নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলের নিবন্ধন ফেরত পেতে আপিল মামলাটি পুনরায় শুনানির জন্য জামায়াতে ইসলামীর করা আবেদনটি আগামী ২১ অক্টোবর শুনানির জন্য ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম এই দিন ধার্য করেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। আদেশের পর তিনি বলেন, নিবন্ধন নিয়ে হাইকোর্টই বিভক্ত রায় দিয়েছিলেন। রায়ে বলা হয়েছিল, যে ব্যক্তি নিবন্ধন বাতিলের জন্য আবেদন করেছেন তিনি নিজেই পক্ষদোষে দুষ্ট। কোনো রাজনৈতিক দলকে ধর্মের ভিত্তিতে কিংবা ধর্মীয় আচার–আচরণের ভিত্তিতে পরিচালিত কোনো রাজনৈতিক দল পৃথিবীর কোথাও নিষিদ্ধ করা হয় না। জামায়াত একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের সব সংসদে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব ছিল।
শিশির মনির আরও বলেন, এভাবে কাউকে নিবন্ধন থেকে বাতিল করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। এটি গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের পরিপন্থী, বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদের পরিপন্থী। গণতন্ত্রে কোনো দলকে নিষিদ্ধ করা হয় না। গণতন্ত্রে বলা হয়, কে ভালো কে খারাপ জনগণই নির্ধারণ করবে। কোনো আদালত বা কোনো বিশেষ ক্ষমতাশালী ব্যক্তি এটি নির্ধারণ করে না। এটি গণতন্ত্রের নিয়ম নয়।
এ ছাড়া জামায়াতের প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘দেশবাসীর কাছে আমরা দোয়া চাই। জামায়াতে ইসলামী একটি বৈধ রাজনৈতিক দল হিসেবে তার নিবন্ধন ফিরে পাবে এবং বৈধ দল হিসেবে বাংলাদেশে রাজনীতি করবে।’ প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন। ওই নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালে রিট করেন তরীকত ফেডারেশনের তৎকালীন মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ ২৫ ব্যক্তি। পরে জামায়াতকে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন ২০১৩ সালের ১ আগস্ট অবৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্ট। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল বিভাগে আবেদন করে।
গত বছরের ১৯ নভেম্বর জামায়াতের আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ। আপিলকারীর পক্ষে আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এই আদেশ দেন। ওই দিন বিষয়টি শুনানির জন্য উঠলে জামায়াতের পক্ষে নিয়োজিত জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ও অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড জয়নুল আবেদীনের ব্যক্তিগত অসুবিধার কারণে ছয় সপ্তাহ সময় আবেদন করেন আইনজীবী মো. জিয়াউর রহমান। তবে বারবার সময়ের আবেদন করায় আদালত তা নাকচ করে ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ বলে আপিল খারিজ করে দেন।
দলের নিবন্ধন ফেরত পেতে আপিল মামলাটি পুনরায় শুনানির জন্য জামায়াতে ইসলামীর করা আবেদনটি আগামী ২১ অক্টোবর শুনানির জন্য ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম এই দিন ধার্য করেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। আদেশের পর তিনি বলেন, নিবন্ধন নিয়ে হাইকোর্টই বিভক্ত রায় দিয়েছিলেন। রায়ে বলা হয়েছিল, যে ব্যক্তি নিবন্ধন বাতিলের জন্য আবেদন করেছেন তিনি নিজেই পক্ষদোষে দুষ্ট। কোনো রাজনৈতিক দলকে ধর্মের ভিত্তিতে কিংবা ধর্মীয় আচার–আচরণের ভিত্তিতে পরিচালিত কোনো রাজনৈতিক দল পৃথিবীর কোথাও নিষিদ্ধ করা হয় না। জামায়াত একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের সব সংসদে জামায়াতের প্রতিনিধিত্ব ছিল।
শিশির মনির আরও বলেন, এভাবে কাউকে নিবন্ধন থেকে বাতিল করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। এটি গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের পরিপন্থী, বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদের পরিপন্থী। গণতন্ত্রে কোনো দলকে নিষিদ্ধ করা হয় না। গণতন্ত্রে বলা হয়, কে ভালো কে খারাপ জনগণই নির্ধারণ করবে। কোনো আদালত বা কোনো বিশেষ ক্ষমতাশালী ব্যক্তি এটি নির্ধারণ করে না। এটি গণতন্ত্রের নিয়ম নয়।
এ ছাড়া জামায়াতের প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘দেশবাসীর কাছে আমরা দোয়া চাই। জামায়াতে ইসলামী একটি বৈধ রাজনৈতিক দল হিসেবে তার নিবন্ধন ফিরে পাবে এবং বৈধ দল হিসেবে বাংলাদেশে রাজনীতি করবে।’ প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন। ওই নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালে রিট করেন তরীকত ফেডারেশনের তৎকালীন মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ ২৫ ব্যক্তি। পরে জামায়াতকে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন ২০১৩ সালের ১ আগস্ট অবৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্ট। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল বিভাগে আবেদন করে।
গত বছরের ১৯ নভেম্বর জামায়াতের আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ। আপিলকারীর পক্ষে আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এই আদেশ দেন। ওই দিন বিষয়টি শুনানির জন্য উঠলে জামায়াতের পক্ষে নিয়োজিত জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ও অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড জয়নুল আবেদীনের ব্যক্তিগত অসুবিধার কারণে ছয় সপ্তাহ সময় আবেদন করেন আইনজীবী মো. জিয়াউর রহমান। তবে বারবার সময়ের আবেদন করায় আদালত তা নাকচ করে ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ বলে আপিল খারিজ করে দেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বাংলাদেশের মানুষ ‘খুব ভালোবাসে ও সম্মান দেয়’ বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর উদ্দেশে বলেছেন, ‘একটাই অনুরোধ করব, আপনার জায়গাটা কোনোভাবে নষ্ট যেন না হয়, সেদিকে সজাগ থাকবেন।’
২ ঘণ্টা আগেদেশের জনগণকে ভোট দেওয়ার সুযোগ দিলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
৩ ঘণ্টা আগেন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার ১১ মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসাইনের বেঞ্চ এসব মামলা বাতিল
৮ ঘণ্টা আগে