নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রত্যেক জেলায় নেতা–কর্মীদের রাজনীতির প্রশিক্ষণ দেওয়া দরকার বলে মনে করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিশেষ করে স্লোগান, বক্তৃতা, সভা সঞ্চালনা ইত্যাদি বিষয়ে নেতা–কর্মীদের ধারণা দেওয়ার প্রয়োজনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি।
আজ সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সদস্য নবায়ন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ইতিপূর্বে আমরা সদস্যপদ ও নবায়ন কর্মসূচি করেছি। এই বিষয়টা চলমান প্রক্রিয়া। কিছুদিন পর সদস্য পদ নবায়ন করা উচিত বলে আমরা মনে করি। এইজন্য এবার আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে নির্দেশ দিয়েছেন, সে অনুযায়ী সদস্যপদ নবায়ন করছি। এই কাজটা মূলত দপ্তরের কাজ। এই বিষয়ে আমার অভিজ্ঞতা হলো—বইগুলো প্রত্যকটা জেলা উপজেলা-থানা-ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে যাবে। এই বিষয়টি নিশ্চিত করবে আমাদের সাংগঠনিক সম্পাদকেরা। এই কাজটা করা হলে এক মাসের মধ্য আমরা তৃণমূলে পৌঁছে যাব। আমাদের সদস্য যারা আছেন তাঁরা যদি না জানেন যে সদস্যপদ নবায়ন হচ্ছে, তা হলে হবে না।’
তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে আমার একটি মতামত আছে যেটা শুনতে ভালো লাগবে না। আগে যেটা হয়েছে, আমাদের যারা আগ্রহী এমপি পদপ্রার্থী ছিলেন, তাঁরা সবগুলো কিনে নিয়ে গেছেন। এটা যেন না হয়। সেটা যেন সাংগঠনিক ভাবে যায়।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের অনেক বেশি প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে। আমরা ও আমাদের নেতা–কর্মীরা কেন জানি রাজনীতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। গতকাল আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী ছিল। সেখানে কর্মীরা আসছিল, তারা একটা পতাকা নিয়ে মিছিল নিয়ে আসছে, এটা কোনো রাজনীতি না। প্রত্যেক জেলায় রাজনীতির প্রশিক্ষণ শুরু করতে হবে। কীভাবে বক্তব্য দিতে হবে, কীভাবে স্লোগান দেবে হবে, কীভাবে সভা সঞ্চালনা করবে—এইগুলো জানতে হবে। সভা করার সময় প্রত্যকের নাম বলতে হবে, এটা কোনো অর্থ হতে পারে না। এটা সময় ক্ষেপণ ছাড়া আর কিছু না। এইগুলো বাদ, সত্যিকারের অর্থে একটা রাজনৈতিক দল করা প্রয়োজন। এখানে অনেকগুলো ভালো কথা এসেছে, আমাদের সত্যিকারের একটি আদর্শিক রাজনৈতিক দল হতে হবে। এখন যে প্রতিযোগিতা আসছে সেখানে স্লোগান দেওয়ার প্রতিযোগিতা নয়; মেধা ও বুদ্ধির প্রতিযোগিতা দিতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া ও টকশোতে কে কত ভালো কথা বলতে পারেন, যুক্তি খণ্ডন করতে পারেন সে প্রতিযোগিতা দিতে হবে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। শুধু স্লোগান দিয়ে সামনে যুদ্ধে জয় হওয়া সম্ভব না।’
নতুন সদস্য নেওয়ার ক্ষেত্রে মেধা ও নীতি–নৈতিকতার ওপর জোর দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
প্রত্যেক জেলায় নেতা–কর্মীদের রাজনীতির প্রশিক্ষণ দেওয়া দরকার বলে মনে করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিশেষ করে স্লোগান, বক্তৃতা, সভা সঞ্চালনা ইত্যাদি বিষয়ে নেতা–কর্মীদের ধারণা দেওয়ার প্রয়োজনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি।
আজ সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সদস্য নবায়ন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ইতিপূর্বে আমরা সদস্যপদ ও নবায়ন কর্মসূচি করেছি। এই বিষয়টা চলমান প্রক্রিয়া। কিছুদিন পর সদস্য পদ নবায়ন করা উচিত বলে আমরা মনে করি। এইজন্য এবার আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে নির্দেশ দিয়েছেন, সে অনুযায়ী সদস্যপদ নবায়ন করছি। এই কাজটা মূলত দপ্তরের কাজ। এই বিষয়ে আমার অভিজ্ঞতা হলো—বইগুলো প্রত্যকটা জেলা উপজেলা-থানা-ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে যাবে। এই বিষয়টি নিশ্চিত করবে আমাদের সাংগঠনিক সম্পাদকেরা। এই কাজটা করা হলে এক মাসের মধ্য আমরা তৃণমূলে পৌঁছে যাব। আমাদের সদস্য যারা আছেন তাঁরা যদি না জানেন যে সদস্যপদ নবায়ন হচ্ছে, তা হলে হবে না।’
তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে আমার একটি মতামত আছে যেটা শুনতে ভালো লাগবে না। আগে যেটা হয়েছে, আমাদের যারা আগ্রহী এমপি পদপ্রার্থী ছিলেন, তাঁরা সবগুলো কিনে নিয়ে গেছেন। এটা যেন না হয়। সেটা যেন সাংগঠনিক ভাবে যায়।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের অনেক বেশি প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে। আমরা ও আমাদের নেতা–কর্মীরা কেন জানি রাজনীতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। গতকাল আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী ছিল। সেখানে কর্মীরা আসছিল, তারা একটা পতাকা নিয়ে মিছিল নিয়ে আসছে, এটা কোনো রাজনীতি না। প্রত্যেক জেলায় রাজনীতির প্রশিক্ষণ শুরু করতে হবে। কীভাবে বক্তব্য দিতে হবে, কীভাবে স্লোগান দেবে হবে, কীভাবে সভা সঞ্চালনা করবে—এইগুলো জানতে হবে। সভা করার সময় প্রত্যকের নাম বলতে হবে, এটা কোনো অর্থ হতে পারে না। এটা সময় ক্ষেপণ ছাড়া আর কিছু না। এইগুলো বাদ, সত্যিকারের অর্থে একটা রাজনৈতিক দল করা প্রয়োজন। এখানে অনেকগুলো ভালো কথা এসেছে, আমাদের সত্যিকারের একটি আদর্শিক রাজনৈতিক দল হতে হবে। এখন যে প্রতিযোগিতা আসছে সেখানে স্লোগান দেওয়ার প্রতিযোগিতা নয়; মেধা ও বুদ্ধির প্রতিযোগিতা দিতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া ও টকশোতে কে কত ভালো কথা বলতে পারেন, যুক্তি খণ্ডন করতে পারেন সে প্রতিযোগিতা দিতে হবে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। শুধু স্লোগান দিয়ে সামনে যুদ্ধে জয় হওয়া সম্ভব না।’
নতুন সদস্য নেওয়ার ক্ষেত্রে মেধা ও নীতি–নৈতিকতার ওপর জোর দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৬০ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে ২৭ জনকে বিভিন্ন বিভাগের সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কার্যকরী পরিষদের ৬০ জনের মধ্যে ৪৬ জন সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর গণতন্ত্র সুপ্রতিষ্ঠা ও বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়ার সংগ্রাম অগ্রসর করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু এই সুযোগ কাজে লাগানো যাচ্ছে না। কারণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জন-জীবনের সংকট দূর করতে পারছে না। আগের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বহাল রেখেই আরও ভ্যাট-ট্যাক্স চাপিয়ে দিয়ে মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তু
৬ ঘণ্টা আগেখালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনার রাজনীতিতে আসার পটভূমি ছিল একেবারে ভিন্ন। খালেদা জিয়া ছিলেন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর এক বাঙালি কর্মকর্তার স্ত্রী। আর শেখ হাসিনা ছিলেন পাকিস্তান–বিরোধী আন্দোলনের অগ্রগামী নেতা শেখ মুজিবের মেয়ে। কিন্তু ১৯৮৪ সালে এ দুই নেত্রী তৎকালীন প্রেসিডেন্ট এরশাদের বিরোধিতায় গঠিত দুটি র
১৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুস সোবহান গোলাপ, তাঁর স্ত্রী গুলশান আরা মিয়া, ছেলে ইভান সোবহান মিয়া ও মেয়ে আনিশা গোলাপ মিয়ার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ নির্দেশ দেন।
১ দিন আগে