নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য আওয়ামী লীগের ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে দায়ী করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। এই সিন্ডিকেটের কারণে সরকার দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে ধরতে পারছে না বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির মানববন্ধনে খন্দকার মোশাররফ এ কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এই সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। সরকার জানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পেছনে যে সিন্ডিকেট আছে, তারা সবাই আওয়ামী লীগ সমর্থক ব্যবসায়ী। যে কারণে সরকার দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে না ধরে উল্টো এই সিন্ডিকেটকে উৎসাহিত করছে। তাঁদের সুবিধা দেওয়ার জন্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
মোশাররফ বলেন, দেশের মানুষ আজ বিপর্যস্ত। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। মধ্যবিত্ত মানুষ আজ নিম্নবিত্তে পরিণত হয়েছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে অনেক মানুষ দুবেলা দুমুঠো ভাত খেতে পারছে না। অনেকে অর্ধাহারে-অনাহারে থাকছে।
দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাম্প্রদায়িক সহিংস ঘটনার উল্লেখ করে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, আগামী নির্বাচন একটি নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে হতে হবে, এটা জনগণের দাবি। এই দাবিতে জনগণ যখন ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে, তখন নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে সরকার একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। আগামী দিনের আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে সরাতে সরকার নানা রকম ফন্দি আঁটছে। পূজামণ্ডপের ঘটনাও তারই অংশ।
সরকারপতনের আহ্বান জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, এই সরকার নানাভাবে গায়ের জোরে ক্ষমতায় রয়েছে। তাদের জনগণের প্রতি দায় নেই। বিএনপির নেতৃত্বে আজ দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে এই সরকারকে বিদায় করতে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হবে। একমাত্র লক্ষ্য হবে এই সরকারকে বিদায় দেওয়া।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য আওয়ামী লীগের ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে দায়ী করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। এই সিন্ডিকেটের কারণে সরকার দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে ধরতে পারছে না বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির মানববন্ধনে খন্দকার মোশাররফ এ কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এই সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। সরকার জানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পেছনে যে সিন্ডিকেট আছে, তারা সবাই আওয়ামী লীগ সমর্থক ব্যবসায়ী। যে কারণে সরকার দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে না ধরে উল্টো এই সিন্ডিকেটকে উৎসাহিত করছে। তাঁদের সুবিধা দেওয়ার জন্য দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
মোশাররফ বলেন, দেশের মানুষ আজ বিপর্যস্ত। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। মধ্যবিত্ত মানুষ আজ নিম্নবিত্তে পরিণত হয়েছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে অনেক মানুষ দুবেলা দুমুঠো ভাত খেতে পারছে না। অনেকে অর্ধাহারে-অনাহারে থাকছে।
দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাম্প্রদায়িক সহিংস ঘটনার উল্লেখ করে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, আগামী নির্বাচন একটি নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে হতে হবে, এটা জনগণের দাবি। এই দাবিতে জনগণ যখন ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে, তখন নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে সরকার একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। আগামী দিনের আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে সরাতে সরকার নানা রকম ফন্দি আঁটছে। পূজামণ্ডপের ঘটনাও তারই অংশ।
সরকারপতনের আহ্বান জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, এই সরকার নানাভাবে গায়ের জোরে ক্ষমতায় রয়েছে। তাদের জনগণের প্রতি দায় নেই। বিএনপির নেতৃত্বে আজ দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে এই সরকারকে বিদায় করতে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হবে। একমাত্র লক্ষ্য হবে এই সরকারকে বিদায় দেওয়া।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৮ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
২০ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে