নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৪ সালের দিকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আরও বেশ কয়েকটি দল মিলে ১৪ দলীয় জোট বা মহাজোট গঠিত হয়। ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনে সেই ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের আওয়ামী লীগের প্রয়োজন আছে কি না, বিষয়টি নিয়ে এখনো ভাবছে জোটের বড় শরিক আওয়ামী লীগ। এমনটাই জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের নেত্রী ১৪ দলীয় জোটের চেয়ারম্যান। এখনো শরিকসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত আমাদের হয়নি। শরিকদের আমাদের প্রয়োজন আছে কি না, সেটা এখনো ঠিক করিনি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জোটের বিপরীতে জোট হবে। এখানে আমাদের প্রতিপক্ষ যদি একটা বড় জোট করে, সেখানে তার বিপরীতে আমাদের জোট হবে। তা ছাড়া আমাদের কেন অহেতুক জোট করতে হবে? প্রয়োজন না থাকলে তো জোট করব না। আর জোট করব যাদের নিয়ে, তাদের তো গ্রহণযোগ্যতা থাকতে হবে মানুষের কাছে।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি একটা দল করি, জোটে আছি; নির্বাচনে অংশ নিলেই জিতব এমন গ্যারান্টি তো নেই।’
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেওয়া প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নতুন ও পুরাতন মিলিয়ে আমরা মনোনয়ন দিচ্ছি। যেখানে পুরোনোদের জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে গেছে, সেখানে তো আমাদের নতুন করে ভাবতে হবে। কারণ সেখানে বিজয়ী হওয়ার মতো প্রার্থী আমাদের দরকার।’
এ সময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাইয়ের মানদণ্ডের ইঙ্গিত দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিজয়ী হওয়ার প্রার্থীই হচ্ছে বিচারের মানদণ্ড। যার যার যোগ্যতা অনুযায়ী পাস করতে হবে। এ ছাড়া কতজন বাদ দেব, কতজন আনব—এ ধরনের চিন্তা আমাদের নেই। আমাদের মাথায় যে বিষয়টি আছে তা হলো—কাকে দিলে আমাদের দলীয় প্রার্থী জনগণের কাছে অধিকতর গ্রহণযোগ্য হবে তাঁকে বাছাই করা।’
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৪ সালের দিকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আরও বেশ কয়েকটি দল মিলে ১৪ দলীয় জোট বা মহাজোট গঠিত হয়। ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনে সেই ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের আওয়ামী লীগের প্রয়োজন আছে কি না, বিষয়টি নিয়ে এখনো ভাবছে জোটের বড় শরিক আওয়ামী লীগ। এমনটাই জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের নেত্রী ১৪ দলীয় জোটের চেয়ারম্যান। এখনো শরিকসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত আমাদের হয়নি। শরিকদের আমাদের প্রয়োজন আছে কি না, সেটা এখনো ঠিক করিনি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জোটের বিপরীতে জোট হবে। এখানে আমাদের প্রতিপক্ষ যদি একটা বড় জোট করে, সেখানে তার বিপরীতে আমাদের জোট হবে। তা ছাড়া আমাদের কেন অহেতুক জোট করতে হবে? প্রয়োজন না থাকলে তো জোট করব না। আর জোট করব যাদের নিয়ে, তাদের তো গ্রহণযোগ্যতা থাকতে হবে মানুষের কাছে।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি একটা দল করি, জোটে আছি; নির্বাচনে অংশ নিলেই জিতব এমন গ্যারান্টি তো নেই।’
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেওয়া প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নতুন ও পুরাতন মিলিয়ে আমরা মনোনয়ন দিচ্ছি। যেখানে পুরোনোদের জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে গেছে, সেখানে তো আমাদের নতুন করে ভাবতে হবে। কারণ সেখানে বিজয়ী হওয়ার মতো প্রার্থী আমাদের দরকার।’
এ সময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাইয়ের মানদণ্ডের ইঙ্গিত দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিজয়ী হওয়ার প্রার্থীই হচ্ছে বিচারের মানদণ্ড। যার যার যোগ্যতা অনুযায়ী পাস করতে হবে। এ ছাড়া কতজন বাদ দেব, কতজন আনব—এ ধরনের চিন্তা আমাদের নেই। আমাদের মাথায় যে বিষয়টি আছে তা হলো—কাকে দিলে আমাদের দলীয় প্রার্থী জনগণের কাছে অধিকতর গ্রহণযোগ্য হবে তাঁকে বাছাই করা।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৬ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে