নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের ক্ষমতাচ্যুতির পর বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে দেশে বাক্স্বাধীনতা ফিরেছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আগে কথা বলার স্বাধীনতা ছিল না। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে সেই স্বাধীনতা রয়েছে। সরকারের বিপক্ষে কথা বললে এখন কাউকে আয়নাঘরে যেতে হয় না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মাতুয়াইলে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত সৈকত চন্দ্র দে এবং পারভেজের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ নামের সংগঠনের উদ্যোগে এই কর্মসূচি চলমান রয়েছে।
রিজভী বলেন, ‘একটা ভয়ংকর দুঃসময় আমরা অতিক্রম করে এসেছি। এখান থেকে আমি যদি অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বের হয়ে যাই, কোনো গোয়েন্দা পুলিশ এসে আমাকে গ্রেপ্তার করবে না, গ্রেপ্তার করে আয়নাঘরে নিয়ে যাবে না। নির্ভয়ে পথ চলতে পারি। এই পরিবেশটির জন্যই ১৫-১৬ বছর ধরে বিএনপি নিরন্তর সংগ্রাম করেছে। এই সংগ্রামে আমাদের অগণিত কর্মী-নেতারা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন। এর একটাই কারণ আমরা কথা বলতে চাই, স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক মতামত প্রকাশ করতে চাই।’
বিগত সরকারের সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, ‘অন্যের সঙ্গে আমার দ্বিমত থাকতে পারে। কিন্তু তার কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমি জীবনও দিতে পারি। এটাই গণতন্ত্রের মূল মন্ত্র।’
এ সময় আমরা বিএনপি পরিবারের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের ক্ষমতাচ্যুতির পর বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়ে দেশে বাক্স্বাধীনতা ফিরেছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আগে কথা বলার স্বাধীনতা ছিল না। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে সেই স্বাধীনতা রয়েছে। সরকারের বিপক্ষে কথা বললে এখন কাউকে আয়নাঘরে যেতে হয় না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মাতুয়াইলে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত সৈকত চন্দ্র দে এবং পারভেজের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ নামের সংগঠনের উদ্যোগে এই কর্মসূচি চলমান রয়েছে।
রিজভী বলেন, ‘একটা ভয়ংকর দুঃসময় আমরা অতিক্রম করে এসেছি। এখান থেকে আমি যদি অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বের হয়ে যাই, কোনো গোয়েন্দা পুলিশ এসে আমাকে গ্রেপ্তার করবে না, গ্রেপ্তার করে আয়নাঘরে নিয়ে যাবে না। নির্ভয়ে পথ চলতে পারি। এই পরিবেশটির জন্যই ১৫-১৬ বছর ধরে বিএনপি নিরন্তর সংগ্রাম করেছে। এই সংগ্রামে আমাদের অগণিত কর্মী-নেতারা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন। এর একটাই কারণ আমরা কথা বলতে চাই, স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক মতামত প্রকাশ করতে চাই।’
বিগত সরকারের সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, ‘অন্যের সঙ্গে আমার দ্বিমত থাকতে পারে। কিন্তু তার কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমি জীবনও দিতে পারি। এটাই গণতন্ত্রের মূল মন্ত্র।’
এ সময় আমরা বিএনপি পরিবারের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৫ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১৮ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১৯ ঘণ্টা আগে