নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি ১৮ অক্টোবরকে সামনে রেখে ঢাকায় লোক জড়ো করছে। তারা ঢাকা শহর অবরোধ করবে, সমাবেশ থেকে সচিবালয় অবরোধের ঘোষণা দেবে। তারা ক্ষমতা দখল করার জন্য জড়ো হচ্ছে। আওয়ামী লীগও একই দিন বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে জড়ো হবে।
আজ সোমবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে যুবলীগ আয়োজিত যুব সমাবেশে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
কাদের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘ঢাকা সিটির খবর রাখেন? ১৮ তারিখ সামনে রেখে মির্জা ফখরুল...বিএনপি সারা বাংলাদেশে ডিসেম্বর মাসের মতো নেতা–কর্মীদের ঢাকা আনতে শুরু করেছে। হোটেলগুলোতে সিট খালি নাই, হোটেলে খালি নাই। হোটেলের সব সিট তারা বুক করে ফেলেছে। ঢাকা শহরে নতুন বাড়ি হচ্ছে, খালি ফ্ল্যাট আছে, সব তারা বুক করে ফেলেছে। আবার ডিসেম্বর মাসের মতো সরকার পতনের স্বপ্ন দেখেছে মির্জা ফখরুল ইসলাম, খোয়াব দেখছে। ফখরুলের আন্দোলন, বিএনপির আন্দোলন ভুয়া। বিএনপিই হচ্ছে ভুয়া।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এরা ঢাকা শহরে লোক জমায়েত করবে, অবরোধ করবে, এই শহরে সচিবালয় থেকে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা অবরোধ করার কর্মসূচি তারা ১৮ তারিখে ঘোষণা করবে। তারা সেই ষড়যন্ত্র করছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুল মাঝে মাঝে আজগুবি বার্তা ছড়াচ্ছে। ফখরুল বলে হাওয়া থেকে পাওয়া খবর। এখন ভালোই আসছে, টাকা পয়সার নতুন চালান আসছে। মালপানি ভালোই। গত ডিসেম্বরের চেয়েও সরবরাহ এখন একটু বেশি। টাকার বস্তার ওপর বসে আছে। ফখরুল টাকা দিয়ে আন্দোলন হয়নি। ওই টাকার আন্দোলন গোলাপবাগের গরুর হাটের গর্তের মধ্যে চলে গেছে। এখন আবার আন্দোলন? হাওয়া থেকে পাওয়া ভুয়ারে ভুয়া।’
তিনি বলেন, ‘ফখরুল বলে, পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থন আন্দোলনে বিএনপিকে সাহস জোগাচ্ছে। আমরা এটা জানি না। এ খবর হাচা না, মিছা? মিথ্যা কথা আর কত বলবা ফখরুল। পশ্চিমা বিশ্বের যারা বাংলাদশে এসেছে, যারা আমাদের সঙ্গে কথা বলেছে, বিদেশে বলেছে, দেশে বলেছে। তারা বলেছে, বাংলাদেশের নির্বাচনে তারা কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না। এ কথা আমেরিকাও বলেছে, এ কথা ইউরোপও বলে দিয়েছে। ফখরুল কোত্থেকে হাওয়া থেকে মিছা, আজগুবি খবর..। খেলা হবে, ছাড় দেব না ফখরুল। ডিসেম্বরের চেয়েও কড়া খেলা হবে। এখন হচ্ছে কোয়ার্টার ফাইনাল, আগামী মাসে সেমি ফাইনাল, জানুয়ারিতে হবে ফাইনাল। খেলা হবে হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে, খেলা হবে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে। ফাউল করলেই লাল কার্ড। লাল কার্ড তৈয়ার হয়ে আছে। আওয়ামী লীগের অ্যাকশন, যুবলীগের অ্যাকশন...ডাইরেক্ট অ্যাকশন। খেলা হবে। ডাইরেক্ট অ্যাকশন চলবে।’
