অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (বিপিএসসি) আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের তিনজন সহযোগীকে নিয়োগ দানের প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি বলেছেন, ‘নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ করার বদলে ফ্যাসিবাদের দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা জনগণকে হতাশ করেছে।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দলের কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগ প্রেরিত এক বার্তায় এ কথা বলেন মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রস্তাবিত যেসব নাম গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে তা দেখে জনগণ বিস্মিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাত্র কিছুদিন হলো ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ ফ্যাসিস্ট সরকারের কবল থেকে মুক্তি লাভ করেছে। জনগণের প্রত্যাশা হলো—সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক লোকদের পাবলিক সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ দিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ করা হবে। কিন্তু তার স্থলে ফ্যাসিবাদের দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা জনগণকে হতাশ করেছে।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘প্রস্তাবিত তিনজনের একজন হলেন পতিত স্বৈরাচারের সরাসরি সুবিধাভোগী। আরেকজন আয়নাঘরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ও নারী কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের সুবিধা ভোগ করে জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। প্রস্তাবিত অপরজন শহীদ মুহাম্মাদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে দায়ের করা সরকারের সাজানো মামলায় মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদান করে বিচারিক হত্যাকাণ্ডে সহযোগিতা করেছেন।’
এসব চিহ্নিত ব্যক্তিদের পিএসসির সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা সরাসরি শহীদদের রক্তের সঙ্গে ‘বেইমানি’ উল্লেখ করে অবিলম্বে এসব ব্যক্তির নাম বাতিলের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২ জানুয়ারি সরকার পিএসসিতে ছয়জন সদস্য নিয়োগ দেয়। তাঁরা হলেন—অধ্যাপক ড. শাহনাজ সরকার, মো. মুনির হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ এফ জগলুল আহমেদ, ড. মো. মিজানুর রহমান, সাব্বির আহমেদ চৌধুরী ও অধ্যাপক ডা. সৈয়দা শাহিনা সোবহান। এর আগে দুই ধাপে পিএসসিতে আটজন সদস্য নিয়োগ দিয়েছিল সরকার।
এদিকে, গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট বজায় রাখতে পিএসসির তিন সদস্যের শপথ না দিতে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী। এই তিন সদস্য হলেন ডা. সৈয়দা শাহিনা সোবহান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ এফ জগলুল আহমেদ ও ড. মো. মিজানুর রহমান।
বুধবার সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বরাবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পক্ষে জালাল আহমদ ও আল আমিন মীরা লিখিত আবেদন করেন। এতে বলা হয়, সম্প্রতি পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের তিনজন দোসরকে পিএসসির সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (বিপিএসসি) আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের তিনজন সহযোগীকে নিয়োগ দানের প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি বলেছেন, ‘নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ করার বদলে ফ্যাসিবাদের দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা জনগণকে হতাশ করেছে।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দলের কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগ প্রেরিত এক বার্তায় এ কথা বলেন মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ দেওয়ার জন্য প্রস্তাবিত যেসব নাম গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে তা দেখে জনগণ বিস্মিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাত্র কিছুদিন হলো ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ ফ্যাসিস্ট সরকারের কবল থেকে মুক্তি লাভ করেছে। জনগণের প্রত্যাশা হলো—সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক লোকদের পাবলিক সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ দিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ করা হবে। কিন্তু তার স্থলে ফ্যাসিবাদের দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা জনগণকে হতাশ করেছে।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘প্রস্তাবিত তিনজনের একজন হলেন পতিত স্বৈরাচারের সরাসরি সুবিধাভোগী। আরেকজন আয়নাঘরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ও নারী কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের সুবিধা ভোগ করে জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। প্রস্তাবিত অপরজন শহীদ মুহাম্মাদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে দায়ের করা সরকারের সাজানো মামলায় মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদান করে বিচারিক হত্যাকাণ্ডে সহযোগিতা করেছেন।’
এসব চিহ্নিত ব্যক্তিদের পিএসসির সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা সরাসরি শহীদদের রক্তের সঙ্গে ‘বেইমানি’ উল্লেখ করে অবিলম্বে এসব ব্যক্তির নাম বাতিলের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২ জানুয়ারি সরকার পিএসসিতে ছয়জন সদস্য নিয়োগ দেয়। তাঁরা হলেন—অধ্যাপক ড. শাহনাজ সরকার, মো. মুনির হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ এফ জগলুল আহমেদ, ড. মো. মিজানুর রহমান, সাব্বির আহমেদ চৌধুরী ও অধ্যাপক ডা. সৈয়দা শাহিনা সোবহান। এর আগে দুই ধাপে পিএসসিতে আটজন সদস্য নিয়োগ দিয়েছিল সরকার।
এদিকে, গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট বজায় রাখতে পিএসসির তিন সদস্যের শপথ না দিতে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী। এই তিন সদস্য হলেন ডা. সৈয়দা শাহিনা সোবহান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ এফ জগলুল আহমেদ ও ড. মো. মিজানুর রহমান।
বুধবার সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বরাবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পক্ষে জালাল আহমদ ও আল আমিন মীরা লিখিত আবেদন করেন। এতে বলা হয়, সম্প্রতি পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের তিনজন দোসরকে পিএসসির সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকের পক্ষে নয় এবং এই নীতিটি সংবিধানে সংযুক্ত করার পক্ষেও দলটি একমত। সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অসন্তুষ্ট নয় বিএনপি। বরং রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী কাঠামো দাঁড় করানোর জন্য তাঁরা সর্বাত্মক...
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গতকাল তাদের সুপারিশমালা জমা দেওয়ার পর কয়েকটি সুপারিশ নিয়ে তীব্র আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার এবং ভরণপোষণের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেসংস্কারের বিষয়ে আর কোনো সংকট দেখছে না বিএনপি। এই অবস্থায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মনে করছে দলটি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে কোনো সংকট নেই। সবাই সবার মতামত দিয়েছে। ঐকমত্য কোথায় কোথায় হয়েছে, তা জানতে এক সপ্তাহের...
১০ ঘণ্টা আগে