নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ১২ অক্টোবর জাতীয় পার্টির (জাপা—কাদেরপন্থীদের) কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আগামী এপ্রিল থেকেই কাউন্সিলের প্রাথমিক কাজ শুরু হবে।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ে দলের প্রেসিডিয়াম ও সংসদ সদস্যদের যৌথ সভা শেষে তিনি এসব কথা জানান।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘আগামী এপ্রিল মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে জাতীয় পার্টির সার্বিক রাজনীতি নিয়ে আলোচনা হবে। আগামী আগস্টের মধ্যে ৩ থেকে ৫ সদস্যের ছোট ছোট কমিটি করে জেলায় জেলায় পাঠানো হবে। তারা দলের সাংগঠনিক শক্তি পর্যালোচনা করে কেন্দ্রে একটি রিপোর্ট দেবে। আগামী আগস্টের মধ্যেই সব জেলার সম্মেলন সম্পন্ন করা হবে। ১২ অক্টোবর, ২০২৪ জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত করার জন্য সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।’
দল থেকে বহিষ্কৃত অনেকেই আবার দলে ফিরতে চেয়ে যোগাযোগ করছেন জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘আমাদের পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদের সঙ্গে আমাদের স্পর্শকাতর সম্পর্ক। তাই, তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই।’ তবে বহিষ্কৃতরা ক্ষমা চাইলে পার্টি চেয়ারম্যান যেন বিবেচনা করেন সে ব্যাপারে তিনি অনুরোধ করেছেন বলে জানান।
চুন্নু বলেন, ‘আমাদের দলের বাইরে কেউ যদি মহাসম্মেলনও করে সে বিষয়ে আমাদের বলার কিছু নেই। জাতীয় পার্টির নামে ব্রাকেটে যদি কেউ মই মার্কা, আম মার্কা, জাম মার্কা, বেগুন মার্কা করে, তাহলে করতেই পারে।’
সভায় বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেন, ‘কোনো বিশেষ দলকে বাঁচাতে জাতীয় পার্টি রাজনীতি করবে না। আমরা আমাদের নিজস্ব রাজনীতি নিয়ে এগিয়ে যাব। গণমানুষের স্বার্থ বিবেচনা করে কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
কাউন্সিল প্রসঙ্গে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই জাতীয় পার্টির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। এর আগেই সব জেলা ও উপজেলার কাউন্সিল সম্পন্ন করতে হবে। জাতীয় পার্টির বর্ধিত সভা, পার্টির ইফতার মাহফিল এবং বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশ করা হবে।
এদিকে ৯ মার্চের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে গুলশানে রওশন এরশাদের বাসভবনে মতবিনিময় সভা করেছেন দলের রওশনপন্থী নেতারা। সভায় দলের চেয়ারম্যান দাবি করা রওশন এরশাদ বলেন, ‘৯ মার্চের সম্মেলন হবে একটি ঐতিহাসিক সম্মেলন। এই সম্মেলনের মধ্য দিয়েই দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের সূচনা হবে।
‘এই সম্মেলনকে সামনে রেখে জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে উৎসাহ-আনন্দ আমি লক্ষ করেছি, তা দেখে আমার শক্তি-সাহস কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। জাতীয় পার্টিকে আবার আমরা সুসংগঠিত করে দলটাকে রক্ষা করতে পারব।’
আগামী ১২ অক্টোবর জাতীয় পার্টির (জাপা—কাদেরপন্থীদের) কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আগামী এপ্রিল থেকেই কাউন্সিলের প্রাথমিক কাজ শুরু হবে।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ে দলের প্রেসিডিয়াম ও সংসদ সদস্যদের যৌথ সভা শেষে তিনি এসব কথা জানান।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘আগামী এপ্রিল মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে জাতীয় পার্টির সার্বিক রাজনীতি নিয়ে আলোচনা হবে। আগামী আগস্টের মধ্যে ৩ থেকে ৫ সদস্যের ছোট ছোট কমিটি করে জেলায় জেলায় পাঠানো হবে। তারা দলের সাংগঠনিক শক্তি পর্যালোচনা করে কেন্দ্রে একটি রিপোর্ট দেবে। আগামী আগস্টের মধ্যেই সব জেলার সম্মেলন সম্পন্ন করা হবে। ১২ অক্টোবর, ২০২৪ জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত করার জন্য সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।’
দল থেকে বহিষ্কৃত অনেকেই আবার দলে ফিরতে চেয়ে যোগাযোগ করছেন জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘আমাদের পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদের সঙ্গে আমাদের স্পর্শকাতর সম্পর্ক। তাই, তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই।’ তবে বহিষ্কৃতরা ক্ষমা চাইলে পার্টি চেয়ারম্যান যেন বিবেচনা করেন সে ব্যাপারে তিনি অনুরোধ করেছেন বলে জানান।
চুন্নু বলেন, ‘আমাদের দলের বাইরে কেউ যদি মহাসম্মেলনও করে সে বিষয়ে আমাদের বলার কিছু নেই। জাতীয় পার্টির নামে ব্রাকেটে যদি কেউ মই মার্কা, আম মার্কা, জাম মার্কা, বেগুন মার্কা করে, তাহলে করতেই পারে।’
সভায় বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেন, ‘কোনো বিশেষ দলকে বাঁচাতে জাতীয় পার্টি রাজনীতি করবে না। আমরা আমাদের নিজস্ব রাজনীতি নিয়ে এগিয়ে যাব। গণমানুষের স্বার্থ বিবেচনা করে কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
কাউন্সিল প্রসঙ্গে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই জাতীয় পার্টির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। এর আগেই সব জেলা ও উপজেলার কাউন্সিল সম্পন্ন করতে হবে। জাতীয় পার্টির বর্ধিত সভা, পার্টির ইফতার মাহফিল এবং বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশ করা হবে।
এদিকে ৯ মার্চের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে গুলশানে রওশন এরশাদের বাসভবনে মতবিনিময় সভা করেছেন দলের রওশনপন্থী নেতারা। সভায় দলের চেয়ারম্যান দাবি করা রওশন এরশাদ বলেন, ‘৯ মার্চের সম্মেলন হবে একটি ঐতিহাসিক সম্মেলন। এই সম্মেলনের মধ্য দিয়েই দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের সূচনা হবে।
‘এই সম্মেলনকে সামনে রেখে জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে উৎসাহ-আনন্দ আমি লক্ষ করেছি, তা দেখে আমার শক্তি-সাহস কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। জাতীয় পার্টিকে আবার আমরা সুসংগঠিত করে দলটাকে রক্ষা করতে পারব।’
সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে গণভোটের প্রস্তাব জাকের পার্টি করেছে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব শামীম হায়দার। তিনি বলেছেন, বড় বড় জায়গার বিষয়ে গণভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ হওয়া উচিত। নির্বাচনে কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব থাকলে তথাকথিত বড় দলগুলোর প্রভাব থাকে। তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে না।
৭ মিনিট আগেফিলিস্তিনিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ, নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার পথ উন্মুক্ত করতে হবে। পূর্ব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে। ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী ভূমি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাধ্যবাধকতা তৈরি; গণহত্যা বন্ধে কার্যকর ও সম্মিলিত পদক্ষেপ নিতে হবে।
৩৬ মিনিট আগেবিশেষ ক্ষমতা আইন বাতিল এবং মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়েছে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি। রাষ্ট্রীয় বাহিনীর অপব্যবহার ও বিদেশি কূটনীতিকের প্রভাবে নাগরিক অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় উদ্বেগ জানিয়েছে সংগঠনটি।
৩ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানকে সমান গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ জাসদ। দলটি বলেছে, মুক্তিযুদ্ধকে খাটো করার প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক তাৎপর্য রয়েছে, সেই সঙ্গে নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানও...
৭ ঘণ্টা আগে