টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
নির্বাচন এলেই দেশি-বিদেশি চক্রান্ত শুরু হয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি ওসবে ভয় করি না। গুলি, বোমা, গ্রেনেড মোকাবিলা করে এ পর্যন্ত এসেছি।’
আজ বুধবার দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগামীতে যে নির্বাচন আছে, তা নিয়ে চিন্তা নেই। কারণ জনগণের ভোট আমাদের আছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘গত ১৪ বছরে গণতন্ত্রের মধ্যে দিয়ে অর্থনৈতিক উন্নতি করেছি। মানুষের কল্যাণে যা যা করা দরকার করছি। আর প্রত্যেক এমপিকে নিজ এলাকার মানুষকে দেখতে হয়। কিন্তু আমার ৩০০ আসনের মানুষকে দেখতে হয়। তবে টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়ার মানুষ আমাকে বারবার নির্বাচিত করেছে। তারা আমাকে দেখে। তাই নিবেদিত প্রাণ হয়ে দেশের জন্য কাজ করতে পারি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আল্লাহ একটা মানুষকে কাজের দায়িত্ব দেন। সেই দায়িত্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনিই তাঁকে রক্ষা করেন। ওপরে আল্লাহ আর নিচে আমার দলের লোক সব সময় ঢাল হয়ে আমাকে রক্ষা করেছে।’
বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দরিদ্রের হার ৪১ ভাগ থেকে ১৮ ভাগে নিয়ে এসেছি। আর হতদরিদ্র ১৫ ভাগ থেকে ৫ ভাগে নামিয়ে এনেছি। যদি করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ না হতো তাহলে দেশকে আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হতো।’
সারা দেশের মানুষ আমার পরিবার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কোনো ভয় নেই। কারণ বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগের ওপর জনগণের সমর্থন আছে। গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করা হয়েছে। এই উন্নয়নের যাত্রা ধরে রাখতে হবে। অনাবাদি জমি আবাদ করে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। তাহলে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করতে পারব।’
সভায় গোপালগঞ্জ জেলা, টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ার নিজ বাসভবনে মধ্যাহ্নভোজ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি জাতির পিতার সমাধিসৌধে বেলা ৩টা ১৫ মিনিটে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বেলা ৩টা ২৮ মিনিটে সড়কপথে গণভবনের উদ্দেশে রওনা হন।
নির্বাচন এলেই দেশি-বিদেশি চক্রান্ত শুরু হয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি ওসবে ভয় করি না। গুলি, বোমা, গ্রেনেড মোকাবিলা করে এ পর্যন্ত এসেছি।’
আজ বুধবার দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগামীতে যে নির্বাচন আছে, তা নিয়ে চিন্তা নেই। কারণ জনগণের ভোট আমাদের আছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘গত ১৪ বছরে গণতন্ত্রের মধ্যে দিয়ে অর্থনৈতিক উন্নতি করেছি। মানুষের কল্যাণে যা যা করা দরকার করছি। আর প্রত্যেক এমপিকে নিজ এলাকার মানুষকে দেখতে হয়। কিন্তু আমার ৩০০ আসনের মানুষকে দেখতে হয়। তবে টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়ার মানুষ আমাকে বারবার নির্বাচিত করেছে। তারা আমাকে দেখে। তাই নিবেদিত প্রাণ হয়ে দেশের জন্য কাজ করতে পারি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আল্লাহ একটা মানুষকে কাজের দায়িত্ব দেন। সেই দায়িত্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনিই তাঁকে রক্ষা করেন। ওপরে আল্লাহ আর নিচে আমার দলের লোক সব সময় ঢাল হয়ে আমাকে রক্ষা করেছে।’
বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দরিদ্রের হার ৪১ ভাগ থেকে ১৮ ভাগে নিয়ে এসেছি। আর হতদরিদ্র ১৫ ভাগ থেকে ৫ ভাগে নামিয়ে এনেছি। যদি করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ না হতো তাহলে দেশকে আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হতো।’
সারা দেশের মানুষ আমার পরিবার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কোনো ভয় নেই। কারণ বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগের ওপর জনগণের সমর্থন আছে। গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করা হয়েছে। এই উন্নয়নের যাত্রা ধরে রাখতে হবে। অনাবাদি জমি আবাদ করে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। তাহলে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করতে পারব।’
সভায় গোপালগঞ্জ জেলা, টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ার নিজ বাসভবনে মধ্যাহ্নভোজ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি জাতির পিতার সমাধিসৌধে বেলা ৩টা ১৫ মিনিটে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বেলা ৩টা ২৮ মিনিটে সড়কপথে গণভবনের উদ্দেশে রওনা হন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৭ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে