নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪০ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আলোচনা সভায় দু'পক্ষের মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় চেয়ার ছোড়াছুড়ির ঘটনাও ঘটে। আজ বুধবার জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আলোচনা সভার প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তাঁর উপস্থিতিতেই নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন ছাত্রদলের নেতা কর্মীরা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কথা-কাটাকাটির জের ধরে অনুষ্ঠানের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে মুহূর্তেই উত্তপ্ত হয় প্রেসক্লাবের হলরুম। আলোচনা শুরুর ঘণ্টাখানেক পর বিকেল ৪টার দিকে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ছাত্রদলের দু'পক্ষ। এ সময় চেয়ার ছোড়াছুড়িতে বেশ কিছু চেয়ার ভেঙে যায়। হলরুমের একটি কাচের দরজাও খুলে ফেলা হয়।
এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় চরম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন আমন্ত্রিত অতিথিরা। আগের দিন মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ছাত্রদলের ওপর হামলা চালিয়েছিল ছাত্রলীগ। পরের দিনই নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লো সংগঠনটির নেতা কর্মীরা। ঘটনার জন্য দু: খ প্রকাশ করে ক্ষমা চান ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন।
খোকন বলেন, আমরা সুশৃঙ্খল ছাত্রদলের পরিচয় দিতে পারিনি। এ জন্য ছাত্রদলের সভাপতি হিসেবে ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
ছাত্রদলের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আপনারাতো কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করা ছেলেপেলে। আপনাদের আচরণ এমন হবে কেন? আপনাদের ওপরে আমরা ভরসা করে বসে আছি। আপনারা যদি সুশৃঙ্খল না হয়ে দলটাকে শক্তিশালী না করেন, মরে গেলেতো মিলাদ পড়ানোরও কেউ থাকবে না। জিয়ার কথা কে স্মরণ করবে? খালেদা জিয়ার কথা কে স্মরণ করবে? যে তারেক রহমানকে আপনারা ভাইয়া বলে এত ভালোবাসেন, তাকে কে দেশে ফিরিয়ে আনবে?’
নজরুল ইসলাম খান আরও বলেন, ‘বিএনপি কখনো জোর করে ক্ষমতা দখল করে নাই। জনগণ বিএনপিকে ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে। আবার ক্ষমতায় আনতে চায়। সুযোগ পেলেই নিয়ে আসবে। কিন্তু সেই নিয়ে আসলে আপনি চালাতে পারবেন তো? যদি সুশৃঙ্খল না হন, একটু আগে যা দেখলাম।’
ঢাকা: বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪০ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আলোচনা সভায় দু'পক্ষের মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় চেয়ার ছোড়াছুড়ির ঘটনাও ঘটে। আজ বুধবার জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আলোচনা সভার প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তাঁর উপস্থিতিতেই নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন ছাত্রদলের নেতা কর্মীরা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কথা-কাটাকাটির জের ধরে অনুষ্ঠানের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে মুহূর্তেই উত্তপ্ত হয় প্রেসক্লাবের হলরুম। আলোচনা শুরুর ঘণ্টাখানেক পর বিকেল ৪টার দিকে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ছাত্রদলের দু'পক্ষ। এ সময় চেয়ার ছোড়াছুড়িতে বেশ কিছু চেয়ার ভেঙে যায়। হলরুমের একটি কাচের দরজাও খুলে ফেলা হয়।
এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় চরম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন আমন্ত্রিত অতিথিরা। আগের দিন মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ছাত্রদলের ওপর হামলা চালিয়েছিল ছাত্রলীগ। পরের দিনই নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লো সংগঠনটির নেতা কর্মীরা। ঘটনার জন্য দু: খ প্রকাশ করে ক্ষমা চান ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন।
খোকন বলেন, আমরা সুশৃঙ্খল ছাত্রদলের পরিচয় দিতে পারিনি। এ জন্য ছাত্রদলের সভাপতি হিসেবে ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
ছাত্রদলের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আপনারাতো কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করা ছেলেপেলে। আপনাদের আচরণ এমন হবে কেন? আপনাদের ওপরে আমরা ভরসা করে বসে আছি। আপনারা যদি সুশৃঙ্খল না হয়ে দলটাকে শক্তিশালী না করেন, মরে গেলেতো মিলাদ পড়ানোরও কেউ থাকবে না। জিয়ার কথা কে স্মরণ করবে? খালেদা জিয়ার কথা কে স্মরণ করবে? যে তারেক রহমানকে আপনারা ভাইয়া বলে এত ভালোবাসেন, তাকে কে দেশে ফিরিয়ে আনবে?’
নজরুল ইসলাম খান আরও বলেন, ‘বিএনপি কখনো জোর করে ক্ষমতা দখল করে নাই। জনগণ বিএনপিকে ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে। আবার ক্ষমতায় আনতে চায়। সুযোগ পেলেই নিয়ে আসবে। কিন্তু সেই নিয়ে আসলে আপনি চালাতে পারবেন তো? যদি সুশৃঙ্খল না হন, একটু আগে যা দেখলাম।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১২ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে