নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাতক্ষীরায় শেখ হাসিনার গাড়ির বহরে হামলার মামলায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিবসহ চারজনের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায়কে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘চক্রান্তমূলক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সরকার এমন কাজ করছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল এ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘এই সরকার নির্বাচনের আগে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার মহাপরিকল্পনা করেছে। এই পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে আটক করা, আটকে রাখা। জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতাদের সাজা দিয়ে আটক রাখা। ইতিমধ্যেই তারা (সরকার) শুরু করেছে।’
এ রায়ের নিন্দা জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘২১ বছর আগের একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে এমন একজন রাজনীতিককে সাজা দেওয়া সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, চক্রান্তমূলক প্রতিহিংসা।’ তবে এভাবে সরকার পার পাবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন বিএনপি মহাসচিব। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এটা করে তারা (সরকার) যদি মনে করে থাকে জনগণের যে আন্দোলন, তাকে নস্যাৎ করবে, তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে। কারণ, এই কর্তৃত্ববাদী সরকারকে জনগণ আর দেখতে চায় না। এই সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়।’
সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিএনপিকে জড়িয়ে ক্ষমতাসীনদের বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের প্রতি বর্তমান সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা নেই। যে কারণে তারা যা ইচ্ছা তাই বলে, যা খুশি তাই করছে। একটা দায়িত্বশীল সরকার কখনই এমন কথা বলতে পারে না।’
বিএনপি বিদেশিদের কাছে ধরনা দিচ্ছে, আওয়ামী লীগ নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বিদেশিদের কাছে আমরা যাইনি। তারা আমাদের দাওয়াত করেছে বলেই আমরা গেছি। প্রত্যেকবারই আমরা তাদের আমন্ত্রণে গেছি। আমাদের চেয়ে অনেক বেশি গেছে আওয়ামী লীগ। এই কথাগুলো অবান্তর, এই কথাগুলোর কোনো মূল্য নেই।’
সাতক্ষীরায় শেখ হাসিনার গাড়ির বহরে হামলার মামলায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিবসহ চারজনের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায়কে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘চক্রান্তমূলক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সরকার এমন কাজ করছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল এ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘এই সরকার নির্বাচনের আগে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার মহাপরিকল্পনা করেছে। এই পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে আটক করা, আটকে রাখা। জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতাদের সাজা দিয়ে আটক রাখা। ইতিমধ্যেই তারা (সরকার) শুরু করেছে।’
এ রায়ের নিন্দা জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘২১ বছর আগের একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে এমন একজন রাজনীতিককে সাজা দেওয়া সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, চক্রান্তমূলক প্রতিহিংসা।’ তবে এভাবে সরকার পার পাবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন বিএনপি মহাসচিব। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এটা করে তারা (সরকার) যদি মনে করে থাকে জনগণের যে আন্দোলন, তাকে নস্যাৎ করবে, তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে। কারণ, এই কর্তৃত্ববাদী সরকারকে জনগণ আর দেখতে চায় না। এই সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়।’
সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিএনপিকে জড়িয়ে ক্ষমতাসীনদের বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের প্রতি বর্তমান সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা নেই। যে কারণে তারা যা ইচ্ছা তাই বলে, যা খুশি তাই করছে। একটা দায়িত্বশীল সরকার কখনই এমন কথা বলতে পারে না।’
বিএনপি বিদেশিদের কাছে ধরনা দিচ্ছে, আওয়ামী লীগ নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বিদেশিদের কাছে আমরা যাইনি। তারা আমাদের দাওয়াত করেছে বলেই আমরা গেছি। প্রত্যেকবারই আমরা তাদের আমন্ত্রণে গেছি। আমাদের চেয়ে অনেক বেশি গেছে আওয়ামী লীগ। এই কথাগুলো অবান্তর, এই কথাগুলোর কোনো মূল্য নেই।’
সংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যারা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
৩ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ দিন আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগে