নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন রাজনৈতিক দল সার্বভৌমত্ব আন্দোলনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বেলা ৩টায় এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলটি তাদের কার্যাবলি ও লক্ষ্য তুলে ধরে।
নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে তাঁরা জানান, বিপ্লবী ছাত্র-জনতা ও বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের নির্দলীয় একটি রাজনৈতিক সংগঠন হচ্ছে সার্বভৌমত্ব আন্দোলন। নির্বাচন বা ক্ষমতার জন্য নয়, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায়, রাষ্ট্র বিনির্মাণে ও দেশ পুনর্গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে সার্বভৌমত্ব আন্দোলন। যাঁরা সব সময় দেশ, মাটি ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত থাকবেন। বদ্ধপরিকর থাকবে দেশের প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেও সার্বভৌমত্ব রক্ষায়।
দলটির প্রাথমিক পর্যায়ে উপদেষ্টা রয়েছেন সাতজন। তাঁরা হলেন কর্নেল (অব.) মশিউজ্জামান, সাবেক রাষ্ট্রদূত সাকিব আলী, হেলাল উদ্দিন, ফজলুল সাত্তার, ড. মেজর (অব.) সিদ্দিক, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) তোফায়েল, এআইজি মালেক খসরু। সংগঠক রয়েছেন ১০ জন ও সহসংগঠক ৮৩ জন।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি সাকিব আলী, সংগঠক মাহমুদউল্লাহ মধু, গণফোরামের অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা ছয়টি দাবি তুলে ধরেন। সংবিধান পুনঃলিখনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণপ্রজাতন্ত্রের পরিবর্তে একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা। বৈদেশিক শক্তির যেকোনো আগ্রাসন মোকাবিলায় প্রাপ্তবয়স্কদের (যাদের বয়স ন্যূনতম ১৮-৪০) পর্যায়ক্রমে ন্যূনতম তিন মাসের সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। কোনো একক দেশ বা শক্তির প্রতি আনুকূল্যের পরিবর্তে আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক পরিসরে ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়ন করতে হবে। যেহেতু দেশ ও সার্বভৌমত্বের মূল মালিক জনগণ, তাই সকল বৈদেশিক চুক্তি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে। তবে সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রতিরক্ষা ও সংবেদনশীল চুক্তিসমূহের গোপনীয়তা রাখা যাবে। বিশেষ দ্রষ্টব্য যে, হাসিনার শাসন আমলে সম্পাদিত দেশ–জনতার সার্বভৌমত্ব বিরোধী সকল বৈদেশিক চুক্তি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে এবং ওই সময়কালে সম্পাদিত জাতীয় স্বার্থপরিপন্থী সকল বৈদেশিক চুক্তি বাতিল করতে হবে।
তথাকথিত বন্ধুত্বের নামে বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক উপাদানকে অন্য কোনো দেশের অধীনস্থ করা যাবে না, যাতে বাংলাদেশ অন্য কোনো দেশের ওয়্যার থিয়েটার (যুদ্ধের মাঠ) পরিণত না হয়। অভিন্ন আন্তর্জাতিক নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ের জন্য আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উদ্যোগ নিতে হবে।
নতুন রাজনৈতিক দল সার্বভৌমত্ব আন্দোলনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বেলা ৩টায় এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলটি তাদের কার্যাবলি ও লক্ষ্য তুলে ধরে।
নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে তাঁরা জানান, বিপ্লবী ছাত্র-জনতা ও বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের নির্দলীয় একটি রাজনৈতিক সংগঠন হচ্ছে সার্বভৌমত্ব আন্দোলন। নির্বাচন বা ক্ষমতার জন্য নয়, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায়, রাষ্ট্র বিনির্মাণে ও দেশ পুনর্গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে সার্বভৌমত্ব আন্দোলন। যাঁরা সব সময় দেশ, মাটি ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত থাকবেন। বদ্ধপরিকর থাকবে দেশের প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেও সার্বভৌমত্ব রক্ষায়।
দলটির প্রাথমিক পর্যায়ে উপদেষ্টা রয়েছেন সাতজন। তাঁরা হলেন কর্নেল (অব.) মশিউজ্জামান, সাবেক রাষ্ট্রদূত সাকিব আলী, হেলাল উদ্দিন, ফজলুল সাত্তার, ড. মেজর (অব.) সিদ্দিক, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) তোফায়েল, এআইজি মালেক খসরু। সংগঠক রয়েছেন ১০ জন ও সহসংগঠক ৮৩ জন।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি সাকিব আলী, সংগঠক মাহমুদউল্লাহ মধু, গণফোরামের অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা ছয়টি দাবি তুলে ধরেন। সংবিধান পুনঃলিখনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণপ্রজাতন্ত্রের পরিবর্তে একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করা। বৈদেশিক শক্তির যেকোনো আগ্রাসন মোকাবিলায় প্রাপ্তবয়স্কদের (যাদের বয়স ন্যূনতম ১৮-৪০) পর্যায়ক্রমে ন্যূনতম তিন মাসের সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। কোনো একক দেশ বা শক্তির প্রতি আনুকূল্যের পরিবর্তে আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক পরিসরে ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়ন করতে হবে। যেহেতু দেশ ও সার্বভৌমত্বের মূল মালিক জনগণ, তাই সকল বৈদেশিক চুক্তি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে। তবে সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রতিরক্ষা ও সংবেদনশীল চুক্তিসমূহের গোপনীয়তা রাখা যাবে। বিশেষ দ্রষ্টব্য যে, হাসিনার শাসন আমলে সম্পাদিত দেশ–জনতার সার্বভৌমত্ব বিরোধী সকল বৈদেশিক চুক্তি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে এবং ওই সময়কালে সম্পাদিত জাতীয় স্বার্থপরিপন্থী সকল বৈদেশিক চুক্তি বাতিল করতে হবে।
তথাকথিত বন্ধুত্বের নামে বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক উপাদানকে অন্য কোনো দেশের অধীনস্থ করা যাবে না, যাতে বাংলাদেশ অন্য কোনো দেশের ওয়্যার থিয়েটার (যুদ্ধের মাঠ) পরিণত না হয়। অভিন্ন আন্তর্জাতিক নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ের জন্য আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উদ্যোগ নিতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বাংলাদেশের মানুষ ‘খুব ভালোবাসে ও সম্মান দেয়’ বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর উদ্দেশ্যে বলেছেন, ‘একটাই অনুরোধ করব, আপনার জায়গাটা কোনোভাবে নষ্ট যেন না হয়, সেদিকে সজাগ থাকবেন।’
৬ মিনিট আগেদেশের জনগণকে ভোট দেওয়ার সুযোগ দিলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
১ ঘণ্টা আগেন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার ১১ মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসাইনের বেঞ্চ এসব মামলা বাতিল
৬ ঘণ্টা আগে