নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে বলে নিজ বইয়ে লিখেছেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নিজের লেখা ‘সত্য যে কঠিন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন কাদের মির্জা। সেখানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের মির্জা বলেন, ‘বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে। ভবিষ্যতের জাতীয় নেতা তৈরির জন্য ছাত্ররাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। আজকের মেধাবী ছাত্ররাজনীতিবিদেরাই আগামীর রাষ্ট্র পরিচালক। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে অনেকেই ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পক্ষে মত দিলেও অতীতের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ছাত্ররাজনীতির অপরিহার্যতা উপলব্ধি হয়। ছাত্ররাজনীতি মেধাশূন্য হয়ে গেলে আগামী দিনের বাংলাদেশ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়বে। তবে যে রাজনীতি মেধার বিকাশ না ঘটিয়ে তার প্রসারে ব্যাঘাত ঘটায়, সেই রাজনীতি থাকার প্রয়োজন নেই। ছাত্ররাজনীতি হতে হবে শিক্ষাবান্ধব, শিক্ষার্থীবান্ধব ও জনবান্ধব।’
বর্তমান সময়ে ছাত্ররাজনীতির অবস্থা আলোচনা করতে গিয়ে বইয়ের ৭৯ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি লিখেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ভর্তিবাণিজ্য, হল দখল, টেন্ডারবাজিসহ শিক্ষাবহির্ভূত কার্যক্রমে এবং অনধিকার প্রবেশের জায়গাগুলোতে ঢুকে পড়েছে ছাত্ররাজনীতি। বিগত কয়েক বছরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রমে শিক্ষার্থীরা যেভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, তা ইতিবাচক ছাত্ররাজনীতির নিদর্শন নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ, বিশেষত ডাকসু হচ্ছে মিনি পার্লামেন্ট। আমাদের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, এক-এগারোর অসাংবিধানিক মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনসহ দেশের অনেক সংকটে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা স্মরণীয় ভূমিকা রেখেছে।’
‘কাজেই জাতীয়ভাবে ছাত্ররাজনীতির গ্রহণযোগ্যতা অপরিহার্য। কিন্তু কালক্রমে সেই ঐতিহ্য থেকে দূরে সরে পড়েছে ছাত্ররাজনীতির চরিত্র। অতীতকে বিবেচনায় রেখে ছাত্ররাজনীতিকে নতুন করে সাজানোর চিন্তা করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মেধাবীদের ছাত্ররাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে। রাজনীতিবিদ যদি মেধাবী না হয়, তাহলে দেশ আমলানির্ভর হয়ে যাবে।’
দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে বলে নিজ বইয়ে লিখেছেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নিজের লেখা ‘সত্য যে কঠিন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন কাদের মির্জা। সেখানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের মির্জা বলেন, ‘বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে। ভবিষ্যতের জাতীয় নেতা তৈরির জন্য ছাত্ররাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। আজকের মেধাবী ছাত্ররাজনীতিবিদেরাই আগামীর রাষ্ট্র পরিচালক। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে অনেকেই ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পক্ষে মত দিলেও অতীতের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ছাত্ররাজনীতির অপরিহার্যতা উপলব্ধি হয়। ছাত্ররাজনীতি মেধাশূন্য হয়ে গেলে আগামী দিনের বাংলাদেশ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়বে। তবে যে রাজনীতি মেধার বিকাশ না ঘটিয়ে তার প্রসারে ব্যাঘাত ঘটায়, সেই রাজনীতি থাকার প্রয়োজন নেই। ছাত্ররাজনীতি হতে হবে শিক্ষাবান্ধব, শিক্ষার্থীবান্ধব ও জনবান্ধব।’
বর্তমান সময়ে ছাত্ররাজনীতির অবস্থা আলোচনা করতে গিয়ে বইয়ের ৭৯ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি লিখেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ভর্তিবাণিজ্য, হল দখল, টেন্ডারবাজিসহ শিক্ষাবহির্ভূত কার্যক্রমে এবং অনধিকার প্রবেশের জায়গাগুলোতে ঢুকে পড়েছে ছাত্ররাজনীতি। বিগত কয়েক বছরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রমে শিক্ষার্থীরা যেভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, তা ইতিবাচক ছাত্ররাজনীতির নিদর্শন নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ, বিশেষত ডাকসু হচ্ছে মিনি পার্লামেন্ট। আমাদের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, এক-এগারোর অসাংবিধানিক মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনসহ দেশের অনেক সংকটে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা স্মরণীয় ভূমিকা রেখেছে।’
‘কাজেই জাতীয়ভাবে ছাত্ররাজনীতির গ্রহণযোগ্যতা অপরিহার্য। কিন্তু কালক্রমে সেই ঐতিহ্য থেকে দূরে সরে পড়েছে ছাত্ররাজনীতির চরিত্র। অতীতকে বিবেচনায় রেখে ছাত্ররাজনীতিকে নতুন করে সাজানোর চিন্তা করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মেধাবীদের ছাত্ররাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে। রাজনীতিবিদ যদি মেধাবী না হয়, তাহলে দেশ আমলানির্ভর হয়ে যাবে।’
কঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতাকর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৩ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১ দিন আগে