নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর চিকিৎসা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটা জিনিসই প্রমাণিত হয়েছে যে, এ দেশের মালিক একজনই। এ দেশে হাসিনা ছাড়া আর কেউ নেই, বিচার বিভাগও তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন। প্রশাসনের আইন-কানুনের কোনো তোয়াক্কা করেন না। যাবতীয় অপকর্মগুলোর তিনিই নির্দেশদাতা।
এর আগে স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার লন্ডনে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘খালেদা জিয়ার বয়স এখন আশির ওপরে। রোজই শুনি এই মরে মরে, এই যায় যায়। বয়স তো আশির ওপরে। এমনিই তো সময় হয়ে গেছে। তার মধ্যে অসুস্থ। এখানে এত কান্নাকাটি করে তো লাভ নাই।’
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এমন বক্তব্যের নিন্দা জানানোরও ভাষা নেই। এত অশালীন, কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে যিনি আছেন তিনি দিতে পারেন, এটা কল্পনাও করতে পারি না। এটা ভাবতেও পারি না। তাঁর বক্তব্যে ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চলে এসেছে।
‘কোনো দিন সময় পেলেই খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের করে দেবেন’—এই বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কতটা অমানবিক হলে এ ধরনের কথা বলতে পারে। তাহলে কোর্ট কোনো ব্যাপার না।’
তিনি বলেন, ‘এরপরেও আমরা বলছি, তাঁদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং দেশনেত্রীর বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ও খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা হবে জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা তো গণতন্ত্রের বাইরে যেতে পারি না। আমরা গণতন্ত্রের প্রতি প্রতিশ্রুতিশীল। আমরা গণতান্ত্রিকভাবে, নিয়মতান্ত্রিকভাবে যাব। এরপরেও নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে যদি বাধা দেয়, সেই বাধাও গণতান্ত্রিকভাবেই আমরা অতিক্রম করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তো আর জোর করে নিয়ে যেতে পারব না। আমাদের পক্ষে সেটা সম্ভব না। এখন যেভাবে আছে, সেভাবেই চিকিৎসা করব। আমরা বিশ্বাস করি জনগণের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন হবে এবং খালেদা জিয়াকে তখন উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে।’
খালেদা জিয়াকে এই অবস্থায় রেখে বিএনপি নির্বাচনে যাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, প্রশ্নই ওঠে না। শুধু বেগম জিয়াকে এই অবস্থায় রেখেই না, হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে বিএনপি কোনো নির্বাচনে যাবে না।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও তাঁর চিকিৎসা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটা জিনিসই প্রমাণিত হয়েছে যে, এ দেশের মালিক একজনই। এ দেশে হাসিনা ছাড়া আর কেউ নেই, বিচার বিভাগও তিনি নিয়ন্ত্রণ করেন। প্রশাসনের আইন-কানুনের কোনো তোয়াক্কা করেন না। যাবতীয় অপকর্মগুলোর তিনিই নির্দেশদাতা।
এর আগে স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার লন্ডনে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘খালেদা জিয়ার বয়স এখন আশির ওপরে। রোজই শুনি এই মরে মরে, এই যায় যায়। বয়স তো আশির ওপরে। এমনিই তো সময় হয়ে গেছে। তার মধ্যে অসুস্থ। এখানে এত কান্নাকাটি করে তো লাভ নাই।’
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এমন বক্তব্যের নিন্দা জানানোরও ভাষা নেই। এত অশালীন, কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে যিনি আছেন তিনি দিতে পারেন, এটা কল্পনাও করতে পারি না। এটা ভাবতেও পারি না। তাঁর বক্তব্যে ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চলে এসেছে।
‘কোনো দিন সময় পেলেই খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের করে দেবেন’—এই বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কতটা অমানবিক হলে এ ধরনের কথা বলতে পারে। তাহলে কোর্ট কোনো ব্যাপার না।’
তিনি বলেন, ‘এরপরেও আমরা বলছি, তাঁদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং দেশনেত্রীর বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ও খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা হবে জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা তো গণতন্ত্রের বাইরে যেতে পারি না। আমরা গণতন্ত্রের প্রতি প্রতিশ্রুতিশীল। আমরা গণতান্ত্রিকভাবে, নিয়মতান্ত্রিকভাবে যাব। এরপরেও নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে যদি বাধা দেয়, সেই বাধাও গণতান্ত্রিকভাবেই আমরা অতিক্রম করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তো আর জোর করে নিয়ে যেতে পারব না। আমাদের পক্ষে সেটা সম্ভব না। এখন যেভাবে আছে, সেভাবেই চিকিৎসা করব। আমরা বিশ্বাস করি জনগণের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন হবে এবং খালেদা জিয়াকে তখন উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে।’
খালেদা জিয়াকে এই অবস্থায় রেখে বিএনপি নির্বাচনে যাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, প্রশ্নই ওঠে না। শুধু বেগম জিয়াকে এই অবস্থায় রেখেই না, হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে বিএনপি কোনো নির্বাচনে যাবে না।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৭ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে