নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে মানবিকতা দেখিয়েছেন, তা থেকে বিএনপি নেতাদের অনেক কিছু শেখার আছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ শুক্রবার সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন আয়োজিত ৭৩তম বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে এক আলোচনাসভায় তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৯৮৮ সালে আমাদের নেত্রী যখন দেশে ফেরত এসে ধানমন্ডির বাড়িতে একটি মিলাদ পড়াতে গিয়েছিল, তখন জিয়াউর রহমান আমাদের নেত্রীকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে দেননি। রাস্তায় বসে তখন মিলাদ পড়াতে হয়েছিল। তাতে মানবাধিকারের কথা মনে ছিল না? ২০০৪ সালে যখন আমাদের নেত্রীকে হত্যা করার জন্য তাঁর ওপর বৃষ্টির মতো গ্রেনেড ছোড়া হয়েছে; আওয়ামী লীগের ২২ জন নেতাকর্মীসহ ২৪ জনকে হত্যা করা হয়েছিল এবং এরপর পার্লামেন্টে যখন শোক প্রস্তাবের উদ্যোগ নেওয়া হলো, তখন বিএনপির নেতারা যে হাস্যরসাত্মক করে বললেন, শেখ হাসিনাই গ্রেনেড নিয়ে গিয়েছিল, তখন মানবাধিকার মনে ছিল না? বেগম খালেদা জিয়া যখন জন্মতারিখ পরিবর্তন করে ১৫ আগস্ট কেক কেটেছেন, তখন মানবাধিকার ও মানবিকতা মনে ছিল না?’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া আমাদের নেত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর চরম অমানবিকতা দেখিয়েছেন। যাঁরা আমাদের নেত্রীর প্রতি এ রকম অমানবিকতা প্রদর্শন করেছেন, তাঁদের প্রতি আমাদের নেত্রী যে মানবিকতা দেখিয়েছেন সেখান থেকে অনেক কিছু শিক্ষণীয় আছে।
তথ্যমন্ত্রী এ সময় ফিলিস্তিনের শিশুদের প্রতি গুলি ছোড়া এবং মিয়ানমারের মানুষকে যেভাবে হত্যা করেছে তা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন বলে জানান। তিনি সবাইকে মানবাধিকার রক্ষা নিজের ঘর থেকে শুরু করতে পরামর্শ দেন।
আলোচনাসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য র আ ম উবাইদুল মোকতাদির চৌধুরী, ভুটানের রাষ্ট্রদূত রিনচেন কুয়েন্টসিল, জাতীয় পর্যবেক্ষণ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. আহমেদ আবুল কালাম, মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশিদ প্রমুখ।
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে মানবিকতা দেখিয়েছেন, তা থেকে বিএনপি নেতাদের অনেক কিছু শেখার আছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ শুক্রবার সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন আয়োজিত ৭৩তম বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে এক আলোচনাসভায় তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৯৮৮ সালে আমাদের নেত্রী যখন দেশে ফেরত এসে ধানমন্ডির বাড়িতে একটি মিলাদ পড়াতে গিয়েছিল, তখন জিয়াউর রহমান আমাদের নেত্রীকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে দেননি। রাস্তায় বসে তখন মিলাদ পড়াতে হয়েছিল। তাতে মানবাধিকারের কথা মনে ছিল না? ২০০৪ সালে যখন আমাদের নেত্রীকে হত্যা করার জন্য তাঁর ওপর বৃষ্টির মতো গ্রেনেড ছোড়া হয়েছে; আওয়ামী লীগের ২২ জন নেতাকর্মীসহ ২৪ জনকে হত্যা করা হয়েছিল এবং এরপর পার্লামেন্টে যখন শোক প্রস্তাবের উদ্যোগ নেওয়া হলো, তখন বিএনপির নেতারা যে হাস্যরসাত্মক করে বললেন, শেখ হাসিনাই গ্রেনেড নিয়ে গিয়েছিল, তখন মানবাধিকার মনে ছিল না? বেগম খালেদা জিয়া যখন জন্মতারিখ পরিবর্তন করে ১৫ আগস্ট কেক কেটেছেন, তখন মানবাধিকার ও মানবিকতা মনে ছিল না?’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া আমাদের নেত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর চরম অমানবিকতা দেখিয়েছেন। যাঁরা আমাদের নেত্রীর প্রতি এ রকম অমানবিকতা প্রদর্শন করেছেন, তাঁদের প্রতি আমাদের নেত্রী যে মানবিকতা দেখিয়েছেন সেখান থেকে অনেক কিছু শিক্ষণীয় আছে।
তথ্যমন্ত্রী এ সময় ফিলিস্তিনের শিশুদের প্রতি গুলি ছোড়া এবং মিয়ানমারের মানুষকে যেভাবে হত্যা করেছে তা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন বলে জানান। তিনি সবাইকে মানবাধিকার রক্ষা নিজের ঘর থেকে শুরু করতে পরামর্শ দেন।
আলোচনাসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য র আ ম উবাইদুল মোকতাদির চৌধুরী, ভুটানের রাষ্ট্রদূত রিনচেন কুয়েন্টসিল, জাতীয় পর্যবেক্ষণ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. আহমেদ আবুল কালাম, মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশিদ প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৬ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে