নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তির দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ৬০ বিশিষ্ট নাগরিক। আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গত ৮ ডিসেম্বর মধ্যরাতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়া তাঁর নিজস্ব বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এখনো পর্যন্ত তাঁকে জামিন দেওয়া হয়নি। আমরা পারিবারিক সূত্রে জানতে পারলাম যে, তিনি অসুস্থ এবং তাঁকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে রাজনীতি করছেন। আমরা মির্জা আলমগীরের বন্ধু এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা তাঁর সুস্থতার বিষয়ে উদ্বিগ্ন। আমরা নিম্ন স্বাক্ষরকারীগণ দেশকে গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী ও বেগবান করার জন্য মির্জা আলমগীরের মুক্তি দাবি করছি।’
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন—বদরুদ্দীন উমর, ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক, অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দীন মাহমুদ, অধ্যাপক ড. সালেহউদ্দীন আহমেদ, অধ্যাপক ড. আহমেদ কামাল, অধ্যাপক ড. সাইদুর রহমান, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক ড. এটিএম নূরুল আমিন ইমেরিটাস অধ্যাপক, অধ্যাপক ড. সদরুল আমীন, অধ্যাপক সৈয়দ আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক ড. আকমল হোসেন, অধ্যাপক ড. ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক ড. তাজমেরি ইসলাম, অধ্যাপক ড. চৌধুরী আবরার, অধ্যাপক ড. তাসনিম সিদ্দিকী, অধ্যাপক ড. তানজিম উদ্দীন খান, সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তির দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ৬০ বিশিষ্ট নাগরিক। আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গত ৮ ডিসেম্বর মধ্যরাতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়া তাঁর নিজস্ব বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এখনো পর্যন্ত তাঁকে জামিন দেওয়া হয়নি। আমরা পারিবারিক সূত্রে জানতে পারলাম যে, তিনি অসুস্থ এবং তাঁকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে রাজনীতি করছেন। আমরা মির্জা আলমগীরের বন্ধু এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা তাঁর সুস্থতার বিষয়ে উদ্বিগ্ন। আমরা নিম্ন স্বাক্ষরকারীগণ দেশকে গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী ও বেগবান করার জন্য মির্জা আলমগীরের মুক্তি দাবি করছি।’
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন—বদরুদ্দীন উমর, ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক, অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দীন মাহমুদ, অধ্যাপক ড. সালেহউদ্দীন আহমেদ, অধ্যাপক ড. আহমেদ কামাল, অধ্যাপক ড. সাইদুর রহমান, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক ড. এটিএম নূরুল আমিন ইমেরিটাস অধ্যাপক, অধ্যাপক ড. সদরুল আমীন, অধ্যাপক সৈয়দ আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক ড. আকমল হোসেন, অধ্যাপক ড. ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক ড. তাজমেরি ইসলাম, অধ্যাপক ড. চৌধুরী আবরার, অধ্যাপক ড. তাসনিম সিদ্দিকী, অধ্যাপক ড. তানজিম উদ্দীন খান, সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৭ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে