নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের জন্য বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তা প্রত্যাহারের বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বেশ। তবে বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তা প্রত্যাহার হলেও বিদেশি দূতাবাস ও রাষ্ট্রদূতদের নিরাপত্তায় সরকার কোনো শিথিলতা দেখাবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বিবৃতিতে তিনি বিএনপি নেতাদের অসাড়, অর্বাচীন ও গণচেতনাবিচ্ছিন্ন বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, ‘বিএনপির আমলে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত বাংলাদেশে আজ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বিএনপির শাসনামলে তাঁদের সৃষ্ট জঙ্গিবাদী শক্তির হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার পর কূটনীতিকদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এটা কোনো স্থায়ী নিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল না। কূটনীতিকদের আন্তর্জাতিক নিয়মানুসারে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, বিদেশি যেসব দূতাবাস ও রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে আছেন, তাঁদের সব নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার কোনো প্রকার শিথিলতা প্রদর্শন করবে না।’
বিবৃতিতে কাদের আরও বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যগতভাবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও জনগণের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এ দেশের হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে যা যা করার, তা একমাত্র আওয়ামী লীগই করেছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অসাংবিধানিক উপায়ে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করেছিল। সামরিক স্বৈরাচারের বুটের তলায় পিষ্ট হয়েছিল।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির তথাকথিত আন্দোলন হালে পানি না পাওয়ায় তাঁদের নেতারা প্রতিদিন চিরাচরিত একঘেয়ে বক্তব্য রেখেই যাচ্ছেন। তাঁরা শুধু সরকারের সমালোচনা করেন। জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে শেখ হাসিনার গৃহীত উন্নয়ন নীতির কারণে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার বিপরীতে বিএনপির হাতিয়ার হলো ষড়যন্ত্র, মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও উসকানিমূলক বক্তব্য। বিএনপির লক্ষ্য যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখল। বিপরীতে আওয়ামী লীগের পথচলার শক্তি হলো শুধু জনগণ। যে আন্দোলনে জনগণের সম্পৃক্ততা নেই, যে আন্দোলন শুধু ক্ষমতার মোহ থেকে পরিচালিত হয়, সেই আন্দোলনে গণ-অভ্যুত্থানের কথা হাস্যকর।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নীতির ফলে শহর থেকে গ্রামের প্রতিটি মানুষের জীবনমানের বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে। এ দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার। বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার সময়োপযোগী নীতি গ্রহণের ফলে নতুন প্রজন্ম নিজেদের মানবিক স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ পাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের জন্য বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তা প্রত্যাহারের বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বেশ। তবে বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তা প্রত্যাহার হলেও বিদেশি দূতাবাস ও রাষ্ট্রদূতদের নিরাপত্তায় সরকার কোনো শিথিলতা দেখাবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বিবৃতিতে তিনি বিএনপি নেতাদের অসাড়, অর্বাচীন ও গণচেতনাবিচ্ছিন্ন বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, ‘বিএনপির আমলে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত বাংলাদেশে আজ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বিএনপির শাসনামলে তাঁদের সৃষ্ট জঙ্গিবাদী শক্তির হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার পর কূটনীতিকদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এটা কোনো স্থায়ী নিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল না। কূটনীতিকদের আন্তর্জাতিক নিয়মানুসারে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, বিদেশি যেসব দূতাবাস ও রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে আছেন, তাঁদের সব নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার কোনো প্রকার শিথিলতা প্রদর্শন করবে না।’
বিবৃতিতে কাদের আরও বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যগতভাবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও জনগণের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এ দেশের হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে যা যা করার, তা একমাত্র আওয়ামী লীগই করেছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অসাংবিধানিক উপায়ে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করেছিল। সামরিক স্বৈরাচারের বুটের তলায় পিষ্ট হয়েছিল।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির তথাকথিত আন্দোলন হালে পানি না পাওয়ায় তাঁদের নেতারা প্রতিদিন চিরাচরিত একঘেয়ে বক্তব্য রেখেই যাচ্ছেন। তাঁরা শুধু সরকারের সমালোচনা করেন। জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে শেখ হাসিনার গৃহীত উন্নয়ন নীতির কারণে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার বিপরীতে বিএনপির হাতিয়ার হলো ষড়যন্ত্র, মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও উসকানিমূলক বক্তব্য। বিএনপির লক্ষ্য যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখল। বিপরীতে আওয়ামী লীগের পথচলার শক্তি হলো শুধু জনগণ। যে আন্দোলনে জনগণের সম্পৃক্ততা নেই, যে আন্দোলন শুধু ক্ষমতার মোহ থেকে পরিচালিত হয়, সেই আন্দোলনে গণ-অভ্যুত্থানের কথা হাস্যকর।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নীতির ফলে শহর থেকে গ্রামের প্রতিটি মানুষের জীবনমানের বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে। এ দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার। বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার সময়োপযোগী নীতি গ্রহণের ফলে নতুন প্রজন্ম নিজেদের মানবিক স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ পাচ্ছে।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৩ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে