নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মেডিকেল ও শহীদ মিনার এলাকায় হন্যে হয়ে খাবারের হোটেল খুঁজছেন রাসেল ও বিল্টু। ঠাকুরগাঁও থেকে যুবসমাবেশে এসে পেটের ক্ষুধায় কাহিল তাঁরা। অচেনা এলাকা ও সমাবেশ উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসংলগ্ন ছোট ছোট খাবারের দোকানগুলো বন্ধ থাকায় সকাল থেকে ভারী কোনো খাবার পেটে পড়েনি। এতক্ষণ সহ্য করে থাকলেও দুপুরের পরে তারা আর ক্ষুধায় টিকতে পারছিলেন না। তাই সমাবেশস্থল থেকে বেরিয়ে ছুটেছেন খাবারের হোটেলের সন্ধানে। চলতি পথে কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করেও কোনো খাবারের দোকানের সন্ধান না পেয়ে খানিকটা হতাশ হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন শহীদ মিনার, দোয়েল চত্বর আর ঢাকা মেডিকেলের তিন রাস্তার সংযোগস্থলে। সেখানে যাকেই পাচ্ছিলেন তাকেই জিজ্ঞেস করছিলেন আশপাশে খাবারের কোনো হোটেল আছে কি না। বেশির ভাগ মানুষের উত্তরেই তারা হতাশ হচ্ছিলেন। কারণ তারা যাদের কাছে খাবারের হোটেলের সন্ধান করছিলেন, তারাও সমাবেশে আসা নতুন মানুষ। এই শহরের অলিগলি চেনে না।
তিন রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কথা হয় রাসেল আর বিল্টুর সঙ্গে। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার এক যুবলীগ নেতার হয়ে তাঁরা গতকাল পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের একটি বগি ভাড়া করে যুব মহাসমাবেশে এসেছেন ২০০ জন। কিন্তু আসার পর থেকেই খাবার ও শৌচাগারের সংকটে ভুগছিলেন তাঁরা। রাসেল আর বিল্টু বলেন, ‘খিদায় প্রাণ যায় অবস্থা। অচেনা জায়গা হওয়ায় কোনো হোটেল খুঁজে পাচ্ছি না। দুপুর ১টা থেকে খাবারের হোটেল খুঁজছি, কত মানুষকে জিজ্ঞেস করলাম, কেউ দেখায় দিতে পারল না।’
আঙুল দিয়ে ঢাকা মেডিকেলের সামনের খাবারের হোটেলগুলো দেখিয়ে দিলে কোনো কথা না বাড়িয়ে একপ্রকার দৌড়ে তাঁরা সেদিকে চলে গেলেন। তাদের অনুসরণ করে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের গেটের সঙ্গে লাগোয়া একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। রেস্টুরেন্টের কর্মীদের দম ফেলার ফুরসত নেই। সমাবেশ থেকে খাবার খেতে আসা মানুষের চাপে তাঁরা কথা বলার সময় পাচ্ছেন না। এই রেস্টুরেন্টের ক্যাশ কাউন্টারের দায়িত্বে থাকা আজিজ বলেন, ‘দুপুর ১২টার মধ্যে ভাত-তরকারি শেষ হয়ে গেছিল। তারপর আরেক দফায় ভাত-তরকারি আনা হয়েছে, সেগুলোও শেষ হয়ে গেছে। এখন বিরিয়ানি, মোরগ পোলাও আর তেহারি দিয়ে কাস্টমারের চাপ সামলাইতেছি।’
এই রেস্টুরেন্টের পাশেই পান-সিগারেটের দোকান নিয়ে বসেছেন রাবেয়া নামে এক বৃদ্ধা। হুট করেই অন্তত ১০ জনের একটি কিশোর দলের কেউ একজন এসে তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘খালা এদিকে কোনো ভাতের হোটেল আছে?’ বৃদ্ধা মাথা ঘুরিয়ে আঙুলের ইশারায় দেখিয়ে দিলেন। এই দলের একজন শামীম। তাঁর সঙ্গে কথা হলে বলেন, ‘মুন্সিগঞ্জ থেকে এক বড় ভাইয়ের ডাকে তাঁরা সমাবেশে এসেছেন ৷ সেখানেই খাবারের ব্যবস্থা ছিল, কিন্তু খাবার নিয়ে নিজেদের মধ্যে কাড়াকাড়ি, হুড়োহুড়ি লাগায় তারা খাবার না নিয়েই এদিকে এসেছেন ভাতের হোটেলের সন্ধানে।’
পান-সিগারেট বিক্রেতা এই বৃদ্ধাও বললেন, ‘সকাল থাইকা অন্তত ২০ জনরে খাবারের হোটেল দেখায়া দিলাম। সমাবেশে আইসা ব্যাডারা প্যাটের খিদায় পাগলা হইয়া ঘুরতাছে।’
ঢাকা মেডিকেলের স্থায়ী, অস্থায়ী খাবারের দোকান পেরিয়ে এই চাপ গড়িয়েছে চানখারপুল ও নীলক্ষেতের খাবারের দোকানগুলোতেও। চানখাঁরপুল ও শহীদুল্লাহ্ হলের কাছাকাছি জায়গায় কথা হয় খাবারের সন্ধানে ঘুরতে থাকা আরও একটি দলের সঙ্গে। এই দল এসেছে জয়পুরহাট থেকে। তাদের মধ্যে দেলোয়ার নামে একজন চানখাঁরপুলের খাবারের হোটেলগুলো চিনলেও দলবল নিয়ে ভিড় ঠেলে সেখানে খাবার খেতে না পারায় কিছুটা ক্ষোভ ঝাড়লেন। তিনি বলেন, ‘দূর থেকে আসায় আমরা প্যাকেট খাবারের ব্যবস্থা করতে পারিনি। এদিকে সমাবেশস্থলের কাছাকাছি কোনো খাবারের দোকান নেই। আমরা এদিকে এসেও ভিড় ঠেলে খাবার খেতে পারলাম না। এত বড় সমাবেশের আয়োজন করলে খাবার-দাবারের বিষয়টা মাথায় রাখা উচিত।’
টান পড়েছে পানি ও কোমলপানীয়তেও
ঢাকা মেডিকেল এলাকার দোকানগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে না খাওয়ার পানি ও কোমল পানীয়। মেডিকেলসংলগ্ন ইসলামিয়া কনফেকশনারির মালিক হাসিবুল ইসলাম বলেন, ‘আমার কাছে যা খাওয়ার পানি ও কোমল পানীয় ছিল, সব একটা গ্রুপ এসে নিয়ে গেছে। আমার কাছে দুই-একটা পানির বোতল ও কোমল পানীয়র বোতল আছে মাত্র।’
যুবলীগের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত যুব মহাসমাবেশে যোগ দিয়েছে সারা দেশ থেকে আসা সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। সকাল থেকে এসব নেতা-কর্মী সমাবেশস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ও আশপাশের এলাকায় জড়ো হতে শুরু করলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে এই এলাকা। বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ নানা বাহনে এসব মানুষ দেশের নানা প্রান্ত থেকে এসেছেন। বেশির ভাগ মানুষ এই এলাকা না চেনায় খাবার আর শৌচাগারসংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন।
তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শহীদ মিনার ও শাহবাগ এলাকার ছোট ছোট ফুচকা, চটপটি, আচার ও ভাজাপোড়ার দোকানগুলোতে যেন দম ফেলার ফুরসত নেই। পেটের ক্ষুধা মেটাতে সমাবেশে আসা মানুষ বাধ্য হয়েই এসব খাবার খাচ্ছে।
ঢাকা মেডিকেল ও শহীদ মিনার এলাকায় হন্যে হয়ে খাবারের হোটেল খুঁজছেন রাসেল ও বিল্টু। ঠাকুরগাঁও থেকে যুবসমাবেশে এসে পেটের ক্ষুধায় কাহিল তাঁরা। অচেনা এলাকা ও সমাবেশ উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসংলগ্ন ছোট ছোট খাবারের দোকানগুলো বন্ধ থাকায় সকাল থেকে ভারী কোনো খাবার পেটে পড়েনি। এতক্ষণ সহ্য করে থাকলেও দুপুরের পরে তারা আর ক্ষুধায় টিকতে পারছিলেন না। তাই সমাবেশস্থল থেকে বেরিয়ে ছুটেছেন খাবারের হোটেলের সন্ধানে। চলতি পথে কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করেও কোনো খাবারের দোকানের সন্ধান না পেয়ে খানিকটা হতাশ হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন শহীদ মিনার, দোয়েল চত্বর আর ঢাকা মেডিকেলের তিন রাস্তার সংযোগস্থলে। সেখানে যাকেই পাচ্ছিলেন তাকেই জিজ্ঞেস করছিলেন আশপাশে খাবারের কোনো হোটেল আছে কি না। বেশির ভাগ মানুষের উত্তরেই তারা হতাশ হচ্ছিলেন। কারণ তারা যাদের কাছে খাবারের হোটেলের সন্ধান করছিলেন, তারাও সমাবেশে আসা নতুন মানুষ। এই শহরের অলিগলি চেনে না।
তিন রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কথা হয় রাসেল আর বিল্টুর সঙ্গে। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার এক যুবলীগ নেতার হয়ে তাঁরা গতকাল পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের একটি বগি ভাড়া করে যুব মহাসমাবেশে এসেছেন ২০০ জন। কিন্তু আসার পর থেকেই খাবার ও শৌচাগারের সংকটে ভুগছিলেন তাঁরা। রাসেল আর বিল্টু বলেন, ‘খিদায় প্রাণ যায় অবস্থা। অচেনা জায়গা হওয়ায় কোনো হোটেল খুঁজে পাচ্ছি না। দুপুর ১টা থেকে খাবারের হোটেল খুঁজছি, কত মানুষকে জিজ্ঞেস করলাম, কেউ দেখায় দিতে পারল না।’
আঙুল দিয়ে ঢাকা মেডিকেলের সামনের খাবারের হোটেলগুলো দেখিয়ে দিলে কোনো কথা না বাড়িয়ে একপ্রকার দৌড়ে তাঁরা সেদিকে চলে গেলেন। তাদের অনুসরণ করে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের গেটের সঙ্গে লাগোয়া একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। রেস্টুরেন্টের কর্মীদের দম ফেলার ফুরসত নেই। সমাবেশ থেকে খাবার খেতে আসা মানুষের চাপে তাঁরা কথা বলার সময় পাচ্ছেন না। এই রেস্টুরেন্টের ক্যাশ কাউন্টারের দায়িত্বে থাকা আজিজ বলেন, ‘দুপুর ১২টার মধ্যে ভাত-তরকারি শেষ হয়ে গেছিল। তারপর আরেক দফায় ভাত-তরকারি আনা হয়েছে, সেগুলোও শেষ হয়ে গেছে। এখন বিরিয়ানি, মোরগ পোলাও আর তেহারি দিয়ে কাস্টমারের চাপ সামলাইতেছি।’
এই রেস্টুরেন্টের পাশেই পান-সিগারেটের দোকান নিয়ে বসেছেন রাবেয়া নামে এক বৃদ্ধা। হুট করেই অন্তত ১০ জনের একটি কিশোর দলের কেউ একজন এসে তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘খালা এদিকে কোনো ভাতের হোটেল আছে?’ বৃদ্ধা মাথা ঘুরিয়ে আঙুলের ইশারায় দেখিয়ে দিলেন। এই দলের একজন শামীম। তাঁর সঙ্গে কথা হলে বলেন, ‘মুন্সিগঞ্জ থেকে এক বড় ভাইয়ের ডাকে তাঁরা সমাবেশে এসেছেন ৷ সেখানেই খাবারের ব্যবস্থা ছিল, কিন্তু খাবার নিয়ে নিজেদের মধ্যে কাড়াকাড়ি, হুড়োহুড়ি লাগায় তারা খাবার না নিয়েই এদিকে এসেছেন ভাতের হোটেলের সন্ধানে।’
পান-সিগারেট বিক্রেতা এই বৃদ্ধাও বললেন, ‘সকাল থাইকা অন্তত ২০ জনরে খাবারের হোটেল দেখায়া দিলাম। সমাবেশে আইসা ব্যাডারা প্যাটের খিদায় পাগলা হইয়া ঘুরতাছে।’
ঢাকা মেডিকেলের স্থায়ী, অস্থায়ী খাবারের দোকান পেরিয়ে এই চাপ গড়িয়েছে চানখারপুল ও নীলক্ষেতের খাবারের দোকানগুলোতেও। চানখাঁরপুল ও শহীদুল্লাহ্ হলের কাছাকাছি জায়গায় কথা হয় খাবারের সন্ধানে ঘুরতে থাকা আরও একটি দলের সঙ্গে। এই দল এসেছে জয়পুরহাট থেকে। তাদের মধ্যে দেলোয়ার নামে একজন চানখাঁরপুলের খাবারের হোটেলগুলো চিনলেও দলবল নিয়ে ভিড় ঠেলে সেখানে খাবার খেতে না পারায় কিছুটা ক্ষোভ ঝাড়লেন। তিনি বলেন, ‘দূর থেকে আসায় আমরা প্যাকেট খাবারের ব্যবস্থা করতে পারিনি। এদিকে সমাবেশস্থলের কাছাকাছি কোনো খাবারের দোকান নেই। আমরা এদিকে এসেও ভিড় ঠেলে খাবার খেতে পারলাম না। এত বড় সমাবেশের আয়োজন করলে খাবার-দাবারের বিষয়টা মাথায় রাখা উচিত।’
টান পড়েছে পানি ও কোমলপানীয়তেও
ঢাকা মেডিকেল এলাকার দোকানগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে না খাওয়ার পানি ও কোমল পানীয়। মেডিকেলসংলগ্ন ইসলামিয়া কনফেকশনারির মালিক হাসিবুল ইসলাম বলেন, ‘আমার কাছে যা খাওয়ার পানি ও কোমল পানীয় ছিল, সব একটা গ্রুপ এসে নিয়ে গেছে। আমার কাছে দুই-একটা পানির বোতল ও কোমল পানীয়র বোতল আছে মাত্র।’
যুবলীগের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত যুব মহাসমাবেশে যোগ দিয়েছে সারা দেশ থেকে আসা সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। সকাল থেকে এসব নেতা-কর্মী সমাবেশস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ও আশপাশের এলাকায় জড়ো হতে শুরু করলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে এই এলাকা। বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ নানা বাহনে এসব মানুষ দেশের নানা প্রান্ত থেকে এসেছেন। বেশির ভাগ মানুষ এই এলাকা না চেনায় খাবার আর শৌচাগারসংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন।
তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শহীদ মিনার ও শাহবাগ এলাকার ছোট ছোট ফুচকা, চটপটি, আচার ও ভাজাপোড়ার দোকানগুলোতে যেন দম ফেলার ফুরসত নেই। পেটের ক্ষুধা মেটাতে সমাবেশে আসা মানুষ বাধ্য হয়েই এসব খাবার খাচ্ছে।
গণফোরামের চেয়ারম্যান মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেছেন, ‘যে ছাত্ররা একসময় স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করেছে, আজ তাদেরই সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজসহ বিভিন্ন স্থানে সংঘাতে জড়াতে দেখা যাচ্ছে। এটি দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। আমরা ছাত্রদের মধ্যে জাতীয় ঐক্য চাই এবং বিশ্বাস করি, তাদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন
১০ ঘণ্টা আগেদেশের স্বার্থে বিএনপি যে জাতীয় ঐক্যের প্রস্তাব দিয়েছে, তার সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী একমত। এমনটাই জানিয়েছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একমত হয়েছি, দেশের সকল মানুষকে নিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। দেশের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডে যারা জড়িত, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনত
১০ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্রব্যবস্থা চালুর প্রথম থেকেই প্রধানমন্ত্রী বা সরকারের প্রধান নির্বাহীকে সংসদের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দেওয়া আছে, যা সংবিধানে অনুচ্ছেদ ৭০–এর মাধ্যমে প্রয়োগের সুযোগ রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদকে ফিরিয়ে আনতে পরিকল্পিতভাবে ভয়াবহ অবস্থা তৈরির চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘এমন কিছু কাজ হচ্ছে, যার মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের ফিরে আসার সম্ভাবনা বেড়ে গেছে।’ আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় কবিতা পরিষদ আয়োজিত ‘রাষ্ট্র
১৪ ঘণ্টা আগে