নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্র থাকলে অনেক বুদ্ধিজীবীর নাকি মূল্য থাকে না। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমার দেখতে হবে। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই—এমনটা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর কলাবাগান মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের অনেক বুদ্ধিজীবীরা আছেন। নানা কথা বলেন। মানুষকে বিভ্রান্ত করেন। তার জবাবও আমি দেব। তারা মানুষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করে। তাদের কাজই হচ্ছে বিভ্রান্ত করা। কারণ, গণতন্ত্র থাকলে তাদের না কি মূল্য থাকে না। আর যদি কোনো অস্বাভাবিক সরকার হয় উনাদের মূল্য না কি বেড়ে যায়। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে তাদের দেখতে হবে আমার। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই। ক্ষমতায় থাকতে কই দেশের মানুষের তো ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি।’
ভোট চুরির বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ক্ষমতায় আছি। ধারাবাহিকভাবে গণতন্ত্র অব্যাহত থাকার কারণে অগ্নি সন্ত্রাসের সময়বাদে অন্যসময়ে মানুষ শান্তিতে থাকার কারণে আত্ম সামাজিক উন্নতি হয়েছে। মাথাপিছু আয় বেড়েছে। আমরা কাজ করে মানুষের হৃদয় জয় করে তাদের ভোট পাই। আমাদের ভোট চুরির প্রয়োজন হয় না। কিন্তু যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে তারাই ভোট চুরি করে। ভোট চুরি ছাড়া তারা জিততে পারে না। ২০০৮ সালের নির্বাচনেই সেটা প্রমাণিত সত্য।’
বিগত কয়েকটি নির্বাচনে বিএনপির অবস্থা নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ২৩৩টি আসনে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি সিট। জনগণ তাদের দুর্নীতি, চুরি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, বাংলাভাই সৃষ্টির জন্য প্রত্যাখ্যান করেছিল। ২০১৩-১৪ সালে তারা নির্বাচন ঠেকানোর নামে অগ্নি সন্ত্রাস করেছে। এখনো বহু মানুষ সেই অগ্নি সন্ত্রাসের ক্ষত বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে। ২০১৮ সালে আমি সংলাপ করেছিলাম। তারা নির্বাচনে এসেছিল। কিন্তু তাদের নির্বাচন হয়ে গেল নমিনেশন বাণিজ্য। লন্ডনে বসে তারেক জিয়া দেয় নমিনেশন। গুলশান অফিস থেকে ফখরুল ইসলাম দেয় নমিনেশন। আর পুরানা পল্টন অফিস থেকে রিজভি দেয় নমিনেশন। সকালে বলে এ আমাদের প্রার্থী কিছুক্ষণ পরে এ নয় অন্যজন প্রার্থী। তারেজ জিয়ার তো কথাই ছিল কত টাকা দেবেন-নমিনেশন নেবেন। যে টাকা দেবেন না নমিনেশন বাদ। ওইভাবে নমিনেশন বিক্রির ফলে তাদের নির্বাচন ভেস্তে যায়। সব দোষ দেয় আমাদের ওপর। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তির ওপর বিশ্বাস করে। জনগণের ভোটে বিশ্বাস করে। আওয়ামী লীগই সংগ্রাম করেছে। জনগণের ভোট জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এর পর অস্ত্র হাতে নিয়ে সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতায় এসে মানুষের ভাগ্য গড়েনি। ৭৫ এর আগে মানুষ যেখানে ছিল তার থেকে আরও খারাপ অবস্থা তাদের হয়েছিল। তখন দেশটাকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়। সেই সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের পরিচয় দিতেও ভয় পেত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে জলাঞ্জলি দেয়। উন্নয়নের গতি থেমে যায়। ২৭৭ ডলার মাথাপিছু আয় রেখে গিয়েছিলেন, পরে প্রতিবছরেই তা মাইনাস হতে থাকে। ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে নিজেদের ভাগ্য গড়ে।
‘মিলিটারি ডিক্টেটরের পকেট থেকে তৈরি হওয়া দল বিএনপি। স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতাকারী যাদের রাজনীতি জাতির পিতা নিষিদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান ওই জামাতকে রাজনীতি করার সুযোগ দেয়। জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের হাত থেকে রক্ষা করে তাদের পুরস্কৃত করে। তখন আইনের শাসন পদদলিত করে বিচারহীনতার কালচার শুরু হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশে ফিরেই আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম বাংলাদেশের মানুষই আমার পরিবার। এর মাঝেই ফিরে পাব হারানো বাবা-মা-ও ভাইয়ের স্নেহ। এবং আমি তা পেয়েছি। আমার একমাত্র ক্ষমতার উৎস হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ। তাদের জন্য আমি আমার বাবার মত জীবন উৎসর্গ করার পথে নেমেছি। গোলা-বারুদ, বোমা, গ্রেনেড হামলা কোনো কিছুই আমাকে বাঁধা দিতে পারেনি। আমার প্রত্যয় এ দেশের মানুষের মুখে অন্ন জোগাব। সকলের চিকিৎসা, শিক্ষা ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করব। উন্নত জীবন দেব।’
দেশের মানুষের কল্যাণ করাই আওয়ামী লীগের কাজ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের মানুষের সব ধরনের কল্যাণ করার, মানুষের যা যা প্রয়োজন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তা হয়। এটা প্রমাণিত সত্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। এর আগে জিয়াউর রহমান ছিল, এরশাদ ছিল, খালেদা জিয়া ছিল। বাংলাদেশের জনগণকে কিছু দেয়নি। নিজেরা নিয়েছে। নিজেরা অর্থশালী সম্পদশালী হয়েছে। ভাঙা স্যুটকেস ও ছেড়া গেঞ্জি থেকে জাদু পেয়ে সম্পদের মালিক হয়েছে। দেশের মানুষকে দেয়নি তারা। দেবে না তারা। আসে লুটপাট করে খেতে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীদের সেটাই তো চরিত্র। আওয়ামী লীগ মাটি মানুষের সংগঠন। জনগণের অধিকারের কথা বলেই আওয়ামী লীগ গঠিত হয়েছে। আর তখনই থেকেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ আছে বলেই ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। আজকে তো দারিদ্র্যের হাহাকার শোনা যায় না। খাদ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। কর্মসংস্থার আমরা বৃদ্ধি পেয়েছি। আকজে বেকারত্ব মাত্র তিন ভাগ। ইনশা আল্লাহ সেটাও থাকবে না।
বিএনপির নির্বাচন বর্জন নিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচন আজকে বর্জন করছে। বর্জন করাটা খুবই স্বাভাবিক। ভোট চুরি করতে পারবে না। নির্বাচন করবে না। কারণ এর আগে তো ভোট চুরি করে অভ্যস্ত। চুরি করা ভোট দিয়েই তো তাদের সৃষ্টি। ক্ষমতা চুরি, ক্ষমতা দখল, ভোট চুরি। এছাড়া আর কিছু পারে না। সেজন্য ইলেকশন করতে চায় না। ইলেকশন বানচাল করবে। মানুষের ভোটের অধিকার আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করেছি। সেই অধিকার কেড়ে নেবে! নির্বাচন বন্ধ করবে-এত সাহস তাদের নেই। তারা পারবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নুহু নবীর নৌকা মহাপ্লাবনে মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকাই মানুষের প্রাণ বাঁচায়। নৌকাই উন্নতি দেয়। নৌকা নিশ্চিত জীবন দেয়। শান্তি দেয়-সমৃদ্ধি দেয়। নৌকায় ভোট দিয়ে মানুষ স্বাধীনতা পেয়েছে। নৌকায় ভোট দিয়ে আজকে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ-ডিজিটাল বাংলাদেশ। নৌকায় ভোট দেবেন, আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব। ইনশা আল্লাহ বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না। প্রথম যারা ভোটার তাদের আহ্বান জানাব নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে।’
গণতন্ত্র থাকলে অনেক বুদ্ধিজীবীর নাকি মূল্য থাকে না। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমার দেখতে হবে। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই—এমনটা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর কলাবাগান মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের অনেক বুদ্ধিজীবীরা আছেন। নানা কথা বলেন। মানুষকে বিভ্রান্ত করেন। তার জবাবও আমি দেব। তারা মানুষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করে। তাদের কাজই হচ্ছে বিভ্রান্ত করা। কারণ, গণতন্ত্র থাকলে তাদের না কি মূল্য থাকে না। আর যদি কোনো অস্বাভাবিক সরকার হয় উনাদের মূল্য না কি বেড়ে যায়। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে তাদের দেখতে হবে আমার। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই। ক্ষমতায় থাকতে কই দেশের মানুষের তো ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি।’
ভোট চুরির বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ক্ষমতায় আছি। ধারাবাহিকভাবে গণতন্ত্র অব্যাহত থাকার কারণে অগ্নি সন্ত্রাসের সময়বাদে অন্যসময়ে মানুষ শান্তিতে থাকার কারণে আত্ম সামাজিক উন্নতি হয়েছে। মাথাপিছু আয় বেড়েছে। আমরা কাজ করে মানুষের হৃদয় জয় করে তাদের ভোট পাই। আমাদের ভোট চুরির প্রয়োজন হয় না। কিন্তু যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে তারাই ভোট চুরি করে। ভোট চুরি ছাড়া তারা জিততে পারে না। ২০০৮ সালের নির্বাচনেই সেটা প্রমাণিত সত্য।’
বিগত কয়েকটি নির্বাচনে বিএনপির অবস্থা নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ২৩৩টি আসনে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি সিট। জনগণ তাদের দুর্নীতি, চুরি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, বাংলাভাই সৃষ্টির জন্য প্রত্যাখ্যান করেছিল। ২০১৩-১৪ সালে তারা নির্বাচন ঠেকানোর নামে অগ্নি সন্ত্রাস করেছে। এখনো বহু মানুষ সেই অগ্নি সন্ত্রাসের ক্ষত বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে। ২০১৮ সালে আমি সংলাপ করেছিলাম। তারা নির্বাচনে এসেছিল। কিন্তু তাদের নির্বাচন হয়ে গেল নমিনেশন বাণিজ্য। লন্ডনে বসে তারেক জিয়া দেয় নমিনেশন। গুলশান অফিস থেকে ফখরুল ইসলাম দেয় নমিনেশন। আর পুরানা পল্টন অফিস থেকে রিজভি দেয় নমিনেশন। সকালে বলে এ আমাদের প্রার্থী কিছুক্ষণ পরে এ নয় অন্যজন প্রার্থী। তারেজ জিয়ার তো কথাই ছিল কত টাকা দেবেন-নমিনেশন নেবেন। যে টাকা দেবেন না নমিনেশন বাদ। ওইভাবে নমিনেশন বিক্রির ফলে তাদের নির্বাচন ভেস্তে যায়। সব দোষ দেয় আমাদের ওপর। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তির ওপর বিশ্বাস করে। জনগণের ভোটে বিশ্বাস করে। আওয়ামী লীগই সংগ্রাম করেছে। জনগণের ভোট জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এর পর অস্ত্র হাতে নিয়ে সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতায় এসে মানুষের ভাগ্য গড়েনি। ৭৫ এর আগে মানুষ যেখানে ছিল তার থেকে আরও খারাপ অবস্থা তাদের হয়েছিল। তখন দেশটাকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়। সেই সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের পরিচয় দিতেও ভয় পেত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে জলাঞ্জলি দেয়। উন্নয়নের গতি থেমে যায়। ২৭৭ ডলার মাথাপিছু আয় রেখে গিয়েছিলেন, পরে প্রতিবছরেই তা মাইনাস হতে থাকে। ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে নিজেদের ভাগ্য গড়ে।
‘মিলিটারি ডিক্টেটরের পকেট থেকে তৈরি হওয়া দল বিএনপি। স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতাকারী যাদের রাজনীতি জাতির পিতা নিষিদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান ওই জামাতকে রাজনীতি করার সুযোগ দেয়। জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের হাত থেকে রক্ষা করে তাদের পুরস্কৃত করে। তখন আইনের শাসন পদদলিত করে বিচারহীনতার কালচার শুরু হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশে ফিরেই আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম বাংলাদেশের মানুষই আমার পরিবার। এর মাঝেই ফিরে পাব হারানো বাবা-মা-ও ভাইয়ের স্নেহ। এবং আমি তা পেয়েছি। আমার একমাত্র ক্ষমতার উৎস হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ। তাদের জন্য আমি আমার বাবার মত জীবন উৎসর্গ করার পথে নেমেছি। গোলা-বারুদ, বোমা, গ্রেনেড হামলা কোনো কিছুই আমাকে বাঁধা দিতে পারেনি। আমার প্রত্যয় এ দেশের মানুষের মুখে অন্ন জোগাব। সকলের চিকিৎসা, শিক্ষা ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করব। উন্নত জীবন দেব।’
দেশের মানুষের কল্যাণ করাই আওয়ামী লীগের কাজ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের মানুষের সব ধরনের কল্যাণ করার, মানুষের যা যা প্রয়োজন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তা হয়। এটা প্রমাণিত সত্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। এর আগে জিয়াউর রহমান ছিল, এরশাদ ছিল, খালেদা জিয়া ছিল। বাংলাদেশের জনগণকে কিছু দেয়নি। নিজেরা নিয়েছে। নিজেরা অর্থশালী সম্পদশালী হয়েছে। ভাঙা স্যুটকেস ও ছেড়া গেঞ্জি থেকে জাদু পেয়ে সম্পদের মালিক হয়েছে। দেশের মানুষকে দেয়নি তারা। দেবে না তারা। আসে লুটপাট করে খেতে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীদের সেটাই তো চরিত্র। আওয়ামী লীগ মাটি মানুষের সংগঠন। জনগণের অধিকারের কথা বলেই আওয়ামী লীগ গঠিত হয়েছে। আর তখনই থেকেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ আছে বলেই ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। আজকে তো দারিদ্র্যের হাহাকার শোনা যায় না। খাদ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। কর্মসংস্থার আমরা বৃদ্ধি পেয়েছি। আকজে বেকারত্ব মাত্র তিন ভাগ। ইনশা আল্লাহ সেটাও থাকবে না।
বিএনপির নির্বাচন বর্জন নিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচন আজকে বর্জন করছে। বর্জন করাটা খুবই স্বাভাবিক। ভোট চুরি করতে পারবে না। নির্বাচন করবে না। কারণ এর আগে তো ভোট চুরি করে অভ্যস্ত। চুরি করা ভোট দিয়েই তো তাদের সৃষ্টি। ক্ষমতা চুরি, ক্ষমতা দখল, ভোট চুরি। এছাড়া আর কিছু পারে না। সেজন্য ইলেকশন করতে চায় না। ইলেকশন বানচাল করবে। মানুষের ভোটের অধিকার আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করেছি। সেই অধিকার কেড়ে নেবে! নির্বাচন বন্ধ করবে-এত সাহস তাদের নেই। তারা পারবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নুহু নবীর নৌকা মহাপ্লাবনে মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকাই মানুষের প্রাণ বাঁচায়। নৌকাই উন্নতি দেয়। নৌকা নিশ্চিত জীবন দেয়। শান্তি দেয়-সমৃদ্ধি দেয়। নৌকায় ভোট দিয়ে মানুষ স্বাধীনতা পেয়েছে। নৌকায় ভোট দিয়ে আজকে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ-ডিজিটাল বাংলাদেশ। নৌকায় ভোট দেবেন, আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব। ইনশা আল্লাহ বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না। প্রথম যারা ভোটার তাদের আহ্বান জানাব নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে।’
কঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতাকর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮ মিনিট আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
২ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
২১ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১ দিন আগে