নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘একটা কথা সব সময় মনে রাখতে হবে, আমরা একা নই। পশ্চিমা বিশ্ব যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তারা আমাদের সাহায্য করছে। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। এই লড়াইয়ে ইতিমধ্যে আমাদের অনেক প্রাণ গেছে, সহস্রাধিক মানুষ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। ৪৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে। এতে এটাই প্রমাণ করে যে এ দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য তার সমস্ত ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত।’
আজ রোববার রাজধানীর লেকশোর হোটেলে এক সেমিনারে ফখরুল এসব কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা চাইলেন যে, বিনা ভোটারেই তিনি নির্বাচিত হবেন, সেটা তো হবে না। ২০১৪ সালে যেটা পেরেছেন, ২০১৮ সালে যেটা করতে পেরেছেন; ২০২৪ সালে সেই নির্বাচন আপনি করতে পারবেন না। কারণ মানুষ যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে, সেটা আর সম্ভব হবে না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘উনি (প্রধানমন্ত্রী) তো কালকে (শনিবার) বলে দিয়েছেন—যে যা বলো ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই। অর্থাৎ যে যাই বলুক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যাই বলুক, ইউরোপীয় ইউনিয়ন যাই বলুক, আমরা রাজনৈতিক দলগুলো যাই বলি, ওনার ওই সোনার হরিণ চাই। ক্ষমতায় তাঁকে যেতেই হবে। সংকটটা এই জায়গায়। আজকে প্রধানমন্ত্রী বেআইনিভাবে ক্ষমতা জবরদখল করে, রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে জোর করে বসে আছেন। তিনি এবারও একই কায়দায় নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছেন।’
ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচন তো আমরাও চাই। কিন্তু সেই নির্বাচন এমন হতে হবে, যেখানে জনগণ তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে সংগ্রাম করছে। আমরা সমস্ত রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে রাস্তায় নেমে গেছি। আমাদের মধ্যে কিছু মানুষ আছেন, যারা সব সময় হতাশায় ভোগেন। আমার বিশ্বাস, মাঠে থাকলে হতাশা আসে না। আমি তো দলের নেতাদের মধ্যে, আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ সংগ্রাম করছেন, তাদের মধ্যে কোনো হতাশা দেখি না। আমি বিশ্বাস করি, এই সংগ্রামে আমরা জয়লাভ করব। কারণ, আমরা সত্যের পথে আছি, সঠিক পথে আছি।’
খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘এত অসুস্থতার মধ্যে, নির্যাতনের মধ্যে আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখনো নতি স্বীকার করেননি। তাই আমি বিশ্বাস করি, আমাদের লড়াই অবশ্যই সফল হবে এবং আমরা গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে সক্ষম হব। একই সঙ্গে আমাদের এটাও মনে রাখতে হবে যে আমরা যারা লড়াই করছি, আমাদের লড়াইকে আরও বেগবান করতে হবে। রাজপথে ফয়সালা করার জন্য আমরা নেমেছি। এবং চূড়ান্ত বিজয় অবশ্যই আমরা অর্জন করতে সক্ষম হব। আমি মনে করি, সেখানেই বাংলাদেশের মানুষের দ্বিতীয় মুক্তি সম্ভব হবে।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘একটা কথা সব সময় মনে রাখতে হবে, আমরা একা নই। পশ্চিমা বিশ্ব যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তারা আমাদের সাহায্য করছে। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। এই লড়াইয়ে ইতিমধ্যে আমাদের অনেক প্রাণ গেছে, সহস্রাধিক মানুষ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। ৪৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে। এতে এটাই প্রমাণ করে যে এ দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য তার সমস্ত ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত।’
আজ রোববার রাজধানীর লেকশোর হোটেলে এক সেমিনারে ফখরুল এসব কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ হাসিনা চাইলেন যে, বিনা ভোটারেই তিনি নির্বাচিত হবেন, সেটা তো হবে না। ২০১৪ সালে যেটা পেরেছেন, ২০১৮ সালে যেটা করতে পেরেছেন; ২০২৪ সালে সেই নির্বাচন আপনি করতে পারবেন না। কারণ মানুষ যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে, সেটা আর সম্ভব হবে না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘উনি (প্রধানমন্ত্রী) তো কালকে (শনিবার) বলে দিয়েছেন—যে যা বলো ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই। অর্থাৎ যে যাই বলুক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যাই বলুক, ইউরোপীয় ইউনিয়ন যাই বলুক, আমরা রাজনৈতিক দলগুলো যাই বলি, ওনার ওই সোনার হরিণ চাই। ক্ষমতায় তাঁকে যেতেই হবে। সংকটটা এই জায়গায়। আজকে প্রধানমন্ত্রী বেআইনিভাবে ক্ষমতা জবরদখল করে, রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে জোর করে বসে আছেন। তিনি এবারও একই কায়দায় নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছেন।’
ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচন তো আমরাও চাই। কিন্তু সেই নির্বাচন এমন হতে হবে, যেখানে জনগণ তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে সংগ্রাম করছে। আমরা সমস্ত রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে রাস্তায় নেমে গেছি। আমাদের মধ্যে কিছু মানুষ আছেন, যারা সব সময় হতাশায় ভোগেন। আমার বিশ্বাস, মাঠে থাকলে হতাশা আসে না। আমি তো দলের নেতাদের মধ্যে, আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ সংগ্রাম করছেন, তাদের মধ্যে কোনো হতাশা দেখি না। আমি বিশ্বাস করি, এই সংগ্রামে আমরা জয়লাভ করব। কারণ, আমরা সত্যের পথে আছি, সঠিক পথে আছি।’
খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘এত অসুস্থতার মধ্যে, নির্যাতনের মধ্যে আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখনো নতি স্বীকার করেননি। তাই আমি বিশ্বাস করি, আমাদের লড়াই অবশ্যই সফল হবে এবং আমরা গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে সক্ষম হব। একই সঙ্গে আমাদের এটাও মনে রাখতে হবে যে আমরা যারা লড়াই করছি, আমাদের লড়াইকে আরও বেগবান করতে হবে। রাজপথে ফয়সালা করার জন্য আমরা নেমেছি। এবং চূড়ান্ত বিজয় অবশ্যই আমরা অর্জন করতে সক্ষম হব। আমি মনে করি, সেখানেই বাংলাদেশের মানুষের দ্বিতীয় মুক্তি সম্ভব হবে।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে