নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণ রায়ের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত স্বাধীনতাবিরোধীদের সাজার আওতায় আনার দাবি করেছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ। তিনি বলেন, এরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে, সেই অপরাধের কারণে তাদের বিচার করতে হবে।
আজ শুক্রবার বিএনপির পদযাত্রা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে দাবি করে তার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। রাজধানীর ফার্মগেটে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপি কাচের ঘর, টোকা দিলেই ভেঙে যাবে দাবি করে শেখ পরশ বলেন, ‘যুবলীগ রাজপথেই থাকবে তাদের (বিএনপি) সকল চক্রান্তের জবাব দেওয়া হবে। বিএনপি নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোনো সিরিয়াস না, নির্বাচনের নামে যা দেখছেন তা সবই তাদের ভাঁওতাবাজি।’
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় বিএনপির দুই নেতার নির্বাচনে যাওয়ার ক্ষমতা নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই কারণেই আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনকে নস্যাৎ করার জন্য তারা মাঠে নেমেছে, অস্ত্রের মহড়ার মাধ্যমে মানুষকে ভয়ভীতি দেখানোর চেষ্টা করছে। উন্নয়নের অগ্রযাত্রার বাংলাদেশে কোনো ষড়যন্ত্র, সন্ত্রাস বরদাশত করা হবে না। যারা জনগণের জানমালের ক্ষতি করার চেষ্টা করবে, পুলিশের ওপর হামলা করবে তাদের যুবলীগ রাজপথেই কঠোরভাবে প্রতিহত করবে।’
যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, ‘আজকে বিভিন্ন অপপ্রচারের মাধ্যমে অনেকে অনেক বড় বড় কথা বলেন এবং অপপ্রচারের মাধ্যমে জনবান্ধব শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করার বিভিন্ন রকম অপচেষ্টা চলছে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন মহল থেকে।’
দেশের এই উন্নয়ন ও অগ্রগতি বিএনপি-জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধীদের পছন্দ হচ্ছে না দাবি করে তিনি বলেন, ‘এভাবে বিভিন্ন অপপ্রচারের মাধ্যমে বিদেশিদের কাছ থেকে সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করছে। এই সকল অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে।’
যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘বাংলাদেশের যুবসমাজ মনে করে বিএনপি-জামায়াত যারা করে তারা এদেশের নাগরিকই না। তারা এদেশের নাগরিক হওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছে। আপনারা এ দেশের মানুষ না, নাগরিক না, আপনারা পাকিস্তানি প্রোডাক্ট, আপনাদের পাকিস্তানে চলে যাওয়া উচিত।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, নবী নেওয়াজ, সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সুব্রত পাল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ প্রমুখ।
গণ রায়ের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত স্বাধীনতাবিরোধীদের সাজার আওতায় আনার দাবি করেছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ। তিনি বলেন, এরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে, সেই অপরাধের কারণে তাদের বিচার করতে হবে।
আজ শুক্রবার বিএনপির পদযাত্রা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে দাবি করে তার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। রাজধানীর ফার্মগেটে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপি কাচের ঘর, টোকা দিলেই ভেঙে যাবে দাবি করে শেখ পরশ বলেন, ‘যুবলীগ রাজপথেই থাকবে তাদের (বিএনপি) সকল চক্রান্তের জবাব দেওয়া হবে। বিএনপি নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোনো সিরিয়াস না, নির্বাচনের নামে যা দেখছেন তা সবই তাদের ভাঁওতাবাজি।’
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় বিএনপির দুই নেতার নির্বাচনে যাওয়ার ক্ষমতা নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই কারণেই আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনকে নস্যাৎ করার জন্য তারা মাঠে নেমেছে, অস্ত্রের মহড়ার মাধ্যমে মানুষকে ভয়ভীতি দেখানোর চেষ্টা করছে। উন্নয়নের অগ্রযাত্রার বাংলাদেশে কোনো ষড়যন্ত্র, সন্ত্রাস বরদাশত করা হবে না। যারা জনগণের জানমালের ক্ষতি করার চেষ্টা করবে, পুলিশের ওপর হামলা করবে তাদের যুবলীগ রাজপথেই কঠোরভাবে প্রতিহত করবে।’
যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, ‘আজকে বিভিন্ন অপপ্রচারের মাধ্যমে অনেকে অনেক বড় বড় কথা বলেন এবং অপপ্রচারের মাধ্যমে জনবান্ধব শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করার বিভিন্ন রকম অপচেষ্টা চলছে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন মহল থেকে।’
দেশের এই উন্নয়ন ও অগ্রগতি বিএনপি-জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধীদের পছন্দ হচ্ছে না দাবি করে তিনি বলেন, ‘এভাবে বিভিন্ন অপপ্রচারের মাধ্যমে বিদেশিদের কাছ থেকে সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করছে। এই সকল অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে।’
যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘বাংলাদেশের যুবসমাজ মনে করে বিএনপি-জামায়াত যারা করে তারা এদেশের নাগরিকই না। তারা এদেশের নাগরিক হওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছে। আপনারা এ দেশের মানুষ না, নাগরিক না, আপনারা পাকিস্তানি প্রোডাক্ট, আপনাদের পাকিস্তানে চলে যাওয়া উচিত।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, নবী নেওয়াজ, সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সুব্রত পাল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৭ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৯ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে