নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো সংঘাত হলে, সংঘাতকারী যেই দলেরই হোক তার রেহাই নেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, নাটোর, পাবনা ও খাগড়াছড়ি জেলায় নির্বাচনী জনসভায় এ কথা বলেন তিনি। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
দেশে ভোটের অধিকার আওয়ামী লীগই প্রতিষ্ঠিত করেছে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভোটের অধিকার অব্যাহত থাকবে। আপনাদের সতর্ক থাকতে হবে, কেউ যাতে সংঘাত-সন্ত্রাস করতে না পারে। সেই দিকে সবাই সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিএনপির কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ওরা তো ভোট চুরির সুযোগ না থাকায় আসেনি। বিএনপি আসেনি একটাই কারণে, ভোট চুরির সুযোগ নেই তাই। ২০০৮ সালে পারে নাই, তাই এখন ভোট বাতিল করতে চাই, বর্জন করতে চাই। সেটা তাদের ইচ্ছা, যার যার দলের ইচ্ছা। আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি, জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করি। জনগণের ক্ষমতায়ন আমরাই নিশ্চিত করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘৭ জানুয়ারি নির্বাচন। জনগণ ভোট দেবে, ভোটের মালিক জনগণ। এটা তাদের সাংবিধানিক অধিকার, আমরা এটা উন্মুক্ত করেছি। আমাদের নৌকার প্রার্থী আছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীও আছে, অন্যান্য দলও আছে। প্রত্যেকে জনগণের কাছে যাবেন, জনগণ যাকে ভোট দেবে সেই নির্বাচিত হবে।’
প্রার্থীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘কেউ কারও অধিকারে হস্তক্ষেপ করবেন না। এখানে কোনো রকম সংঘাত-সহিংসতা আমি দেখতে চাই না। কোনো সংঘাত হলে, দলের কেউ যদি করে তাদেরও রেহাই নেই! যথাযথ ব্যবস্থা নেব, সেটা মনে রাখবেন।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আমরা চাই জনগণ তার ভোটের অধিকার নির্বিঘ্নে প্রয়োগ করবে। তারা যাকে খুশি তাকে পছন্দ করবে, তাকে ভোট দেবে, সেই জয়ী হয়ে আসবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গণতন্ত্রকে আরও সুদৃঢ় আমাদের করতে হবে। এর যদি ব্যত্যয় ঘটে, ভবিষ্যতে কী হবে? বাংলাদেশ শেষ হয়ে যাবে! বাংলাদেশে অনেক উন্নতি করেছি, তা থাকবে না।’
দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রাখার জন্য আওয়ামী লীগের প্রতীক নৌকা মার্কায় ভোট চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা বলেন, ‘নৌকা নূহ নবীর নৌকা, বিপদে মানুষের একমাত্র বাহন হচ্ছে নৌকা। এখনো রাস্তাঘাট যতই করি, বন্যা হলে উদ্ধার করতে নৌকাই ভরসা, সেটাই মাথায় রাখতে হবে।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে যাতে কেউ কোনো অভিযোগ আনতে না পারে, শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন করবেন। নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। ভোটারের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। কোন দল আসল, না আসল তাতে কিচ্ছু যায় আসে না।
দলের সভাপতি বলেন, ‘আপনারা সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন করবেন। নিজের দলের মধ্যে ঐক্য রাখবেন। যত প্রার্থী আছে সকলেই জনসংযোগ করুক, স্বাধীনভাবে। জনগণকে সুযোগ দেবেন তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে ভোট দেবে। তাতে গণতন্ত্র আরও বেশি শক্তিশালী হবে। যারা নির্বাচনে এসেছে সকলকে ধন্যবাদ জানাই।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো সংঘাত হলে, সংঘাতকারী যেই দলেরই হোক তার রেহাই নেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, নাটোর, পাবনা ও খাগড়াছড়ি জেলায় নির্বাচনী জনসভায় এ কথা বলেন তিনি। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
দেশে ভোটের অধিকার আওয়ামী লীগই প্রতিষ্ঠিত করেছে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভোটের অধিকার অব্যাহত থাকবে। আপনাদের সতর্ক থাকতে হবে, কেউ যাতে সংঘাত-সন্ত্রাস করতে না পারে। সেই দিকে সবাই সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিএনপির কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ওরা তো ভোট চুরির সুযোগ না থাকায় আসেনি। বিএনপি আসেনি একটাই কারণে, ভোট চুরির সুযোগ নেই তাই। ২০০৮ সালে পারে নাই, তাই এখন ভোট বাতিল করতে চাই, বর্জন করতে চাই। সেটা তাদের ইচ্ছা, যার যার দলের ইচ্ছা। আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি, জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করি। জনগণের ক্ষমতায়ন আমরাই নিশ্চিত করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘৭ জানুয়ারি নির্বাচন। জনগণ ভোট দেবে, ভোটের মালিক জনগণ। এটা তাদের সাংবিধানিক অধিকার, আমরা এটা উন্মুক্ত করেছি। আমাদের নৌকার প্রার্থী আছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীও আছে, অন্যান্য দলও আছে। প্রত্যেকে জনগণের কাছে যাবেন, জনগণ যাকে ভোট দেবে সেই নির্বাচিত হবে।’
প্রার্থীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘কেউ কারও অধিকারে হস্তক্ষেপ করবেন না। এখানে কোনো রকম সংঘাত-সহিংসতা আমি দেখতে চাই না। কোনো সংঘাত হলে, দলের কেউ যদি করে তাদেরও রেহাই নেই! যথাযথ ব্যবস্থা নেব, সেটা মনে রাখবেন।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আমরা চাই জনগণ তার ভোটের অধিকার নির্বিঘ্নে প্রয়োগ করবে। তারা যাকে খুশি তাকে পছন্দ করবে, তাকে ভোট দেবে, সেই জয়ী হয়ে আসবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘গণতন্ত্রকে আরও সুদৃঢ় আমাদের করতে হবে। এর যদি ব্যত্যয় ঘটে, ভবিষ্যতে কী হবে? বাংলাদেশ শেষ হয়ে যাবে! বাংলাদেশে অনেক উন্নতি করেছি, তা থাকবে না।’
দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রাখার জন্য আওয়ামী লীগের প্রতীক নৌকা মার্কায় ভোট চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা বলেন, ‘নৌকা নূহ নবীর নৌকা, বিপদে মানুষের একমাত্র বাহন হচ্ছে নৌকা। এখনো রাস্তাঘাট যতই করি, বন্যা হলে উদ্ধার করতে নৌকাই ভরসা, সেটাই মাথায় রাখতে হবে।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে যাতে কেউ কোনো অভিযোগ আনতে না পারে, শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন করবেন। নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। ভোটারের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। কোন দল আসল, না আসল তাতে কিচ্ছু যায় আসে না।
দলের সভাপতি বলেন, ‘আপনারা সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন করবেন। নিজের দলের মধ্যে ঐক্য রাখবেন। যত প্রার্থী আছে সকলেই জনসংযোগ করুক, স্বাধীনভাবে। জনগণকে সুযোগ দেবেন তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে ভোট দেবে। তাতে গণতন্ত্র আরও বেশি শক্তিশালী হবে। যারা নির্বাচনে এসেছে সকলকে ধন্যবাদ জানাই।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৬ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে