নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার করে এমন নির্বাচন ব্যবস্থা গঠন করতে হবে যাতে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবি করেছেন বিএনপি নেতা জয়নুল আবদিন ফারুক। আজ শুক্রবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সেনবাগ ফোরাম আয়োজিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ফারুক বলেন, ‘অতি দ্রুত সকল রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়ে বাংলাদেশের জনগণকে নির্বাচনের জন্য তৈরি করুন। অনতিবিলম্বে নির্বাচন কমিশনের সংস্কার করুন।’
তিনি বলেন, ‘এমন নির্বাচন কমিশন যারা সকালে বলে ৩০ শতাংশ, আরেক সময় বলে ৪০ শতাংশ আবার বিকেলে বলে ৫০ শতাংশ। এমন নির্বাচন কমিশন যেন আর না হয়। বাংলার মানুষ এমন নির্বাচন কমিশন দেখতে চায়, যে নির্বাচন কমিশন ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়াকে জনগণের ভোটে প্রধানমন্ত্রী করেছে। এখন এমন নির্বাচন কমিশন চাই, যেখানে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন। সেই নির্বাচন কমিশন গঠন করুন।’
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘তারেক রহমানের নামে থাকা সকল মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। এখনো বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী এখনো কারাগারে রয়েছে। তাদের মামলা কেন প্রত্যাহার করা হচ্ছে না, তা জনগণের জানার অধিকার আছে।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার প্রেতাত্মারা যেন আর বাংলাদেশে ফিরে না আসে। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাঁকে সাজা দিতে হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে ফারুক বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের এখন সমস্যা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। আর এর পেছনে আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা জড়িত। তারা আলু সিন্ডিকেট করেছে, পেঁয়াজ সিন্ডিকেট করেছে। যারা রোজার মধ্যে চিনি খেতে দেয়নি তারা কিন্তু আবার সজাগ হয়ে উঠেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে তারা আবার মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়াবে। আইনের মাধ্যমে তাদের মেরুদণ্ড সোজা করতে দেওয়া যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘এরা কখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না। এদের ছিল পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ। তাজউদ্দীন সাহেব যখন তার (শেখ মুজিবুর রহমান) কাছে গিয়েছিল স্বাধীনতার ঘোষণার জন্য, সেই তাজউদ্দীনকে শেখ মুজিব বলেছিল-আমি কি পাকিস্তানের রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার আসামি হব। তাহলে কী করে বলেন, শেখ মুজিব বাংলার নেতা। কি করে বলেন-শেখ মুজিব জাতির পিতা। এদের সবার বিচার করতেই হবে।’
জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘সবাই যখন বাক্স গুটিয়ে রাওয়ালপিন্ডির কাছে আত্মসমর্পণ করলেন, তখন মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেন। যখন অন্ধকারে দিশেহারা ঢাকার মানুষ, বার্তা পাওয়া যাচ্ছিল না, তখন মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেন। সেই দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জন্য আজকে যে আয়োজন, তাকে স্বাগত জানাচ্ছি।’
কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন ফোরামের সভাপতি এবি এম ফারুক ও পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন সেলিম।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার করে এমন নির্বাচন ব্যবস্থা গঠন করতে হবে যাতে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবি করেছেন বিএনপি নেতা জয়নুল আবদিন ফারুক। আজ শুক্রবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সেনবাগ ফোরাম আয়োজিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ফারুক বলেন, ‘অতি দ্রুত সকল রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়ে বাংলাদেশের জনগণকে নির্বাচনের জন্য তৈরি করুন। অনতিবিলম্বে নির্বাচন কমিশনের সংস্কার করুন।’
তিনি বলেন, ‘এমন নির্বাচন কমিশন যারা সকালে বলে ৩০ শতাংশ, আরেক সময় বলে ৪০ শতাংশ আবার বিকেলে বলে ৫০ শতাংশ। এমন নির্বাচন কমিশন যেন আর না হয়। বাংলার মানুষ এমন নির্বাচন কমিশন দেখতে চায়, যে নির্বাচন কমিশন ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়াকে জনগণের ভোটে প্রধানমন্ত্রী করেছে। এখন এমন নির্বাচন কমিশন চাই, যেখানে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন। সেই নির্বাচন কমিশন গঠন করুন।’
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘তারেক রহমানের নামে থাকা সকল মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। এখনো বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী এখনো কারাগারে রয়েছে। তাদের মামলা কেন প্রত্যাহার করা হচ্ছে না, তা জনগণের জানার অধিকার আছে।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার প্রেতাত্মারা যেন আর বাংলাদেশে ফিরে না আসে। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাঁকে সাজা দিতে হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে ফারুক বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের এখন সমস্যা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। আর এর পেছনে আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা জড়িত। তারা আলু সিন্ডিকেট করেছে, পেঁয়াজ সিন্ডিকেট করেছে। যারা রোজার মধ্যে চিনি খেতে দেয়নি তারা কিন্তু আবার সজাগ হয়ে উঠেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে তারা আবার মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়াবে। আইনের মাধ্যমে তাদের মেরুদণ্ড সোজা করতে দেওয়া যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘এরা কখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না। এদের ছিল পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ। তাজউদ্দীন সাহেব যখন তার (শেখ মুজিবুর রহমান) কাছে গিয়েছিল স্বাধীনতার ঘোষণার জন্য, সেই তাজউদ্দীনকে শেখ মুজিব বলেছিল-আমি কি পাকিস্তানের রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার আসামি হব। তাহলে কী করে বলেন, শেখ মুজিব বাংলার নেতা। কি করে বলেন-শেখ মুজিব জাতির পিতা। এদের সবার বিচার করতেই হবে।’
জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘সবাই যখন বাক্স গুটিয়ে রাওয়ালপিন্ডির কাছে আত্মসমর্পণ করলেন, তখন মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেন। যখন অন্ধকারে দিশেহারা ঢাকার মানুষ, বার্তা পাওয়া যাচ্ছিল না, তখন মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেন। সেই দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জন্য আজকে যে আয়োজন, তাকে স্বাগত জানাচ্ছি।’
কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন ফোরামের সভাপতি এবি এম ফারুক ও পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন সেলিম।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
৯ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১২ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১৩ ঘণ্টা আগে