নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতীয় দূতাবাসে স্মারকলিপি দিতে দূতাবাস অভিমুখে বিএনপির পদযাত্রা শুরু হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে এই পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রাটি ভারতীয় দূতাবাসে গিয়ে শেষ হবে। সেখানে স্মারকলিপি দেওয়া হবে।
আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা ও ভারতীয় অপপ্রচারের প্রতিবাদে এই কর্মসূচির আয়োজন করেছে বিএনপির তিন সংগঠন। সংগঠনগুলো হচ্ছে- যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
পদযাত্রার আগে নয়াপল্টনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ প্রতি মুহূর্তে নাশকতার চেষ্টা করছে। মিথ্যা বলে বিশ্বকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু কোনো লাভ হবে না।’
ভারতের উদ্দেশে রিজভী বলেন, ‘আমরা আকাশ-পাতাল-ভূমি সব দিক দিয়ে দেশকে নিরাপদ রাখতে সর্বোচ্চ সরঞ্জাম ব্যবহার করতে জানি। আমাদের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা আছে। দেশের ১৮ কোটি মানুষ দিল্লির আধিপত্যবাদ প্রতিহত করতে প্রস্তুত আছে।’
তিনি বলেন, ‘ভারত নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। আমরা শান্তির পক্ষে। ভারতের মন ভালো নেই। কারণ তাদের সঙ্গে ভুটান নেই, নেপাল নেই। কেউ তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে পারে না। এখন বাংলাদেশকে নিয়েও তারা ষড়যন্ত্র করছে।’
ভারতের ভিসা দেওয়া বন্ধ করার প্রসঙ্গ তুলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘কোনো লাভ নেই। ভিসা বন্ধ করে তো আমাদের উপকারই করেছে ভারত। ডলার পাচার হবে না। অনেক টাকা চলে যেত ভারতে যেতে আসতে। এখন টাকাও যাবে না। আর ভোগ্যপণ্য না দিলে দেশের মানুষ বেশি পরিশ্রম করে ফসল উৎপন্ন করবে। আমাদের রিজার্ভ বাড়বে। এতে আমাদের লাভই হলো।’
ভারতের লোকজন বাংলাদেশের ইলিশের জন্য তাকিয়ে থাকে, এমন ইঙ্গিত দিয়ে রিজভী বলেন, ‘আমাদের সুস্বাদু ইলিশের জন্য সবাই তাকিয়ে থাকে। ইলিশ নেন কেন? আসলে ভারত সব সময় বিদ্বেষ ছড়ায়। এরা বাংলাদেশকে সহ্য করতে পারে না।’
পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’, ‘ভারতীয় আগ্রাসন, রুখে দাঁড়াও জনগণ’, ‘এক জাতি এক দেশ, বাংলাদেশ বাংলাদেশ’, ‘ওয়াসিম-সাঈদ-মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’ ‘স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস নয়’, ‘বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, প্রভু নয়’, ‘সবার ওপরে দেশ, আমার প্রিয় বাংলাদেশ’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করতে দেখা গেছে।
রুহুল কবির রিজভীসহ যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরসহ অন্যান্য নেতা-কর্মীরা এই পদযাত্রায় অংশ নিয়েছেন।
ভারতীয় দূতাবাসে স্মারকলিপি দিতে দূতাবাস অভিমুখে বিএনপির পদযাত্রা শুরু হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে এই পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রাটি ভারতীয় দূতাবাসে গিয়ে শেষ হবে। সেখানে স্মারকলিপি দেওয়া হবে।
আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা ও ভারতীয় অপপ্রচারের প্রতিবাদে এই কর্মসূচির আয়োজন করেছে বিএনপির তিন সংগঠন। সংগঠনগুলো হচ্ছে- যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
পদযাত্রার আগে নয়াপল্টনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ প্রতি মুহূর্তে নাশকতার চেষ্টা করছে। মিথ্যা বলে বিশ্বকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু কোনো লাভ হবে না।’
ভারতের উদ্দেশে রিজভী বলেন, ‘আমরা আকাশ-পাতাল-ভূমি সব দিক দিয়ে দেশকে নিরাপদ রাখতে সর্বোচ্চ সরঞ্জাম ব্যবহার করতে জানি। আমাদের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা আছে। দেশের ১৮ কোটি মানুষ দিল্লির আধিপত্যবাদ প্রতিহত করতে প্রস্তুত আছে।’
তিনি বলেন, ‘ভারত নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। আমরা শান্তির পক্ষে। ভারতের মন ভালো নেই। কারণ তাদের সঙ্গে ভুটান নেই, নেপাল নেই। কেউ তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে পারে না। এখন বাংলাদেশকে নিয়েও তারা ষড়যন্ত্র করছে।’
ভারতের ভিসা দেওয়া বন্ধ করার প্রসঙ্গ তুলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘কোনো লাভ নেই। ভিসা বন্ধ করে তো আমাদের উপকারই করেছে ভারত। ডলার পাচার হবে না। অনেক টাকা চলে যেত ভারতে যেতে আসতে। এখন টাকাও যাবে না। আর ভোগ্যপণ্য না দিলে দেশের মানুষ বেশি পরিশ্রম করে ফসল উৎপন্ন করবে। আমাদের রিজার্ভ বাড়বে। এতে আমাদের লাভই হলো।’
ভারতের লোকজন বাংলাদেশের ইলিশের জন্য তাকিয়ে থাকে, এমন ইঙ্গিত দিয়ে রিজভী বলেন, ‘আমাদের সুস্বাদু ইলিশের জন্য সবাই তাকিয়ে থাকে। ইলিশ নেন কেন? আসলে ভারত সব সময় বিদ্বেষ ছড়ায়। এরা বাংলাদেশকে সহ্য করতে পারে না।’
পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’, ‘ভারতীয় আগ্রাসন, রুখে দাঁড়াও জনগণ’, ‘এক জাতি এক দেশ, বাংলাদেশ বাংলাদেশ’, ‘ওয়াসিম-সাঈদ-মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’ ‘স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস নয়’, ‘বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, প্রভু নয়’, ‘সবার ওপরে দেশ, আমার প্রিয় বাংলাদেশ’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করতে দেখা গেছে।
রুহুল কবির রিজভীসহ যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরসহ অন্যান্য নেতা-কর্মীরা এই পদযাত্রায় অংশ নিয়েছেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রশ্ন উঠেছে বিদ্যমান সংবিধান নিয়ে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলো বলছে, বিদ্যমান সংবিধানের কারণে শেখ হাসিনা ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পেরেছেন। তাই ফ্যাসিস্ট-ব্যবস্থা বিলোপে বিদ্যমান সংবিধানের পুনর্লিখন, সংশোধন প্রয়োজন। তবে নতুন সংবিধান কীভাবে প্রণয়ন করা
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার নতুন করে ভ্যাট আরোপ, টিসিবির ট্রাকসেল বন্ধ ও ৪৩ লাখ পরিবার কার্ড বাতিল করার ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। গতকাল শুক্রবার দলটি বলেছে, ‘স্বৈরাচারী সরকারের মতো জনগণের পকেট কাটার নীতি নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।’
৫ ঘণ্টা আগেকেউ যদি এটা নিয়ে মনগড়া কথা বলে, এটা তাদের সমস্যা। এখানে মাইনাস টুর কথা যারা বলে, এটা তাদের আশা। এই আশা জীবনে পূরণ হবে না...
৮ ঘণ্টা আগেস্বৈরাচারের সহযোগীদের কোনো রাজনৈতিক দলে প্রবেশ করানো হলে, সেই দলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন।
১১ ঘণ্টা আগে