নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতিতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিএনপি। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়রের পদত্যাগ দাবি করেছে দলটি।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসসিসি ও ডিএনসিসি নির্বাচনে বিএনপি থেকে নির্বাচন করা ইশরাক হোসেন ও তাবিথ আউয়াল বক্তব্য রাখেন। তাঁরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে দলের পক্ষ থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
তাবিথ আউয়াল বলেন, দুর্নীতি ও অদক্ষতায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে যেসব উদ্যোগ নেওয়ার প্রয়োজন ছিল, তা সিটি করপোরেশন নিতে ব্যর্থ হয়েছে। সরকারি অফিসে অভিযান চালানোর বদলে শুধু সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে। এই পরিস্থিতি চলমান থাকলে ভবিষ্যতে ঢাকার পরিণতি ভয়াবহ হবে। স্বাস্থ্যসেবা ভেঙে পড়বে।
সরকার ব্যর্থতা ও স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতি আড়াল করতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লোক দেখানো অভিযান চালাচ্ছে মন্তব্য করে তাবিথ বলেন, দুর্নীতি ছেড়ে সিটি করপোরেশনকে আরও উদ্যোগী ভূমিকা নিতে হবে। দায়িত্ব এড়ানোর প্রবণতা থেকে সরে আসতে হবে।
তিনি জানান, ডেঙ্গু মোকাবিলায় বিএনপির পক্ষ থেকে রক্ত সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হবে, ব্লাড ব্যাংক তৈরি করা হবে, যাতে আক্রান্তরা সহায়তা নিতে পারে। রক্ত সহজে পাওয়ার জন্য একটি কেন্দ্রীয় তথ্যভান্ডার তৈরি করা হবে। জনসচেতনতামূলক প্রচারণা বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে ঢাকার দুই মেয়রের ব্যর্থতার দিকগুলো তুলে ধরা হবে। এডিস লার্ভা তৈরি হওয়ার জায়গা সরকারি অফিস। সেই সব সরকারি স্থাপনা চিহ্নিত করে জনগণকে নিয়ে সেখানে অভিযান চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।
রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দূর করতে যে ওয়ার্ডে সমস্যা পাওয়া যাবে, সেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হবে, প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে।
ইশরাক হোসেন বলেন, ঢাকার দুই সিটির মেয়রের ব্যর্থতায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ হচ্ছে। জনগণের কাছে জবাবদিহির অভাবে এমন পরিস্থিতি। ব্যর্থতার দায় নিয়ে ঢাকার দুই সিটির মেয়রের পদত্যাগ দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, সদস্যসচিব আমিনুল হক প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতিতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিএনপি। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়রের পদত্যাগ দাবি করেছে দলটি।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসসিসি ও ডিএনসিসি নির্বাচনে বিএনপি থেকে নির্বাচন করা ইশরাক হোসেন ও তাবিথ আউয়াল বক্তব্য রাখেন। তাঁরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে দলের পক্ষ থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
তাবিথ আউয়াল বলেন, দুর্নীতি ও অদক্ষতায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে যেসব উদ্যোগ নেওয়ার প্রয়োজন ছিল, তা সিটি করপোরেশন নিতে ব্যর্থ হয়েছে। সরকারি অফিসে অভিযান চালানোর বদলে শুধু সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে। এই পরিস্থিতি চলমান থাকলে ভবিষ্যতে ঢাকার পরিণতি ভয়াবহ হবে। স্বাস্থ্যসেবা ভেঙে পড়বে।
সরকার ব্যর্থতা ও স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতি আড়াল করতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে লোক দেখানো অভিযান চালাচ্ছে মন্তব্য করে তাবিথ বলেন, দুর্নীতি ছেড়ে সিটি করপোরেশনকে আরও উদ্যোগী ভূমিকা নিতে হবে। দায়িত্ব এড়ানোর প্রবণতা থেকে সরে আসতে হবে।
তিনি জানান, ডেঙ্গু মোকাবিলায় বিএনপির পক্ষ থেকে রক্ত সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হবে, ব্লাড ব্যাংক তৈরি করা হবে, যাতে আক্রান্তরা সহায়তা নিতে পারে। রক্ত সহজে পাওয়ার জন্য একটি কেন্দ্রীয় তথ্যভান্ডার তৈরি করা হবে। জনসচেতনতামূলক প্রচারণা বাড়ানো হবে। একই সঙ্গে ঢাকার দুই মেয়রের ব্যর্থতার দিকগুলো তুলে ধরা হবে। এডিস লার্ভা তৈরি হওয়ার জায়গা সরকারি অফিস। সেই সব সরকারি স্থাপনা চিহ্নিত করে জনগণকে নিয়ে সেখানে অভিযান চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।
রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দূর করতে যে ওয়ার্ডে সমস্যা পাওয়া যাবে, সেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হবে, প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে।
ইশরাক হোসেন বলেন, ঢাকার দুই সিটির মেয়রের ব্যর্থতায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ হচ্ছে। জনগণের কাছে জবাবদিহির অভাবে এমন পরিস্থিতি। ব্যর্থতার দায় নিয়ে ঢাকার দুই সিটির মেয়রের পদত্যাগ দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, সদস্যসচিব আমিনুল হক প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে