নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী দেবে আওয়ামী লীগ। তবে সমঝোতা হলে জোটকে কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপিকে নির্বাচনে আনার কৌশল আওয়ামী লীগের নেই। তবে দলটি নির্বাচনে এলে স্বাগত জানাবে আওয়ামী লীগ।
দলের মনোনীত প্রার্থী ও নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী আচরণবিধি মানতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের টার্গেট হলো পিসফুল, ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন করা। নানা মনে নানা মত থাকবে। আমরা পিসফুল নির্বাচন করে দেখিয়ে দিতে চাই ফ্রি, ফেয়ার ইলেকশনের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্নজন বিভিন্ন রকম মন্তব্য করছেন। অনেকে অনেক জল্পনা-কল্পনা করছেন। এসবের অবসান হবে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। তারপর অনেক সমালোচনাই বন্ধ হয়ে যাবে।
শরিক দলের মধ্যে আসন বণ্টন নিয়ে তিনি বলেন, ‘১৭ ডিসেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। এর মধ্যে আমরা অবজারভ করব, অ্যাডজাস্টমেন্ট করব। যেখানে যা প্রয়োজন তা করব। ১৭ তারিখের মধ্যে সবকিছু ফাইনালাইজড করা হবে।’
আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ালে বিশৃঙ্খলা হবে কিনা জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘আমরা দেখছি কারা কারা চাইছে। আমাদের কৌশলগত সিদ্ধান্ত আছে। ১৭ তারিখ পর্যন্ত সময় আছে। এর ভেতরে আমরা পরিবর্তন, সংশোধন করতে পারব। আমাদের কৌশলগত দিক থাকবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী দেবে আওয়ামী লীগ। তবে সমঝোতা হলে জোটকে কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপিকে নির্বাচনে আনার কৌশল আওয়ামী লীগের নেই। তবে দলটি নির্বাচনে এলে স্বাগত জানাবে আওয়ামী লীগ।
দলের মনোনীত প্রার্থী ও নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী আচরণবিধি মানতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের টার্গেট হলো পিসফুল, ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন করা। নানা মনে নানা মত থাকবে। আমরা পিসফুল নির্বাচন করে দেখিয়ে দিতে চাই ফ্রি, ফেয়ার ইলেকশনের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্নজন বিভিন্ন রকম মন্তব্য করছেন। অনেকে অনেক জল্পনা-কল্পনা করছেন। এসবের অবসান হবে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। তারপর অনেক সমালোচনাই বন্ধ হয়ে যাবে।
শরিক দলের মধ্যে আসন বণ্টন নিয়ে তিনি বলেন, ‘১৭ ডিসেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। এর মধ্যে আমরা অবজারভ করব, অ্যাডজাস্টমেন্ট করব। যেখানে যা প্রয়োজন তা করব। ১৭ তারিখের মধ্যে সবকিছু ফাইনালাইজড করা হবে।’
আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ালে বিশৃঙ্খলা হবে কিনা জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘আমরা দেখছি কারা কারা চাইছে। আমাদের কৌশলগত সিদ্ধান্ত আছে। ১৭ তারিখ পর্যন্ত সময় আছে। এর ভেতরে আমরা পরিবর্তন, সংশোধন করতে পারব। আমাদের কৌশলগত দিক থাকবে।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৬ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে