নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশকে এই সরকার চরম ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এই সরকারের এখন থাকার আর কোনো কারণ নেই।
আজ শনিবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক গৌতম চক্রবর্তীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আইনমন্ত্রী পার্লামেন্টে কালকে বলেছেন, যখন নির্বাচন চলবে, নির্বাচন কমিশনের সেই ক্ষমতা থাকবে যে তখন আর কাউকে গ্রেপ্তার করা যাবে না বা কাউকে আটক করা যাবে না। এই কথা কে বিশ্বাস করবে? সেই রাখাল বালকের গল্পের মতো। আপনারা (সরকার) সেই রাখাল বালক। গ্রামবাসীকে বোকা বানানোর জন্য যখন প্রায় চিৎকার করত যে বাঘ আসছে বাঘ আসছে বলে গ্রামবাসী তখন লাঠিসোঁটা নিয়ে দৌড়ে বেরিয়ে আসত। এসে দেখে যে কিছু নেই। সেই রাখাল বালক দূরে দাঁড়িয়ে হাসছে। থার্ড টাইম যখন সত্যি সত্যি বাঘ এসেছে, চিৎকার শুরু করেছে তখন দেখে গ্রামবাসী কেউ আসেনি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা তো দুবার প্রতারণার শিকার হয়েছি। থার্ড টাইম এ দেশের মানুষ আর প্রতারণার শিকার হবে না। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, তোমাদের এই সকল কথায় কেউ ভুলবে না। কারণ, কখনই তোমরা প্রতিশ্রুতি রক্ষা করোনি।’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ডেড ইস্যু’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ডেড নয়, এখন লাইফ ইস্যু। কারণ, আমরা মনে করি যে এই সরকারের এই মুহূর্তে পদত্যাগ করা উচিত। এত চুরি করেছে, এত দুর্নীতি করেছে এবং একটা সমস্যারও সমাধান করতে পারেনি, সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কারণ নেই। সেই কারণে আমরা বলেছি যে একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার অথবা একটা নিরপেক্ষ সরকার এবং নির্দলীয় সরকারকে দায়িত্ব দিতে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যদি সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচন হয়, তাহলে কোনো দিনই তারা (সরকার) ক্ষমতায় ফিরে আসা দূরে থাকুক, পার্লামেন্টে ১০ ভাগের বেশি ভোট পাবে না। সেই সরকার আজকে ক্ষমতায় বসে আছে। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই যে বাংলাদেশের মানুষ দুইটা ইলেকশন দেখেছে ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে। আবার ওই জায়গায় ফেরত যাওয়ার প্রশ্নই উঠতে পারে না।’
সরকারের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, ‘আমরা কোনো কথা শুনতে চাই না। আগে পদত্যাগ করুন, তারপরে সংসদ বিলুপ্ত করে নির্বাচনকালীন একটা নির্দলীয় সরকার গঠন করবার জন্য সেই ব্যবস্থা নিন।’
বাংলাদেশকে এই সরকার চরম ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এই সরকারের এখন থাকার আর কোনো কারণ নেই।
আজ শনিবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক গৌতম চক্রবর্তীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আইনমন্ত্রী পার্লামেন্টে কালকে বলেছেন, যখন নির্বাচন চলবে, নির্বাচন কমিশনের সেই ক্ষমতা থাকবে যে তখন আর কাউকে গ্রেপ্তার করা যাবে না বা কাউকে আটক করা যাবে না। এই কথা কে বিশ্বাস করবে? সেই রাখাল বালকের গল্পের মতো। আপনারা (সরকার) সেই রাখাল বালক। গ্রামবাসীকে বোকা বানানোর জন্য যখন প্রায় চিৎকার করত যে বাঘ আসছে বাঘ আসছে বলে গ্রামবাসী তখন লাঠিসোঁটা নিয়ে দৌড়ে বেরিয়ে আসত। এসে দেখে যে কিছু নেই। সেই রাখাল বালক দূরে দাঁড়িয়ে হাসছে। থার্ড টাইম যখন সত্যি সত্যি বাঘ এসেছে, চিৎকার শুরু করেছে তখন দেখে গ্রামবাসী কেউ আসেনি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা তো দুবার প্রতারণার শিকার হয়েছি। থার্ড টাইম এ দেশের মানুষ আর প্রতারণার শিকার হবে না। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, তোমাদের এই সকল কথায় কেউ ভুলবে না। কারণ, কখনই তোমরা প্রতিশ্রুতি রক্ষা করোনি।’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ডেড ইস্যু’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ডেড নয়, এখন লাইফ ইস্যু। কারণ, আমরা মনে করি যে এই সরকারের এই মুহূর্তে পদত্যাগ করা উচিত। এত চুরি করেছে, এত দুর্নীতি করেছে এবং একটা সমস্যারও সমাধান করতে পারেনি, সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কারণ নেই। সেই কারণে আমরা বলেছি যে একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার অথবা একটা নিরপেক্ষ সরকার এবং নির্দলীয় সরকারকে দায়িত্ব দিতে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যদি সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচন হয়, তাহলে কোনো দিনই তারা (সরকার) ক্ষমতায় ফিরে আসা দূরে থাকুক, পার্লামেন্টে ১০ ভাগের বেশি ভোট পাবে না। সেই সরকার আজকে ক্ষমতায় বসে আছে। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই যে বাংলাদেশের মানুষ দুইটা ইলেকশন দেখেছে ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে। আবার ওই জায়গায় ফেরত যাওয়ার প্রশ্নই উঠতে পারে না।’
সরকারের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, ‘আমরা কোনো কথা শুনতে চাই না। আগে পদত্যাগ করুন, তারপরে সংসদ বিলুপ্ত করে নির্বাচনকালীন একটা নির্দলীয় সরকার গঠন করবার জন্য সেই ব্যবস্থা নিন।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৫ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৭ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে