নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মৌলিক সংস্কার করে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতান্ত্রিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার তাগিদ দিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ চলবে। একটা সোজা কথা—বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন হবে তাদের নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে, সংসদের মাধ্যমে। যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। এমন একটি ব্যবস্থার স্বপ্ন নিয়ে এতগুলো প্রাণ ঝরেছে।’
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সমমনা তিনটি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। এর আগে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, গণ অধিকার পরিষদের একাংশ ও এনডিএমের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে আমীর খসরুর সঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলুও অংশ নেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘গণতান্ত্রিক অবস্থা যত তাড়াতাড়ি ফিরিয়ে আনা যাবে, তত বেশি মঙ্গল হবে। গত ১৬-১৭ বছরে লাখ লাখ মানুষ মিথ্যা মামলার সম্মুখীন হয়েছে, গুম হয়েছে, খুন হয়েছে, বাড়িঘর ত্যাগ করেছে, জেল খেটেছে। এমন কোনো নেতা-কর্মী নাই, যারা এই নির্যাতনের শিকার হয় নাই। শুধুমাত্র একটি কারণ, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহযোগিতা করার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৌলিক সংস্কারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোকে সঠিক জায়গায় নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা করছি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, এই মৌলিক সংস্কারগুলো সাধন করে, আমাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, মানুষ যে কারণে ভোট দেওয়ার জন্য প্রাণ দিয়েছে, সেই নির্বাচনের প্রক্রিয়ার দিকে এগিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।’
তিনি বলেন, ‘এই সরকারের ওপর জনগণের আস্থা এবং আমাদের সকলের আস্থা আছে। আমরা চাই, এই সরকার সফলভাবে আগামীর বাংলাদেশের জন্য মানুষের যে প্রত্যাশা, সেগুলো পূরণ করতে সক্ষম হবে। এ জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আমরা সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছি এবং দিয়ে যাব।’
বৈঠকে আলোচনা প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘দেশ দ্বিতীয়বারের মত স্বাধীন হওয়ার পর বর্তমান প্রেক্ষাপট এবং আগামীর বাংলাদেশের যে স্বপ্ন, সেটা নিয়ে আমাদের আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে এই আন্দোলনের পরে বাংলাদেশের মানুষের মনে যে নতুন ভাবনা, নতুন আকাঙ্ক্ষা ও নতুন প্রত্যাশা সৃষ্টি হয়েছে, সেটা পূরণে আমরা যুগপৎ আন্দোলনে যারা একসঙ্গে কাজ করেছি, সবাই মিলে আগামীর বাংলাদেশ বাস্তবায়নে কি করতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা করেছি।’
রাষ্ট্র সংস্কারে বিএনপির ঘোষিত ৩১ দফার উল্লেখ করে খসরু বলেন, ‘রাষ্ট্র মেরামতে আমাদের দেওয়া ৩১ দফা নিয়ে আলোচনা করেছি। রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টা আমরা নতুন করে বলছি না। এক বছর আগেই আমরা এটা জাতির সামনে তুলে ধরেছি। এখানে রাষ্ট্রের যত ধরনের সংস্কার প্রয়োজন, সবার সঙ্গে আলোচনা করে ৩১ দফা প্রণয়ন করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুগপৎ আন্দোলনে যারা আছে, সবাই মিলে এটা প্রণয়ন করা হয়েছে। এটা বিএনপির একার না। আগামী দিনে আমরা এটা বাস্তবায়ন করব। আগামী দিনের নির্বাচনী প্রক্রিয়াতেও এ বিষয়টি থাকবে। নির্বাচনের পরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে জাতীয় সরকারের ঘোষণা করেছেন, সেই সরকারে এই ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিতভাবে আমরা কাজ করব। জাতীয় সরকার সেটা বাস্তবায়ন করবে।’
মৌলিক সংস্কার করে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতান্ত্রিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার তাগিদ দিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ চলবে। একটা সোজা কথা—বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন হবে তাদের নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে, সংসদের মাধ্যমে। যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। এমন একটি ব্যবস্থার স্বপ্ন নিয়ে এতগুলো প্রাণ ঝরেছে।’
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সমমনা তিনটি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। এর আগে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, গণ অধিকার পরিষদের একাংশ ও এনডিএমের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে আমীর খসরুর সঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলুও অংশ নেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘গণতান্ত্রিক অবস্থা যত তাড়াতাড়ি ফিরিয়ে আনা যাবে, তত বেশি মঙ্গল হবে। গত ১৬-১৭ বছরে লাখ লাখ মানুষ মিথ্যা মামলার সম্মুখীন হয়েছে, গুম হয়েছে, খুন হয়েছে, বাড়িঘর ত্যাগ করেছে, জেল খেটেছে। এমন কোনো নেতা-কর্মী নাই, যারা এই নির্যাতনের শিকার হয় নাই। শুধুমাত্র একটি কারণ, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহযোগিতা করার কথা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৌলিক সংস্কারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোকে সঠিক জায়গায় নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা করছি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, এই মৌলিক সংস্কারগুলো সাধন করে, আমাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, মানুষ যে কারণে ভোট দেওয়ার জন্য প্রাণ দিয়েছে, সেই নির্বাচনের প্রক্রিয়ার দিকে এগিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।’
তিনি বলেন, ‘এই সরকারের ওপর জনগণের আস্থা এবং আমাদের সকলের আস্থা আছে। আমরা চাই, এই সরকার সফলভাবে আগামীর বাংলাদেশের জন্য মানুষের যে প্রত্যাশা, সেগুলো পূরণ করতে সক্ষম হবে। এ জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আমরা সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছি এবং দিয়ে যাব।’
বৈঠকে আলোচনা প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘দেশ দ্বিতীয়বারের মত স্বাধীন হওয়ার পর বর্তমান প্রেক্ষাপট এবং আগামীর বাংলাদেশের যে স্বপ্ন, সেটা নিয়ে আমাদের আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে এই আন্দোলনের পরে বাংলাদেশের মানুষের মনে যে নতুন ভাবনা, নতুন আকাঙ্ক্ষা ও নতুন প্রত্যাশা সৃষ্টি হয়েছে, সেটা পূরণে আমরা যুগপৎ আন্দোলনে যারা একসঙ্গে কাজ করেছি, সবাই মিলে আগামীর বাংলাদেশ বাস্তবায়নে কি করতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা করেছি।’
রাষ্ট্র সংস্কারে বিএনপির ঘোষিত ৩১ দফার উল্লেখ করে খসরু বলেন, ‘রাষ্ট্র মেরামতে আমাদের দেওয়া ৩১ দফা নিয়ে আলোচনা করেছি। রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টা আমরা নতুন করে বলছি না। এক বছর আগেই আমরা এটা জাতির সামনে তুলে ধরেছি। এখানে রাষ্ট্রের যত ধরনের সংস্কার প্রয়োজন, সবার সঙ্গে আলোচনা করে ৩১ দফা প্রণয়ন করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুগপৎ আন্দোলনে যারা আছে, সবাই মিলে এটা প্রণয়ন করা হয়েছে। এটা বিএনপির একার না। আগামী দিনে আমরা এটা বাস্তবায়ন করব। আগামী দিনের নির্বাচনী প্রক্রিয়াতেও এ বিষয়টি থাকবে। নির্বাচনের পরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে জাতীয় সরকারের ঘোষণা করেছেন, সেই সরকারে এই ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিতভাবে আমরা কাজ করব। জাতীয় সরকার সেটা বাস্তবায়ন করবে।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৬ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৮ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে