নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার রাজধানীর রামপুরার একটি হাসপাতালে গত ৮ এপ্রিল বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিতে হামলায় আহত নেতা আবুল হোসেনকে দেখতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে যদি সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ অবাধ নির্বাচন হয় তাহলে দেখবেন আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না। সেই কারণেই তারা সন্ত্রাসের মাধ্যমে মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে কর্মসূচিগুলো বন্ধ করে দেওয়ার মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় ফিরে আসতে চায়। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি তারা যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান না নিয়ে আসে তাহলে এ দেশে কোনো নির্বাচন হবে না।’
এই সরকারের অধীনে কোনো স্থানীয় নির্বাচনেও বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে বিএনপির অংশ নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। সরকারের পাতানো কোনো ফাঁদে বিএনপি পা দেবে না। আমাদের আন্দোলন একটাই সেটা হচ্ছে এই সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন হবে না এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না। স্থানীয় নির্বাচন তো আমরা আরও অনেক আগেই বাদ দিয়ে দিয়েছি।’
আওয়ামী লীগ মূলত একটি সন্ত্রাসী দল উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এ সরকার সম্পূর্ণভাবে সন্ত্রাসী সরকারে পরিণত হয়েছে। জনগণ আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তার জবাব দেবে। এ সরকার নির্বাচিত সরকার নয়, জনগণের কাছে তাদের জবাবদিহি করতে হয় না।’
র্যাব সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সরকার তাদের যেভাবে বলছে তারা সেভাবে করছে। র্যাবকে তারা ব্যবহার করছে। এখানে মূল দায়িত্বটা এসে পরে সরকারের।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ও মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান প্রমুখ।
সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার রাজধানীর রামপুরার একটি হাসপাতালে গত ৮ এপ্রিল বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিতে হামলায় আহত নেতা আবুল হোসেনকে দেখতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে যদি সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ অবাধ নির্বাচন হয় তাহলে দেখবেন আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না। সেই কারণেই তারা সন্ত্রাসের মাধ্যমে মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে কর্মসূচিগুলো বন্ধ করে দেওয়ার মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় ফিরে আসতে চায়। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি তারা যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান না নিয়ে আসে তাহলে এ দেশে কোনো নির্বাচন হবে না।’
এই সরকারের অধীনে কোনো স্থানীয় নির্বাচনেও বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে বিএনপির অংশ নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। সরকারের পাতানো কোনো ফাঁদে বিএনপি পা দেবে না। আমাদের আন্দোলন একটাই সেটা হচ্ছে এই সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন হবে না এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না। স্থানীয় নির্বাচন তো আমরা আরও অনেক আগেই বাদ দিয়ে দিয়েছি।’
আওয়ামী লীগ মূলত একটি সন্ত্রাসী দল উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এ সরকার সম্পূর্ণভাবে সন্ত্রাসী সরকারে পরিণত হয়েছে। জনগণ আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তার জবাব দেবে। এ সরকার নির্বাচিত সরকার নয়, জনগণের কাছে তাদের জবাবদিহি করতে হয় না।’
র্যাব সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সরকার তাদের যেভাবে বলছে তারা সেভাবে করছে। র্যাবকে তারা ব্যবহার করছে। এখানে মূল দায়িত্বটা এসে পরে সরকারের।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ও মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান প্রমুখ।
সংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যারা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
৩ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ দিন আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগে