নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর ক্ষেত্রে বিশেষ প্রটোকল উঠিয়ে নেওয়ার বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এটা তিনি কেন করেছেন, তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। তিনি অত্যন্ত বিরক্ত, রাগান্বিত। মনে হচ্ছে, নিরাপদও বোধ করছেন না। আমি আশা করব, বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে বহির্বিশ্বের সম্পর্কের যেন কোনো অবনতি না হয়।’
আজ সোমবার বিকেলে জিয়াউর রহমানের ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের অফিসে ‘কর্মসূচি প্রণয়নে বৈঠক’ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, রিজার্ভ সংকট, গ্যাস-বিদ্যুৎ খাতে সীমাহীন দুর্নীতি এবং আবারও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার শঙ্কার মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফরের ফলাফল শূন্য উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ভীত।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটা ধারণা দিতে চান যে দেশে বিকল্প কোনো নেতৃত্ব নেই। যে সফর করেছেন, সেটা সম্পর্কে একটা ধারণা দিতে চান যে সফর সফল হয়েছে। কিন্তু এই সফরের ফলাফল একেবারেই শূন্য।’
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী আবারও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কেন কথা বলছেন, এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা আমারও প্রশ্ন। কেন তিনি হঠাৎ আবারও নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বিষোদ্গার করছেন? কিছুদিন আগেও নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার জাহাজ ফেরত গেছে। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে কী কেনে, তা মোটামুটি সবাই জানি।’
রিজার্ভ কমে যাওয়ায় দেশে যেকোনো সময় মারাত্মক পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি যারা আমদানি করেন, তাঁরা ডলারের অভাবে আমদানি করতে পারছেন না। আমদানি করতে না পারার কারণেই নিত্যপণ্যের দাম এত বেড়ে গেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, রিজার্ভের পরিমাণ এত কমে গেছে যে সেটা পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। কয়েক দিন পরে এই অবস্থা আরও বাড়বে। আগামী বছর থেকে পদ্মা সেতু, নতুন বিমানবন্দরের জন্য ১৫ হাজার কোটি টাকা করে পরিশোধ করতে হবে।’
এদিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশনাকে অধীনস্থ আদালত এবং সরকারের অবজ্ঞা, গায়েবি মামলায় নির্বিচারে গ্রেপ্তার, মিথ্যা মামলা ও পুলিশি হয়রানি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের লোডশেডিং, আওয়ামী সরকারে সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদ এবং ১০ দফা দাবি বাস্তবায়নে ১৭ মে বুধবার ও ২৩ মে মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ পৃথকভাবে রাজধানীতে পদযাত্রা করবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বিএনপি।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে ১৭ মে বেলা ২টায় বাসাবো খেলার মাঠ থেকে মালিবাগ কমিউনিটি সেন্টার পর্যন্ত এবং একই দিন মহানগর উত্তরের উদ্যোগে বাড্ডা সুবাস্তু ভ্যালি টাওয়ারের সামনে থেকে রামপুরা আবুল হোটেল পর্যন্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। ২৩ মে মঙ্গলবার বেলা ২টায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে ধানমন্ডি থেকে পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। একই দিন মহানগর উত্তর বিএনপির উদ্যোগে গাবতলী বাগবাড়ী থেকে টেকনিক্যাল ও কল্যাণপুর হয়ে পঙ্গু হাসপাতালের সামনে থেকে ৩০০ ফুট রাস্তা পর্যন্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর ক্ষেত্রে বিশেষ প্রটোকল উঠিয়ে নেওয়ার বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এটা তিনি কেন করেছেন, তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। তিনি অত্যন্ত বিরক্ত, রাগান্বিত। মনে হচ্ছে, নিরাপদও বোধ করছেন না। আমি আশা করব, বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে বহির্বিশ্বের সম্পর্কের যেন কোনো অবনতি না হয়।’
আজ সোমবার বিকেলে জিয়াউর রহমানের ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের অফিসে ‘কর্মসূচি প্রণয়নে বৈঠক’ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, রিজার্ভ সংকট, গ্যাস-বিদ্যুৎ খাতে সীমাহীন দুর্নীতি এবং আবারও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার শঙ্কার মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফরের ফলাফল শূন্য উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ভীত।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটা ধারণা দিতে চান যে দেশে বিকল্প কোনো নেতৃত্ব নেই। যে সফর করেছেন, সেটা সম্পর্কে একটা ধারণা দিতে চান যে সফর সফল হয়েছে। কিন্তু এই সফরের ফলাফল একেবারেই শূন্য।’
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী আবারও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কেন কথা বলছেন, এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা আমারও প্রশ্ন। কেন তিনি হঠাৎ আবারও নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বিষোদ্গার করছেন? কিছুদিন আগেও নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার জাহাজ ফেরত গেছে। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে কী কেনে, তা মোটামুটি সবাই জানি।’
রিজার্ভ কমে যাওয়ায় দেশে যেকোনো সময় মারাত্মক পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি যারা আমদানি করেন, তাঁরা ডলারের অভাবে আমদানি করতে পারছেন না। আমদানি করতে না পারার কারণেই নিত্যপণ্যের দাম এত বেড়ে গেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, রিজার্ভের পরিমাণ এত কমে গেছে যে সেটা পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। কয়েক দিন পরে এই অবস্থা আরও বাড়বে। আগামী বছর থেকে পদ্মা সেতু, নতুন বিমানবন্দরের জন্য ১৫ হাজার কোটি টাকা করে পরিশোধ করতে হবে।’
এদিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশনাকে অধীনস্থ আদালত এবং সরকারের অবজ্ঞা, গায়েবি মামলায় নির্বিচারে গ্রেপ্তার, মিথ্যা মামলা ও পুলিশি হয়রানি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের লোডশেডিং, আওয়ামী সরকারে সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদ এবং ১০ দফা দাবি বাস্তবায়নে ১৭ মে বুধবার ও ২৩ মে মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ পৃথকভাবে রাজধানীতে পদযাত্রা করবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বিএনপি।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে ১৭ মে বেলা ২টায় বাসাবো খেলার মাঠ থেকে মালিবাগ কমিউনিটি সেন্টার পর্যন্ত এবং একই দিন মহানগর উত্তরের উদ্যোগে বাড্ডা সুবাস্তু ভ্যালি টাওয়ারের সামনে থেকে রামপুরা আবুল হোটেল পর্যন্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। ২৩ মে মঙ্গলবার বেলা ২টায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে ধানমন্ডি থেকে পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। একই দিন মহানগর উত্তর বিএনপির উদ্যোগে গাবতলী বাগবাড়ী থেকে টেকনিক্যাল ও কল্যাণপুর হয়ে পঙ্গু হাসপাতালের সামনে থেকে ৩০০ ফুট রাস্তা পর্যন্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে