নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনগণের সম্মতি ও সমর্থন ছাড়া ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার অভিলাষ সরকারকে অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে। নির্বাচনকে শুধু ক্ষমতা ধরে রাখার উপায় হিসেবে ব্যবহার করার প্রবণতা সর্বনাশ ডেকে আনবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ শুক্রবার উত্তরায় অনুষ্ঠিত জেএসডির আঞ্চলিক সমন্বয় কমিটির সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আ স ম রব বলেন, সরকারের অতিরিক্ত ‘ক্ষমতালিপ্সা’ রাষ্ট্রকে ভয়াবহ বিপজ্জনক অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে। সরকারের এই প্রবণতা প্রতিরোধ করতে না পারলে রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে এবং রাষ্ট্রের অস্তিত্বকে বিপন্ন করে তুলবে। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানকে আইনগত ও নৈতিকভাবে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করার পরও সরকার আত্মতুষ্টিতে মগ্ন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি বলেন, কয়েক কোটি মানুষকে অভুক্ত রেখে রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় করা কী ভয়ংকর অন্যায়, তা উপলব্ধি করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে সামাজিক অস্থিরতা চরমভাবে বৃদ্ধি পাবে। বিদ্যমান সংকট থেকে উত্তরণ, ধ্বংসপ্রাপ্ত শাসনব্যবস্থার সংস্কার, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত এবং জনগণের ভোটাধিকারে সুরক্ষা দিতেই ‘জাতীয় সরকার’-এর প্রয়োজন।
আ স ম রব আরও বলেন, কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ করে বাংলাদেশে ৯টি প্রদেশ গঠন করে প্রাদেশিক সরকার এবং প্রতিটি প্রদেশে ১৫০ সদস্যবিশিষ্ট প্রাদেশিক পরিষদ গঠন করতে হবে। ক্ষমতার কাঠামোগত পরিবর্তন আনয়ন করতে হবে। এককেন্দ্রিক সরকারের পরিবর্তে ‘ফেডারেল’ সরকারব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র মেরামত করা ছাড়া দুর্বৃত্তদের রাজনৈতিক অব্যবস্থাপনা নিরসন করা সম্ভব হবে না।
সভায় অন্যদের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, তানিয়া রব, শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সোহরাব হোসেন, অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জবিউল হোসেন, এস এম আনসার উদ্দিন, অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, সফি উদ্দিন মাল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
জনগণের সম্মতি ও সমর্থন ছাড়া ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার অভিলাষ সরকারকে অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে। নির্বাচনকে শুধু ক্ষমতা ধরে রাখার উপায় হিসেবে ব্যবহার করার প্রবণতা সর্বনাশ ডেকে আনবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ শুক্রবার উত্তরায় অনুষ্ঠিত জেএসডির আঞ্চলিক সমন্বয় কমিটির সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আ স ম রব বলেন, সরকারের অতিরিক্ত ‘ক্ষমতালিপ্সা’ রাষ্ট্রকে ভয়াবহ বিপজ্জনক অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে। সরকারের এই প্রবণতা প্রতিরোধ করতে না পারলে রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে এবং রাষ্ট্রের অস্তিত্বকে বিপন্ন করে তুলবে। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানকে আইনগত ও নৈতিকভাবে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করার পরও সরকার আত্মতুষ্টিতে মগ্ন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি বলেন, কয়েক কোটি মানুষকে অভুক্ত রেখে রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় করা কী ভয়ংকর অন্যায়, তা উপলব্ধি করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে সামাজিক অস্থিরতা চরমভাবে বৃদ্ধি পাবে। বিদ্যমান সংকট থেকে উত্তরণ, ধ্বংসপ্রাপ্ত শাসনব্যবস্থার সংস্কার, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত এবং জনগণের ভোটাধিকারে সুরক্ষা দিতেই ‘জাতীয় সরকার’-এর প্রয়োজন।
আ স ম রব আরও বলেন, কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ করে বাংলাদেশে ৯টি প্রদেশ গঠন করে প্রাদেশিক সরকার এবং প্রতিটি প্রদেশে ১৫০ সদস্যবিশিষ্ট প্রাদেশিক পরিষদ গঠন করতে হবে। ক্ষমতার কাঠামোগত পরিবর্তন আনয়ন করতে হবে। এককেন্দ্রিক সরকারের পরিবর্তে ‘ফেডারেল’ সরকারব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র মেরামত করা ছাড়া দুর্বৃত্তদের রাজনৈতিক অব্যবস্থাপনা নিরসন করা সম্ভব হবে না।
সভায় অন্যদের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, তানিয়া রব, শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সোহরাব হোসেন, অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জবিউল হোসেন, এস এম আনসার উদ্দিন, অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, সফি উদ্দিন মাল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
২০ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
২১ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে