোধী অপশক্তিকে সঙ্গে নিয়ে মিথ্যাচার আর গুজব রটানোই বিএনপির রাজনীতি। দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন তারা চোখে দেখে না।’
আজ শুক্রবার বিকেলে কক্সবাজার হিল ডাউন সার্কিট হাউসে জেলা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাকালে বিএনপি-জামায়াতকে দেখা যায়নি। অন্য কোনো দলকেও দেখা যায়নি। আর আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, করোনাকালীন নানা ধরনের সহায়তা দিয়েছে, স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করেছে। এটি করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের কয়েক হাজার নেতা কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ৫ জন নেতা ও জাতীয় সংসদের অনেক সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। অন্য কোনো দলের ক্ষেত্রে এ রকম হয়নি।’
এবার মানুষ অত্যন্ত আনন্দ উল্লাসের সঙ্গে নির্বিঘ্নে গ্রামে গিয়ে ঈদ উদ্যাপন করেছে, এটি অভাবনীয়, অথচ মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন উল্টো কথা কারণ তাদের কাজ হচ্ছে মিথ্যাচার করা এবং এর মধ্যেই তাদের রাজনীতি সীমাবদ্ধ, বলেন ড. হাছান।
দলীয় নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্য মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘যেভাবে দেশের অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে, তা জননেত্রী শেখ হাসিনার জাদুকরি নেতৃত্বের কারণে সম্ভব হয়েছে। সরকারের এই সাফল্যগুলো জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। বিএনপি জামায়াত যে অপপ্রচার করছে তার বিরুদ্ধে জনগণের কাছে সত্য প্রচার করতে হবে। তাহলে আগামী নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগের ধস নামানো বিজয় হবে।’
দলের প্রতি যাদের ত্যাগ আছে, নিষ্ঠা রয়েছে, দলের দুঃসময়ে যারা দলের প্রতি অবিচল আস্থা রেখেছে তাদের দলীয় নেতৃত্বের আসনে বসাতে হবে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দলীয় নেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে কার অর্থ-বিত্ত আছে তা কখনো বিবেচ্য বিষয় নয়। আমাদের দলের সভাপতি তা কখনো বিবেচনায় আনেনি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুও আনেননি।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সবাই এখন আওয়ামী লীগ করতে চায়, সবাই এখন নৌকায় উঠতে চায়। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায়ে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে সবাইকে আওয়ামী লীগের নৌকায় তোলার প্রয়োজন নেই। সমাজে যারা ধিক্কৃত, মাদক-চোরাকারবার, জায়গা দখলের সঙ্গে জড়িত, চাঁদাবাজি বা অন্যান্য অপকর্মের সঙ্গে জড়িত, তাদের আওয়ামী লীগে প্রয়োজন নেই।’
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় জেলা আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আবছার, সহসভাপতি রেজাউল করিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল হক মুকুল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি নজিবুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল কর, জেলা যুবলীগের সভাপতি বাহাদুর আহমেদ সোহেলসহ দলীয় নেতা কর্মীরা যোগ দেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৬ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে