নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাল, ডাল ও তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে শ্রমজীবী মানুষের ভোগান্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল। এক বছরে ৩৫ বার দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়লেও সাত বছরে একবার শ্রমিকদের বেতন বাড়ে না। ব্যবসায়ীদের লোকসান কমাতে তেলের দাম বাড়াল সরকার কিন্তু শ্রমিকদের কষ্ট লাঘবে তাদের বেতন বাড়াল না ক্যান? মানববন্ধনের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন প্রশ্ন রাখেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও শ্রমিক নেতা নজরুল ইসলাম খান।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এই মানববন্ধনে তিনি বলেন, সয়াবিনের দাম প্রতি লিটারে একবারে ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ফেব্রুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সাতবার দাম বাড়ানো হয়েছে। এই পর্যায়ে এসে প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম বেড়েছে ৪৫ টাকা। ব্যবসায়ীরা যুক্তি দেখিয়েছেন করোনার কারণে তাদের অনেক লোকসান হয়েছে বলে তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। অথচ যে পরিমাণ তেল এখনো মজুত রয়েছে সেটা দিয়ে আরও তিন মাস চলার কথা। সরকার ব্যবসায়ীদের লোকসান কমাতে তেলের দাম বাড়াল কিন্তু শ্রমিকদের বেতন বাড়াল না কেন? এক বছরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে পঁয়ত্রিশ বার। কিন্তু গত সাত বছরে শ্রমিকের বেতন বাড়েনি একবারও। এই সরকার যদি আরও ক্ষমতায় থাকে তাহলে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়বে ছাড়া কমবে না। কারণ এই সরকার বিনা ভোটের সরকার। বিনা ভোটের সরকার কারও কাছে দায়বদ্ধ না, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলে তারা জনগণের কথা ভাবত। জনগণের সরকারের জন্য গণতান্ত্রিক ও গণ আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকার হটিয়ে গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আনতে হবে। আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন হবে এবং সেটা বিএনপির নেতৃত্বের হবে।
প্রতিবাদ শব্দটিকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে এই সরকার উল্লেখ করে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রাহুল কবির রাজি বলেন, যাদের কারসাজিতে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ে তাদের তো বিদেশে বাড়ি আছে, ঘর আছে, উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা আছে। এই দেশের নিম্ন, মধ্য ও অল্প আয়ের মানুষ বাঁচল কী মরল সেটা তাদের দেখার বিষয় না। আপনি যখন লাগামহীন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ করতে যাবেন তখন সবার সামনে ধরিয়ে দেওয়া হয় নতুন ইস্যু। আপনি যখন এসব নিয়ে কথা বলবেন তখন আপনাকে ব্যস্ত রাখা হয়েছে কুমিল্লা, হাজীগঞ্জ ও পীরগঞ্জ দিয়ে। নানা কূটকৌশলের মধ্য দিয়ে এই সরকার জনগণকে মূল আলোচনার বাইরে রাখতে চায়।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন। এ ছাড়া ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণসহ ঢাকার আশপাশের জেলা থেকে আসা শ্রমিক নেতারা মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি থেকে বাঁচতে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে নামানোর জন্য গণ-আন্দোলন দরকার এবং এই আন্দোলন বিএনপির নেতৃত্বেই হবে বলে মনে করেন বক্তারা।
চাল, ডাল ও তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে শ্রমজীবী মানুষের ভোগান্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল। এক বছরে ৩৫ বার দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়লেও সাত বছরে একবার শ্রমিকদের বেতন বাড়ে না। ব্যবসায়ীদের লোকসান কমাতে তেলের দাম বাড়াল সরকার কিন্তু শ্রমিকদের কষ্ট লাঘবে তাদের বেতন বাড়াল না ক্যান? মানববন্ধনের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন প্রশ্ন রাখেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও শ্রমিক নেতা নজরুল ইসলাম খান।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এই মানববন্ধনে তিনি বলেন, সয়াবিনের দাম প্রতি লিটারে একবারে ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ফেব্রুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সাতবার দাম বাড়ানো হয়েছে। এই পর্যায়ে এসে প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম বেড়েছে ৪৫ টাকা। ব্যবসায়ীরা যুক্তি দেখিয়েছেন করোনার কারণে তাদের অনেক লোকসান হয়েছে বলে তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। অথচ যে পরিমাণ তেল এখনো মজুত রয়েছে সেটা দিয়ে আরও তিন মাস চলার কথা। সরকার ব্যবসায়ীদের লোকসান কমাতে তেলের দাম বাড়াল কিন্তু শ্রমিকদের বেতন বাড়াল না কেন? এক বছরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে পঁয়ত্রিশ বার। কিন্তু গত সাত বছরে শ্রমিকের বেতন বাড়েনি একবারও। এই সরকার যদি আরও ক্ষমতায় থাকে তাহলে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়বে ছাড়া কমবে না। কারণ এই সরকার বিনা ভোটের সরকার। বিনা ভোটের সরকার কারও কাছে দায়বদ্ধ না, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলে তারা জনগণের কথা ভাবত। জনগণের সরকারের জন্য গণতান্ত্রিক ও গণ আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকার হটিয়ে গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আনতে হবে। আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন হবে এবং সেটা বিএনপির নেতৃত্বের হবে।
প্রতিবাদ শব্দটিকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে এই সরকার উল্লেখ করে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রাহুল কবির রাজি বলেন, যাদের কারসাজিতে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ে তাদের তো বিদেশে বাড়ি আছে, ঘর আছে, উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা আছে। এই দেশের নিম্ন, মধ্য ও অল্প আয়ের মানুষ বাঁচল কী মরল সেটা তাদের দেখার বিষয় না। আপনি যখন লাগামহীন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ করতে যাবেন তখন সবার সামনে ধরিয়ে দেওয়া হয় নতুন ইস্যু। আপনি যখন এসব নিয়ে কথা বলবেন তখন আপনাকে ব্যস্ত রাখা হয়েছে কুমিল্লা, হাজীগঞ্জ ও পীরগঞ্জ দিয়ে। নানা কূটকৌশলের মধ্য দিয়ে এই সরকার জনগণকে মূল আলোচনার বাইরে রাখতে চায়।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন। এ ছাড়া ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণসহ ঢাকার আশপাশের জেলা থেকে আসা শ্রমিক নেতারা মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি থেকে বাঁচতে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে নামানোর জন্য গণ-আন্দোলন দরকার এবং এই আন্দোলন বিএনপির নেতৃত্বেই হবে বলে মনে করেন বক্তারা।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে