উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, ‘শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করে আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ এ দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে, দুর্যোগে সব সময় পাশে থাকে। আওয়ামী লীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া দল। যে দলটি এখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে। তাঁর অধীনে আওয়ামী লীগ গত ১৪ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে দেশকে উন্নয়ন-অগ্রগতিতে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে হানিফ বলেন, ‘তারা দেশের উন্নয়ন চায় না, অগ্রগতি চায় না। এখন নতুন করে রাস্তায় নেমেছে আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। আমরা বারবার বলেছি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। আপনাদের যদি জনগণের প্রতি আস্থা থাকে, তাহলে নির্বাচনে অংশ নিন। অংশ নিয়ে আপনাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। কিন্তু নির্বাচনে তারা যাবে না।’
আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘এই বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি দেশের অগ্রগতি বিরোধী, যারা দেশের স্বাধীনতাবিরোধী—এই অপশক্তিকে রাজপথে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় নিয়ে যাব। এটাই হোক আমাদের সকলের অঙ্গীকার।’
আমরা শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে: মায়া
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আমরা যে সময়ে এখানে শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, ঠিক সেই সময়ে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা মানুষের পাশে, ওরা ষড়যন্ত্রের পাশে। কী করে শেখ হাসিনাকে, কী করে সরকারকে সরানো যায়, এ জন্য তারা উঠেপড়ে লেগেছে। আমরা পরিষ্কার বলতে চাই—ষড়যন্ত্র করে, আগুন-সন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগ সরকারকে কোনো দিন হটাতে পারবেন না।
‘আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে ছিলাম, রাজপথে থাকব। যদি কোনো সন্ত্রাস, আগুন-সন্ত্রাস, মানুষকে হত্যা করেন, রাজপথে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন, তাহলে আমরা জবাব দেব ইনশা আল্লাহ। শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।’
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগকে ধন্যবাদ জানিয়ে মায়া বলেন, ‘মাত্র তিন চার ঘণ্টার নোটিশে আজকের এই বিশাল জমায়েত। কারণ, এই এলাকাটা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। এটা আপনারা প্রমাণ করেছেন।’
শীতবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম ও আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খান।
বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, ‘শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করে আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ এ দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে, দুর্যোগে সব সময় পাশে থাকে। আওয়ামী লীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া দল। যে দলটি এখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে। তাঁর অধীনে আওয়ামী লীগ গত ১৪ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে দেশকে উন্নয়ন-অগ্রগতিতে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে হানিফ বলেন, ‘তারা দেশের উন্নয়ন চায় না, অগ্রগতি চায় না। এখন নতুন করে রাস্তায় নেমেছে আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। আমরা বারবার বলেছি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। আপনাদের যদি জনগণের প্রতি আস্থা থাকে, তাহলে নির্বাচনে অংশ নিন। অংশ নিয়ে আপনাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। কিন্তু নির্বাচনে তারা যাবে না।’
আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘এই বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি দেশের অগ্রগতি বিরোধী, যারা দেশের স্বাধীনতাবিরোধী—এই অপশক্তিকে রাজপথে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় নিয়ে যাব। এটাই হোক আমাদের সকলের অঙ্গীকার।’
আমরা শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে: মায়া
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আমরা যে সময়ে এখানে শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, ঠিক সেই সময়ে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা মানুষের পাশে, ওরা ষড়যন্ত্রের পাশে। কী করে শেখ হাসিনাকে, কী করে সরকারকে সরানো যায়, এ জন্য তারা উঠেপড়ে লেগেছে। আমরা পরিষ্কার বলতে চাই—ষড়যন্ত্র করে, আগুন-সন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগ সরকারকে কোনো দিন হটাতে পারবেন না।
‘আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে ছিলাম, রাজপথে থাকব। যদি কোনো সন্ত্রাস, আগুন-সন্ত্রাস, মানুষকে হত্যা করেন, রাজপথে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন, তাহলে আমরা জবাব দেব ইনশা আল্লাহ। শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।’
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগকে ধন্যবাদ জানিয়ে মায়া বলেন, ‘মাত্র তিন চার ঘণ্টার নোটিশে আজকের এই বিশাল জমায়েত। কারণ, এই এলাকাটা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। এটা আপনারা প্রমাণ করেছেন।’
শীতবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম ও আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খান।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে