নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গতকাল রোববার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে রাজধানীর প্রেসক্লাবসহ সারা দেশে মানববন্ধন করে বিএনপি। একই দিন আওয়ামী লীগও বায়তুল মোকাররমে সমাবেশ করতে চেয়েছিল। কিন্তু নির্বাচন কমিশন (ইসি) অনুমতি না দেওয়ায় দলটি কর্মসূচি থেকে সরে আসে। বিএনপি কীভাবে সেদিন মানববন্ধন করল, এটি ন্যায়বিচার হলো কি না ইসির কাছে জানতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত যৌথ সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগসহ দলটির সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে এ যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিশাল সমাবেশ আয়োজন করতে চিঠি দিয়েছি। নির্বাচন কমিশনের অনুরোধ রক্ষা করেছি। সমাবেশ করেনি আওয়ামী লীগ। কিন্তু নির্বাচন পণ্ড করার জন্য, নাশকতা করার চেষ্টা করছে তাদের কীভাবে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করার অনুমতি দিল? নির্বাচন কমিশনের কাছে প্রশ্ন, এটা কি ন্যায়বিচার হলো?’
২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ সরকার দল পণ্ড করেছে গণমাধ্যমে প্রকাশিত এমন কলাম প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘এসব বুদ্ধিজীবী বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে এত বড় ডাহা মিথ্যা কথা লিখতে পারে! পুলিশের ওপর হামলা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, পুলিশ হাসপাতালে হামলার কথা দেখলাম না। উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, এসব আঁতেলরা বিদেশিদের ভুল পথে পরিচালিত করে। কিসের বিনিময়ে বাস্তব অবস্থা আড়াল করে জানি না। তারা আজকে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাসকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের নিবন্ধ কীভাবে ছাপা হয় জানি না।’
নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেন কাদের। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনটা যাতে শান্তিপূর্ণ হয়, সেই ব্যাপারে আমাদের দলের নেতা-কর্মীদের অবদান রাখতে হবে। আপনাদেরকেও ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে। ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত চ্যালেঞ্জিং সময়, এই সময় আমাদের অতিক্রম করতে হবে। স্বাধীনতার আদর্শকে বাঁচিয়ে রাখতে আমাদের শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ ও সংগ্রামের বিকল্প নেই।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে সবাই মনোনয়ন পাননি। এটার তো একটা সংখ্যা আছে, তার বাইরে দেওয়া যায় না। এতে অনেকের মনে দুঃখ আছে। তারপরও আমাদের নেত্রী স্বতন্ত্র হিসেবে প্রতিযোগিতা করার একটা সুযোগ দিয়েছেন। এই সুযোগের অপব্যবহারটা যেন কেউ না করেন। এখানে জোর-জবরদস্তি করবেন, নৌকার সঙ্গে মল্ল যুদ্ধ করবেন, সেটা হবে না। শৃঙ্খলার সঙ্গে থাকতে হবে। প্রতিযোগী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সন্ত্রাসীরা প্রশ্রয় পায়—এমন কোনো কাজ করবেন না, করতে পারবেন না। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবে, কেউ গায়ের জোর খাটাবেন না। আমরা এটা সহ্য করব না। জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে, জনগণ যা চায় তা-ই হবে।’
নির্বাচন নিয়ে বদনামের ভাগীদার হতে চাই না উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এমন একটা নির্বাচন করব, সারা বিশ্ব যার প্রশংসা করবে। সে রকম নির্বাচন করতে চাই। অতীতে অনেক কথা, অনেকেই বলেছেন। নির্বাচন গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা, কোথাও ত্রুটিমুক্ত নয়। আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। এবার আরও ভালো একটা নির্বাচন করব, উপহার দেব। এটাই আমাদের শপথ, অঙ্গীকার।’
আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ, অবশ্যই বিজয়ী হবে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচনে মনোনয়ন পাননি। দুঃখ-কষ্ট থাকতে পারে। কিন্তু আওয়ামী লীগে মূল্যায়ন আছে। আমরা নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করি। অন্তত শেখ হাসিনা যত দিন আছে, তিনি খুঁজে খুঁজে কর্মীদের খবর নেন, বঞ্চিতদের সময়মতো মূল্যায়ন করেন। হা-হুতাশ করার কোনো দরকার নেই। দলের সঙ্গে লেগে থাকুন, মূল্যায়ন হবে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘হামলা করলে মামলা হবে। মামলা হলে গ্রেপ্তার হবে, সাজা হবে। ছাড়াছাড়ি নেই।’
তিনি বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল যদি নির্বাচনে না আসে। তাহলে তো জোর করে আর নির্বাচনে আনা যায় না। পৃথিবীর কোথায় আছে যে ইনকাম্বেন্ট সরকার হঠাৎ ত্যাগ করে নির্বাচন দেয়? আমাদের দেশে কেন হবে? তারা শেখ হাসিনার পদত্যাগ চায়। তারা মৃত তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়। সারা বিশ্বে যে পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়, এখানেও সেই একই পদ্ধতিতে নির্বাচন হচ্ছে। ২০০৯ সালের পরে শেখ হাসিনা নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করেছেন। এখন যদি তারা নির্বাচনে না আসে, তাহলে আমরা কী করতে পারি?’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন উপলক্ষে দলে দলে বৈঠক করব। এখন কি জনসভা ডাক দিয়ে আমরা এগুলো করব? আলোচনার জন্য একটি পরিবেশ লাগে। এই সব আলোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। এটা তো জনসভা ডেকে হবে না, গণমাধ্যম ডেকে হবে না। আলোচনা এভাবেই হয়, অতীতেও হয়েছে। আলোচনা হয়েছে, ১৪ দল হয়েছে, মহাজট হয়েছে এবং আসন সমঝোতাও হয়েছে। প্রক্রিয়াটা এমনই। আগামী ১৭ তারিখের মধ্যে সব সমাধান হয়ে যাবে। এটা তো আর ঢাকঢোল পিটিয়ে হবে না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনবিরোধী শক্তি বিএনপির নেতৃত্বে যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, জনগণকে নিয়ে তাদের প্রতিহত করতে হবে। আমরা সতর্ক থাকব। কারণ, এই নির্বাচনটা আমাদের সংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার নির্বাচন।’
গতকাল রোববার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে রাজধানীর প্রেসক্লাবসহ সারা দেশে মানববন্ধন করে বিএনপি। একই দিন আওয়ামী লীগও বায়তুল মোকাররমে সমাবেশ করতে চেয়েছিল। কিন্তু নির্বাচন কমিশন (ইসি) অনুমতি না দেওয়ায় দলটি কর্মসূচি থেকে সরে আসে। বিএনপি কীভাবে সেদিন মানববন্ধন করল, এটি ন্যায়বিচার হলো কি না ইসির কাছে জানতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত যৌথ সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগসহ দলটির সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে এ যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিশাল সমাবেশ আয়োজন করতে চিঠি দিয়েছি। নির্বাচন কমিশনের অনুরোধ রক্ষা করেছি। সমাবেশ করেনি আওয়ামী লীগ। কিন্তু নির্বাচন পণ্ড করার জন্য, নাশকতা করার চেষ্টা করছে তাদের কীভাবে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করার অনুমতি দিল? নির্বাচন কমিশনের কাছে প্রশ্ন, এটা কি ন্যায়বিচার হলো?’
২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ সরকার দল পণ্ড করেছে গণমাধ্যমে প্রকাশিত এমন কলাম প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘এসব বুদ্ধিজীবী বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে এত বড় ডাহা মিথ্যা কথা লিখতে পারে! পুলিশের ওপর হামলা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, পুলিশ হাসপাতালে হামলার কথা দেখলাম না। উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, এসব আঁতেলরা বিদেশিদের ভুল পথে পরিচালিত করে। কিসের বিনিময়ে বাস্তব অবস্থা আড়াল করে জানি না। তারা আজকে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাসকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের নিবন্ধ কীভাবে ছাপা হয় জানি না।’
নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেন কাদের। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনটা যাতে শান্তিপূর্ণ হয়, সেই ব্যাপারে আমাদের দলের নেতা-কর্মীদের অবদান রাখতে হবে। আপনাদেরকেও ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে। ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত চ্যালেঞ্জিং সময়, এই সময় আমাদের অতিক্রম করতে হবে। স্বাধীনতার আদর্শকে বাঁচিয়ে রাখতে আমাদের শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ ও সংগ্রামের বিকল্প নেই।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে সবাই মনোনয়ন পাননি। এটার তো একটা সংখ্যা আছে, তার বাইরে দেওয়া যায় না। এতে অনেকের মনে দুঃখ আছে। তারপরও আমাদের নেত্রী স্বতন্ত্র হিসেবে প্রতিযোগিতা করার একটা সুযোগ দিয়েছেন। এই সুযোগের অপব্যবহারটা যেন কেউ না করেন। এখানে জোর-জবরদস্তি করবেন, নৌকার সঙ্গে মল্ল যুদ্ধ করবেন, সেটা হবে না। শৃঙ্খলার সঙ্গে থাকতে হবে। প্রতিযোগী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সন্ত্রাসীরা প্রশ্রয় পায়—এমন কোনো কাজ করবেন না, করতে পারবেন না। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবে, কেউ গায়ের জোর খাটাবেন না। আমরা এটা সহ্য করব না। জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে, জনগণ যা চায় তা-ই হবে।’
নির্বাচন নিয়ে বদনামের ভাগীদার হতে চাই না উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এমন একটা নির্বাচন করব, সারা বিশ্ব যার প্রশংসা করবে। সে রকম নির্বাচন করতে চাই। অতীতে অনেক কথা, অনেকেই বলেছেন। নির্বাচন গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা, কোথাও ত্রুটিমুক্ত নয়। আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। এবার আরও ভালো একটা নির্বাচন করব, উপহার দেব। এটাই আমাদের শপথ, অঙ্গীকার।’
আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ, অবশ্যই বিজয়ী হবে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচনে মনোনয়ন পাননি। দুঃখ-কষ্ট থাকতে পারে। কিন্তু আওয়ামী লীগে মূল্যায়ন আছে। আমরা নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করি। অন্তত শেখ হাসিনা যত দিন আছে, তিনি খুঁজে খুঁজে কর্মীদের খবর নেন, বঞ্চিতদের সময়মতো মূল্যায়ন করেন। হা-হুতাশ করার কোনো দরকার নেই। দলের সঙ্গে লেগে থাকুন, মূল্যায়ন হবে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘হামলা করলে মামলা হবে। মামলা হলে গ্রেপ্তার হবে, সাজা হবে। ছাড়াছাড়ি নেই।’
তিনি বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল যদি নির্বাচনে না আসে। তাহলে তো জোর করে আর নির্বাচনে আনা যায় না। পৃথিবীর কোথায় আছে যে ইনকাম্বেন্ট সরকার হঠাৎ ত্যাগ করে নির্বাচন দেয়? আমাদের দেশে কেন হবে? তারা শেখ হাসিনার পদত্যাগ চায়। তারা মৃত তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়। সারা বিশ্বে যে পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়, এখানেও সেই একই পদ্ধতিতে নির্বাচন হচ্ছে। ২০০৯ সালের পরে শেখ হাসিনা নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করেছেন। এখন যদি তারা নির্বাচনে না আসে, তাহলে আমরা কী করতে পারি?’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন উপলক্ষে দলে দলে বৈঠক করব। এখন কি জনসভা ডাক দিয়ে আমরা এগুলো করব? আলোচনার জন্য একটি পরিবেশ লাগে। এই সব আলোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। এটা তো জনসভা ডেকে হবে না, গণমাধ্যম ডেকে হবে না। আলোচনা এভাবেই হয়, অতীতেও হয়েছে। আলোচনা হয়েছে, ১৪ দল হয়েছে, মহাজট হয়েছে এবং আসন সমঝোতাও হয়েছে। প্রক্রিয়াটা এমনই। আগামী ১৭ তারিখের মধ্যে সব সমাধান হয়ে যাবে। এটা তো আর ঢাকঢোল পিটিয়ে হবে না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনবিরোধী শক্তি বিএনপির নেতৃত্বে যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, জনগণকে নিয়ে তাদের প্রতিহত করতে হবে। আমরা সতর্ক থাকব। কারণ, এই নির্বাচনটা আমাদের সংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার নির্বাচন।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে