নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৭ জানুয়ারির নির্বাচন মানুষ বর্জন করে সরকারের ওপর অনাস্থা প্রকাশ করেছে। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের ৫৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
দেশের ৯০ ভাগের বেশি মানুষ ভোট বর্জন করে জাতীয় নৈতিক শক্তির একটা সংরক্ষণ দেখিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘ক্ষমতায় বসে আছেন শেখ হাসিনা, আর দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেলে উনি বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে দিচ্ছেন। নিজেরা লুটপাট করে সিন্ডিকেটের সরকার হয়ে মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছে, এটা হচ্ছে স্বৈরশাসনের বৈশিষ্ট্য।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, মানুষ এখন এ সরকারের পরিবর্তন চায়। দুই থেকে তিন বছর ধরে জনগণ পরিবর্তন চায়। সরকারের এখন লেজে-গোবরে অবস্থা হয়ে গেছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে মানুষ বর্জন করে তাদের অনাস্থা প্রকাশ করেছে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এটি মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে রাজনীতিতে রূপ দিয়েছে। আওয়ামী লীগ একটি প্রাচীন রাজনৈতিক দল। কিন্তু বর্তমানে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান করেছে। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপরীতে রয়েছে। তারা সিন্ডিকেট করে দেশকে তাদের দখলে নিয়ে নিয়েছে।
সাইফুল হক আরও বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া করেছে।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়ে রেখেছে মোদি সরকার। গতকাল বর্ডারে আমার দেশের একজন বিজিবি সদস্যকে ভারতীয় সেনারা মেরে ফেলেছে, কিন্তু শেখ হাসিনা এ বিষয়ে কিছুই বলে নাই। দেশের মূল সমস্যা হলো এই শেখ হাসিনা। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে তার মতো ঘৃণিত শক্তি আর নাই।’
সুব্রত চৌধুরী আরও বলেন, বিচার বিভাগ এখন সরকারের পক্ষ হয়ে কাজ করছে। নির্বাচনের খেলায় শেখ হাসিনা হেরে গেছে।
১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি আর ২০২৪ সালের ২৪ জানুয়ারি এক কথা নয়। আমাদের লড়াই শুধু শেখ হাসিনার বিরুদ্ধের নয়, দেশকে যারা ধ্বংস করছে, তাদের বিরুদ্ধেও আমাদের লড়াই করতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হাসান রুবেলের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের (১১ দল) সমন্বয়ক এবং এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাড. হাসনাত কাইয়ুম, রাজনীতিবিদ ফয়জুল হাকিম লালা, বাংলাদেশ জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, জাতীয় গণফ্রন্টের আহ্বায়ক কমরেড টিপু।
৭ জানুয়ারির নির্বাচন মানুষ বর্জন করে সরকারের ওপর অনাস্থা প্রকাশ করেছে। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের ৫৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
দেশের ৯০ ভাগের বেশি মানুষ ভোট বর্জন করে জাতীয় নৈতিক শক্তির একটা সংরক্ষণ দেখিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘ক্ষমতায় বসে আছেন শেখ হাসিনা, আর দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেলে উনি বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে দিচ্ছেন। নিজেরা লুটপাট করে সিন্ডিকেটের সরকার হয়ে মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছে, এটা হচ্ছে স্বৈরশাসনের বৈশিষ্ট্য।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, মানুষ এখন এ সরকারের পরিবর্তন চায়। দুই থেকে তিন বছর ধরে জনগণ পরিবর্তন চায়। সরকারের এখন লেজে-গোবরে অবস্থা হয়ে গেছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে মানুষ বর্জন করে তাদের অনাস্থা প্রকাশ করেছে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এটি মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে রাজনীতিতে রূপ দিয়েছে। আওয়ামী লীগ একটি প্রাচীন রাজনৈতিক দল। কিন্তু বর্তমানে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান করেছে। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপরীতে রয়েছে। তারা সিন্ডিকেট করে দেশকে তাদের দখলে নিয়ে নিয়েছে।
সাইফুল হক আরও বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া করেছে।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়ে রেখেছে মোদি সরকার। গতকাল বর্ডারে আমার দেশের একজন বিজিবি সদস্যকে ভারতীয় সেনারা মেরে ফেলেছে, কিন্তু শেখ হাসিনা এ বিষয়ে কিছুই বলে নাই। দেশের মূল সমস্যা হলো এই শেখ হাসিনা। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে তার মতো ঘৃণিত শক্তি আর নাই।’
সুব্রত চৌধুরী আরও বলেন, বিচার বিভাগ এখন সরকারের পক্ষ হয়ে কাজ করছে। নির্বাচনের খেলায় শেখ হাসিনা হেরে গেছে।
১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি আর ২০২৪ সালের ২৪ জানুয়ারি এক কথা নয়। আমাদের লড়াই শুধু শেখ হাসিনার বিরুদ্ধের নয়, দেশকে যারা ধ্বংস করছে, তাদের বিরুদ্ধেও আমাদের লড়াই করতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হাসান রুবেলের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের (১১ দল) সমন্বয়ক এবং এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাড. হাসনাত কাইয়ুম, রাজনীতিবিদ ফয়জুল হাকিম লালা, বাংলাদেশ জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, জাতীয় গণফ্রন্টের আহ্বায়ক কমরেড টিপু।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৮ ঘণ্টা আগে