‘মার্চ ফর ইউনিটি’
ঢাবি প্রতিনিধি
জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে বদলে গেছে দেশ। নতুন সেই বাংলাদেশের জন্য চাই নতুন সংবিধান। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই তৈরি করবেন নতুন সংবিধান। এজন্য আগামী নির্বাচন হবে গণপরিষদ নির্বাচন।
এ গণপরিষদ নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে।
‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচিতে বক্তৃতায় এমন দাবিই তুলেছেন বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গতকাল মঙ্গলবার এ কর্মসূচি পালিত হয়। ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ পাঠ উপলক্ষে এ কর্মসূচি ঘোষিত হয়েছিল। কিন্তু সবাইকে নিয়ে সরকার নিজেই ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। সেই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে ছাত্র আন্দোলন আর ঘোষণাপত্র দিল না।
গতকাল কর্মসূচি থেকে সরকারকে তাদের কাজের জন্য ১৫ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে। একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কারের লক্ষ্যে গণপরিষদ নির্বাচন আয়োজন, জুলাই-আগস্টে গণহত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচার, আহত ব্যক্তিদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত ও সংস্কার কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা।
‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ নিয়ে দুদিন ধরে নানা আলোচনা চলছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। ঘোষণাপত্রের পক্ষে-বিপক্ষে নানা তর্কবিতর্ক শুরু হলে সরকার ঘোষণা দেয়, অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র সরকার দেবে। পরে সোমবার রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জানান, মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি পালন করা হবে।
মার্চ ফর ইউনিটি কর্মসূচিতে যোগ দিতে গতকাল সকাল থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা-কর্মীরাদের। এ সময় ‘খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা, ঢাকা’, ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’ প্রভৃতি স্লোগান দেন তাঁরা। প্রদর্শিত হয় জুলাই বিপ্লবের ডকুমেন্টারি।
বিকেল ৪টায় জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের উদ্দেশ্যে ১ মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি। এ সময় আন্দোলনে শহীদ শাহরিয়ার হাসান আলভির বাবা মো. আবুল হাসান বলেন, ‘খুনি হাসিনা যে আমার ছেলেসহ দুই হাজার সন্তানকে হত্যা করেছে। খুনি হাসিনাকে দেশে এনে তার সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হবে।’ একই সঙ্গে তিনি আহত ব্যক্তিদের দ্রুত সুচিকিৎসার দাবি জানান।
১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র জারি করতে হবে জানিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘খুনি হাসিনার আর এ দেশে পুনর্বাসন হবে না। গত ১৬ বছর খুনি হাসিনা প্রতিটি রাজনৈতিক শক্তিকে নির্যাতন করে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। আমরা এই হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি। সরকারকে বলতে চাই, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয় নাই, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ হয় নাই। আমরা এখনো ১৬ বছরের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে পারিনি।’
দেশের মানুষ বিপ্লবের ঘোষণাপত্র চায়, নতুন সংবিধান চায়, সংস্কার চায়—এ মন্তব্য করেন গণপরিষদ নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, নতুন সংবিধান বাংলাদেশের মানুষের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই হবে। আগামী নির্বাচন হবে গণপরিষদ নির্বাচন। এই গণপরিষদ নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে।
জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, ‘যদি আমাদের ন্যায্যতার ভিত্তি, আমাদের রক্তের কথাগুলো অক্ষরে অক্ষরে আগত ঘোষণাপত্রে না পাই, তাহলে আমরা বসে থাকব না। সরকারকে হুঁশিয়ার করে বলতে চাই, অবিলম্বে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপে সক্রিয় হোন। যদি তা না পারেন, তাহলে জুলাইয়ের বাঘের বাচ্চারা আইন হাতে তুলে নেবে।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘আমাদের সামনে এখনো খুনিরা উন্মুক্তভাবে ঘোরাফেরা করে। তাদের বিচার হতে হবে। গোপালগঞ্জে কীভাবে এখনো আমাদের সহযোদ্ধাদের ওপর হামলা করা হয়। পুলিশের উদ্দেশে বলতে চাই, ‘আপনারা নিরাপত্তা দিতে না পারলে ওই চেয়ারে বসে থাকার কোনো প্রয়োজন নেই। যে স্বপ্ন নিয়ে এত মানুষ জীবন দিয়েছেন, রক্ত দিয়েছেন সেই রক্তের সঙ্গে যদি কেউ বিশ্বাসঘাতকতা করার চেষ্টা করে, তাদের সমূলে উপড়ে ফেলতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমীন বলেন, ‘অভ্যুত্থানের ৫ মাস পরও জুলাই প্রক্লেমেশনের কোনো উদ্যোগ কাউকে নিতে দেখিনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন উদ্যোগ নেওয়ার পর সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারকে বলতে চাই, জানুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যে প্রক্লেমেশন ঘোষণা করতে হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা বলেন, ‘সরকারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এ প্রক্লেমেশন নিয়ে আমরা কোনো কালক্ষেপণ চাই না। আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হবে না। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রতি ন্যায়বিচার হয় নাই।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক খান তালাত আল মাহমুদ, রিফাত রশীদ, মাহিন সরকার, নুসরাত তাবাসসুম, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি নাঈম আবেদীন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী খাদিজাতুল কোবরা, শহীদ মুগ্ধর বাবা মীর মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে বদলে গেছে দেশ। নতুন সেই বাংলাদেশের জন্য চাই নতুন সংবিধান। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই তৈরি করবেন নতুন সংবিধান। এজন্য আগামী নির্বাচন হবে গণপরিষদ নির্বাচন।
এ গণপরিষদ নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে।
‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচিতে বক্তৃতায় এমন দাবিই তুলেছেন বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গতকাল মঙ্গলবার এ কর্মসূচি পালিত হয়। ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ পাঠ উপলক্ষে এ কর্মসূচি ঘোষিত হয়েছিল। কিন্তু সবাইকে নিয়ে সরকার নিজেই ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। সেই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে ছাত্র আন্দোলন আর ঘোষণাপত্র দিল না।
গতকাল কর্মসূচি থেকে সরকারকে তাদের কাজের জন্য ১৫ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে। একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কারের লক্ষ্যে গণপরিষদ নির্বাচন আয়োজন, জুলাই-আগস্টে গণহত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচার, আহত ব্যক্তিদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত ও সংস্কার কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা।
‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ নিয়ে দুদিন ধরে নানা আলোচনা চলছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। ঘোষণাপত্রের পক্ষে-বিপক্ষে নানা তর্কবিতর্ক শুরু হলে সরকার ঘোষণা দেয়, অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র সরকার দেবে। পরে সোমবার রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জানান, মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি পালন করা হবে।
মার্চ ফর ইউনিটি কর্মসূচিতে যোগ দিতে গতকাল সকাল থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা-কর্মীরাদের। এ সময় ‘খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা, ঢাকা’, ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’ প্রভৃতি স্লোগান দেন তাঁরা। প্রদর্শিত হয় জুলাই বিপ্লবের ডকুমেন্টারি।
বিকেল ৪টায় জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের উদ্দেশ্যে ১ মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি। এ সময় আন্দোলনে শহীদ শাহরিয়ার হাসান আলভির বাবা মো. আবুল হাসান বলেন, ‘খুনি হাসিনা যে আমার ছেলেসহ দুই হাজার সন্তানকে হত্যা করেছে। খুনি হাসিনাকে দেশে এনে তার সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হবে।’ একই সঙ্গে তিনি আহত ব্যক্তিদের দ্রুত সুচিকিৎসার দাবি জানান।
১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র জারি করতে হবে জানিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘খুনি হাসিনার আর এ দেশে পুনর্বাসন হবে না। গত ১৬ বছর খুনি হাসিনা প্রতিটি রাজনৈতিক শক্তিকে নির্যাতন করে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। আমরা এই হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি। সরকারকে বলতে চাই, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয় নাই, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ হয় নাই। আমরা এখনো ১৬ বছরের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে পারিনি।’
দেশের মানুষ বিপ্লবের ঘোষণাপত্র চায়, নতুন সংবিধান চায়, সংস্কার চায়—এ মন্তব্য করেন গণপরিষদ নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, নতুন সংবিধান বাংলাদেশের মানুষের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই হবে। আগামী নির্বাচন হবে গণপরিষদ নির্বাচন। এই গণপরিষদ নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে।
জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, ‘যদি আমাদের ন্যায্যতার ভিত্তি, আমাদের রক্তের কথাগুলো অক্ষরে অক্ষরে আগত ঘোষণাপত্রে না পাই, তাহলে আমরা বসে থাকব না। সরকারকে হুঁশিয়ার করে বলতে চাই, অবিলম্বে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপে সক্রিয় হোন। যদি তা না পারেন, তাহলে জুলাইয়ের বাঘের বাচ্চারা আইন হাতে তুলে নেবে।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘আমাদের সামনে এখনো খুনিরা উন্মুক্তভাবে ঘোরাফেরা করে। তাদের বিচার হতে হবে। গোপালগঞ্জে কীভাবে এখনো আমাদের সহযোদ্ধাদের ওপর হামলা করা হয়। পুলিশের উদ্দেশে বলতে চাই, ‘আপনারা নিরাপত্তা দিতে না পারলে ওই চেয়ারে বসে থাকার কোনো প্রয়োজন নেই। যে স্বপ্ন নিয়ে এত মানুষ জীবন দিয়েছেন, রক্ত দিয়েছেন সেই রক্তের সঙ্গে যদি কেউ বিশ্বাসঘাতকতা করার চেষ্টা করে, তাদের সমূলে উপড়ে ফেলতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমীন বলেন, ‘অভ্যুত্থানের ৫ মাস পরও জুলাই প্রক্লেমেশনের কোনো উদ্যোগ কাউকে নিতে দেখিনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন উদ্যোগ নেওয়ার পর সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারকে বলতে চাই, জানুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যে প্রক্লেমেশন ঘোষণা করতে হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা বলেন, ‘সরকারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এ প্রক্লেমেশন নিয়ে আমরা কোনো কালক্ষেপণ চাই না। আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হবে না। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রতি ন্যায়বিচার হয় নাই।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক খান তালাত আল মাহমুদ, রিফাত রশীদ, মাহিন সরকার, নুসরাত তাবাসসুম, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি নাঈম আবেদীন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী খাদিজাতুল কোবরা, শহীদ মুগ্ধর বাবা মীর মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। এরপর ৫ বছর ধরে কোনো নির্বাচন নেই। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরশাসনের পতনের পর ডাকসু নির্বাচনের দাবি উঠেছে শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে ছাত্রশিবির, বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও
১০ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা একঝাঁক তরুণ জাতীয় নাগরিক কমিটির মাধ্যমে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সঙ্গে যুক্ত হবেন অভিজ্ঞ রাজনীতিকেরাও। তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মিশেলে গঠিত হবে নতুন রাজনৈতিক দল। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রত্যয়ে আগামী মাসেই নতুন এই দল আত্মপ্রকাশ করতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানের বাসায় গেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মঈন খানের নৈশভোজের আমন্ত্রণে চীনা রাষ্ট্রদূত তাঁর বাসায় যান। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি ও শ্রমিক নেতা শহীদুল্লাহ চৌধুরী মারা গেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর নিজ বাসভবনে মারা যান তিনি। আগামীকাল শনিবার বেলা ১১টায় শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তাঁর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে। তাঁর মৃত্যুতে দলের নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে শো
১৩ ঘণ্টা আগে