উল্লেখ্য, গত বছরের ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ করে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। সমাবেশ থেকে ২৪ ডিসেম্বর সারা দেশে জেলা ও মহানগর পর্যায়ে গণমিছিলের ঘোষণা দেয় বিএনপি। একই দিন আওয়ামী লীগও কর্মসূচির ঘোষণা দেয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১৮ তারিখে আমরা বঙ্গবন্ধু্ অ্যাভিনিউ, গুলিস্তান এলাকা, দক্ষিণ গেটে (বায়তুল মোকাররম মসজিদের) সব আমরা জমায়েত হব। এখন প্রবেশ করছ চুরি করে, চুরি করে এসে আত্মীয়–স্বজনের বাসায়। ফখরুল বলেছে, অতিরিক্ত কাপড় আনতে, ক্ষমতা দখল করার জন্য, তো আমরা কি দাঁড়ায়া ললিপপ খাব? যুবলীগের যুবকেরা, ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ আমরাও প্রস্তুত আছি। অবরোধ করলে বিএনপি অবরোধ হয়ে যাবে। তাদের অবরোধ করা হবে। এখন ফালাইয়া চুরি করে ঢুকছ? এরপরে পালাবার পথ পাবা না। শাপলা চত্বর থেকে শেষ রাতে পালায় গেল না? আরও করুণ পরিণতি হবে বিএনপির।’
উপস্থিত নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘১৮ তারিখে আরও বেশি করে আসতে হবে। যুবলীগের আরও বিশাল মিছিল আসবে, এটা আশা করি। বিশাল মিছিল হবে। আমরাও সেদিন আন্দোলনে নবতর পথযাত্রার সূচনা করব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আন্দোলনের মিছিল বয়ে নিয়ে যাব বিজয়ের বন্দরে।’
এ সময় দলীয় সভাপতির কথা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনা মাথানত করেন না। আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করে না। ফখরুল সাহস পাচ্ছে বিদেশ থেকে। আমরা সাহস পাচ্ছি বিদেশি সমীক্ষা এসেছে আগামী নির্বাচনে শতকরা সত্তর ভাগ লোক শেখ হাসিনার পক্ষে ভোট দেবে। আমরা বাংলাদেশের জনগণের সমর্থন থেকে সাহস পাচ্ছি, শেখ হাসিনার মতো সাহসী নেতার নেতৃত্বে। আমরা কাউকে ভয় করি না। যতক্ষণ জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে ততক্ষণ কোনো ভয় নেই। আল্লাহ পাকও আমাদের সঙ্গে আছে। কারণ আমরা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে আছি। আমরা নীতির পক্ষে আছি, গণতন্ত্রের পক্ষে আছি, জনগণের সঙ্গে আছি। বাংলাদেশের মানুষ আমাদের সঙ্গে আছে, থাকবে।’
বিএনপি ১৮ অক্টোবরকে সামনে রেখে ঢাকায় লোক জড়ো করছে। তারা ঢাকা শহর অবরোধ করবে, সমাবেশ থেকে সচিবালয় অবরোধের ঘোষণা দেবে। তারা ক্ষমতা দখল করার জন্য জড়ো হচ্ছে। আওয়ামী লীগও একই দিন বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে জড়ো হবে।
আজ সোমবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে যুবলীগ আয়োজিত যুব সমাবেশে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
কাদের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘ঢাকা সিটির খবর রাখেন? ১৮ তারিখ সামনে রেখে মির্জা ফখরুল...বিএনপি সারা বাংলাদেশে ডিসেম্বর মাসের মতো নেতা–কর্মীদের ঢাকা আনতে শুরু করেছে। হোটেলগুলোতে সিট খালি নাই, হোটেলে খালি নাই। হোটেলের সব সিট তারা বুক করে ফেলেছে। ঢাকা শহরে নতুন বাড়ি হচ্ছে, খালি ফ্ল্যাট আছে, সব তারা বুক করে ফেলেছে। আবার ডিসেম্বর মাসের মতো সরকার পতনের স্বপ্ন দেখেছে মির্জা ফখরুল ইসলাম, খোয়াব দেখছে। ফখরুলের আন্দোলন, বিএনপির আন্দোলন ভুয়া। বিএনপিই হচ্ছে ভুয়া।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এরা ঢাকা শহরে লোক জমায়েত করবে, অবরোধ করবে, এই শহরে সচিবালয় থেকে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা অবরোধ করার কর্মসূচি তারা ১৮ তারিখে ঘোষণা করবে। তারা সেই ষড়যন্ত্র করছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুল মাঝে মাঝে আজগুবি বার্তা ছড়াচ্ছে। ফখরুল বলে হাওয়া থেকে পাওয়া খবর। এখন ভালোই আসছে, টাকা পয়সার নতুন চালান আসছে। মালপানি ভালোই। গত ডিসেম্বরের চেয়েও সরবরাহ এখন একটু বেশি। টাকার বস্তার ওপর বসে আছে। ফখরুল টাকা দিয়ে আন্দোলন হয়নি। ওই টাকার আন্দোলন গোলাপবাগের গরুর হাটের গর্তের মধ্যে চলে গেছে। এখন আবার আন্দোলন? হাওয়া থেকে পাওয়া ভুয়ারে ভুয়া।’
তিনি বলেন, ‘ফখরুল বলে, পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থন আন্দোলনে বিএনপিকে সাহস জোগাচ্ছে। আমরা এটা জানি না। এ খবর হাচা না, মিছা? মিথ্যা কথা আর কত বলবা ফখরুল। পশ্চিমা বিশ্বের যারা বাংলাদশে এসেছে, যারা আমাদের সঙ্গে কথা বলেছে, বিদেশে বলেছে, দেশে বলেছে। তারা বলেছে, বাংলাদেশের নির্বাচনে তারা কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না। এ কথা আমেরিকাও বলেছে, এ কথা ইউরোপও বলে দিয়েছে। ফখরুল কোত্থেকে হাওয়া থেকে মিছা, আজগুবি খবর..। খেলা হবে, ছাড় দেব না ফখরুল। ডিসেম্বরের চেয়েও কড়া খেলা হবে। এখন হচ্ছে কোয়ার্টার ফাইনাল, আগামী মাসে সেমি ফাইনাল, জানুয়ারিতে হবে ফাইনাল। খেলা হবে হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে, খেলা হবে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে। ফাউল করলেই লাল কার্ড। লাল কার্ড তৈয়ার হয়ে আছে। আওয়ামী লীগের অ্যাকশন, যুবলীগের অ্যাকশন...ডাইরেক্ট অ্যাকশন। খেলা হবে। ডাইরেক্ট অ্যাকশন চলবে।’
উল্লেখ্য, গত বছরের ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ করে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। সমাবেশ থেকে ২৪ ডিসেম্বর সারা দেশে জেলা ও মহানগর পর্যায়ে গণমিছিলের ঘোষণা দেয় বিএনপি। একই দিন আওয়ামী লীগও কর্মসূচির ঘোষণা দেয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘১৮ তারিখে আমরা বঙ্গবন্ধু্ অ্যাভিনিউ, গুলিস্তান এলাকা, দক্ষিণ গেটে (বায়তুল মোকাররম মসজিদের) সব আমরা জমায়েত হব। এখন প্রবেশ করছ চুরি করে, চুরি করে এসে আত্মীয়–স্বজনের বাসায়। ফখরুল বলেছে, অতিরিক্ত কাপড় আনতে, ক্ষমতা দখল করার জন্য, তো আমরা কি দাঁড়ায়া ললিপপ খাব? যুবলীগের যুবকেরা, ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ আমরাও প্রস্তুত আছি। অবরোধ করলে বিএনপি অবরোধ হয়ে যাবে। তাদের অবরোধ করা হবে। এখন ফালাইয়া চুরি করে ঢুকছ? এরপরে পালাবার পথ পাবা না। শাপলা চত্বর থেকে শেষ রাতে পালায় গেল না? আরও করুণ পরিণতি হবে বিএনপির।’
উপস্থিত নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘১৮ তারিখে আরও বেশি করে আসতে হবে। যুবলীগের আরও বিশাল মিছিল আসবে, এটা আশা করি। বিশাল মিছিল হবে। আমরাও সেদিন আন্দোলনে নবতর পথযাত্রার সূচনা করব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আন্দোলনের মিছিল বয়ে নিয়ে যাব বিজয়ের বন্দরে।’
এ সময় দলীয় সভাপতির কথা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনা মাথানত করেন না। আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করে না। ফখরুল সাহস পাচ্ছে বিদেশ থেকে। আমরা সাহস পাচ্ছি বিদেশি সমীক্ষা এসেছে আগামী নির্বাচনে শতকরা সত্তর ভাগ লোক শেখ হাসিনার পক্ষে ভোট দেবে। আমরা বাংলাদেশের জনগণের সমর্থন থেকে সাহস পাচ্ছি, শেখ হাসিনার মতো সাহসী নেতার নেতৃত্বে। আমরা কাউকে ভয় করি না। যতক্ষণ জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে ততক্ষণ কোনো ভয় নেই। আল্লাহ পাকও আমাদের সঙ্গে আছে। কারণ আমরা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে আছি। আমরা নীতির পক্ষে আছি, গণতন্ত্রের পক্ষে আছি, জনগণের সঙ্গে আছি। বাংলাদেশের মানুষ আমাদের সঙ্গে আছে, থাকবে।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে