নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, শোক দিবসে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রতিজ্ঞা করতে হবে। সত্য ও ন্যায়ের পথে থেকে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে জাতির পিতাকে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার সকালে নগর ভবনের অডিটোরিয়ামে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন মেয়র আতিক।
তিনি বলেন, জাতির পিতা সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। আজ জাতীয় শোক দিবসে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রতিজ্ঞা করতে হবে। সবাইকে জবাবদিহি ও পাবলিক সার্ভিস নিশ্চিত করতে হবে।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে বিশ্ব নেতারা ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন। পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু লন্ডনে গিয়েছিলেন। তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ রাষ্ট্রীয় প্রটোকল ভেঙে বঙ্গবন্ধুকে বিমানবন্দরে বিশেষ মর্যাদায় বরণ করেছিলেন। ফিদেল কাস্ত্রো বলেছিলেন, তিনি হিমালয় দেখেননি কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে দেখেছেন। বিশ্ব নেতারা ঠিকই আমাদের জাতির পিতাকে সম্মান করেছেন। অথচ আমাদের দুর্ভাগ্য, এ দেশের খুনিরা পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করে।’
ডিএনসিসির সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিকের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. এ কে এম শফিকুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহ. আমিরুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এস এম শরিফ-উল ইসলাম প্রমুখ।
মতবিনিময় সভা শেষে মেয়র শোক দিবস উপলক্ষে বনানী, মহাখালী, গুলশান, নতুন বাজার, ভাটারা, প্রগতি সরণিতে কাউন্সিলরদের উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টায় মেয়র আতিকুল ইসলাম, কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে বনানী কবরস্থানে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে শাহাদাতবরণকারী বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করেন।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, শোক দিবসে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রতিজ্ঞা করতে হবে। সত্য ও ন্যায়ের পথে থেকে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে জাতির পিতাকে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার সকালে নগর ভবনের অডিটোরিয়ামে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন মেয়র আতিক।
তিনি বলেন, জাতির পিতা সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। আজ জাতীয় শোক দিবসে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রতিজ্ঞা করতে হবে। সবাইকে জবাবদিহি ও পাবলিক সার্ভিস নিশ্চিত করতে হবে।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে বিশ্ব নেতারা ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন। পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু লন্ডনে গিয়েছিলেন। তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ রাষ্ট্রীয় প্রটোকল ভেঙে বঙ্গবন্ধুকে বিমানবন্দরে বিশেষ মর্যাদায় বরণ করেছিলেন। ফিদেল কাস্ত্রো বলেছিলেন, তিনি হিমালয় দেখেননি কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে দেখেছেন। বিশ্ব নেতারা ঠিকই আমাদের জাতির পিতাকে সম্মান করেছেন। অথচ আমাদের দুর্ভাগ্য, এ দেশের খুনিরা পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করে।’
ডিএনসিসির সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিকের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. এ কে এম শফিকুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহ. আমিরুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এস এম শরিফ-উল ইসলাম প্রমুখ।
মতবিনিময় সভা শেষে মেয়র শোক দিবস উপলক্ষে বনানী, মহাখালী, গুলশান, নতুন বাজার, ভাটারা, প্রগতি সরণিতে কাউন্সিলরদের উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টায় মেয়র আতিকুল ইসলাম, কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে বনানী কবরস্থানে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে শাহাদাতবরণকারী বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৪ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৭ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১০ ঘণ্টা আগে