নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘সীমান্তে বিএসএফ এক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা এবং আরেকজনকে গুলি করে ধরে নিয়ে গেল, কিন্তু ‘ডামি সরকার’ ও সরকারের মন্ত্রীরা নিশ্চুপ হয়ে রইলেন। প্রতিবাদ বা কোনো পদক্ষেপ দূরে থাক, টুঁ শব্দটি পর্যন্ত তাঁরা করেননি। দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।’
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। নওগাঁ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আল আমিন নামে এক বাংলাদেশিকে হত্যা এবং লালমনিরহাটে লিটন মিয়া নামে আরেকজনকে গুলি করে ধরে নিয়ে যাওয়ার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এই বিবৃতি দেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের দিনেও সীমান্তে পৈশাচিকভাবে বিএসএফ একজনকে গুলি করে হত্যা করেছে, আরেকজনকে গুলি করে তুলে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হয়েছে, বাংলাদেশের নাগরিকদের কোনো নিরাপত্তা নেই। স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এখন চরম সংকটে।’
মন্ত্রীরা নির্বিকারভাবে এসব ঘটনা মেনে নিচ্ছে এমন দাবি করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সরকারের নতজানু নীতির কারণে বাংলাদেশি নাগরিকদের জীবন নিরাপত্তাহীন। ক্ষমতার জন্য এরা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব দুর্বল করতেও দ্বিধা করে না। শুধু সীমান্তে পাখির মতো মানুষকে গুলি করে হত্যা নয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে লুটপাট, হামলা, ভাঙচুর, এমনকি ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও কোনো প্রতিবাদ করে না শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন তাঁবেদার সরকার।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য দেশকে জিম্মি করে ফেলেছেন—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘তারা ক্ষমতা ধরে রাখতে সবকিছু উজাড় করে দিলেও দেশের মানুষ এক বিন্দু ছাড় দেবে না। দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।’
একমাত্র অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারই দেশের মানুষের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করতে পারে বলে মন্তব্য করেন ফখরুল।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘সীমান্তে বিএসএফ এক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা এবং আরেকজনকে গুলি করে ধরে নিয়ে গেল, কিন্তু ‘ডামি সরকার’ ও সরকারের মন্ত্রীরা নিশ্চুপ হয়ে রইলেন। প্রতিবাদ বা কোনো পদক্ষেপ দূরে থাক, টুঁ শব্দটি পর্যন্ত তাঁরা করেননি। দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।’
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। নওগাঁ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আল আমিন নামে এক বাংলাদেশিকে হত্যা এবং লালমনিরহাটে লিটন মিয়া নামে আরেকজনকে গুলি করে ধরে নিয়ে যাওয়ার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এই বিবৃতি দেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের দিনেও সীমান্তে পৈশাচিকভাবে বিএসএফ একজনকে গুলি করে হত্যা করেছে, আরেকজনকে গুলি করে তুলে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হয়েছে, বাংলাদেশের নাগরিকদের কোনো নিরাপত্তা নেই। স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এখন চরম সংকটে।’
মন্ত্রীরা নির্বিকারভাবে এসব ঘটনা মেনে নিচ্ছে এমন দাবি করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সরকারের নতজানু নীতির কারণে বাংলাদেশি নাগরিকদের জীবন নিরাপত্তাহীন। ক্ষমতার জন্য এরা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব দুর্বল করতেও দ্বিধা করে না। শুধু সীমান্তে পাখির মতো মানুষকে গুলি করে হত্যা নয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে লুটপাট, হামলা, ভাঙচুর, এমনকি ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও কোনো প্রতিবাদ করে না শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন তাঁবেদার সরকার।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য দেশকে জিম্মি করে ফেলেছেন—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘তারা ক্ষমতা ধরে রাখতে সবকিছু উজাড় করে দিলেও দেশের মানুষ এক বিন্দু ছাড় দেবে না। দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।’
একমাত্র অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারই দেশের মানুষের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করতে পারে বলে মন্তব্য করেন ফখরুল।
বাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি’ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে এক কর্মসূচিতে এ দাবি জানিয়েছে দলটি। এ সময় দলটির নেতারা বলেন, যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো এই রাজনীতি করা হয়, তাহল
৯ ঘণ্টা আগেক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে বিএনপি। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসন কার্যালয়ে মতবিনময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশের দেয়ালে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সর্বহারা পার্টির নেতা সিরাজ সিকদারের গ্ৰাফিতি মুছে ফেলেছে একদল শিক্ষার্থী। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে বিভিন্ন হল থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশের পর তাঁরা ঘটনাস্থলে যায়। পরে গ্রা
১৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ১৫ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে চারটি সংস্কার কমিশন। এসব কমিশনের দেওয়া কিছু প্রস্তাবে মনঃক্ষুণ্ন বিএনপি। দলটির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সংস্কারে সম্মতি থাকলেও কিছু প্রস্তাব নিয়ে ঘোরতর আপত্তি রয়েছে বিএনপির। বি
১ দিন আগে