অনলাইন ডেস্ক
পিঁপড়াদের ফুসফুস থাকে না। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের চেয়ে এদের শ্বাসপ্রশ্বাস পদ্ধতি ভিন্ন। বেশির ভাগ পোকামাকড়ের মতো পিঁপড়ার পেটে অনেক স্পাইরাকল বা ছোট ছিদ্র থাকে। এই ছিদ্র দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন এদের শরীরে প্রবেশ করে। আবার স্পাইরাকলগুলোর সঙ্গে অনেক টিউব সংযুক্ত থাকে, যেগুলো পিঁপড়ার প্রায় সব কোষে অক্সিজেন বিতরণ করে।
প্রজাতির ওপর ভিত্তি করে পিঁপড়ার শরীরে ৯ থেকে ১০টি স্পাইরাকল থাকতে পারে। প্রতিটি স্পাইরাকল ট্র্যাকিয়া নামক টিউবের সূক্ষ্ম জালের সঙ্গে সংযুক্ত। এটি অনেকটা মানুষের ফুসফুসের মতোই, তবে পোকামাকড় ট্র্যাকিয়া থেকে শরীরের বাকি অংশে অক্সিজেন বহন করার জন্য রক্ত ব্যবহার করে না। এর পরিবর্তে ট্রাকিয়া শরীরজুড়ে সূক্ষ্ম জালের মতো ছড়িয়ে থাকে। ট্র্যাকিয়ার প্রতিটি প্রান্ত বদ্ধ এবং আর্দ্র। এগুলো সরাসরি কোষ প্রাচীরের সংস্পর্শে থাকে। এভাবেই অসমোসিস বা অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় ট্রাকিয়া থেকে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন কোষে প্রবেশ করে।
তবে শুধু ছোট প্রাণীদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কাজ করে। ১ থেকে ২ সেন্টিমিটারের চেয়ে বড় শরীরের জন্য এটি কাজ করবে না। কারণ, তখন ট্র্যাকিয়ার দৈর্ঘ্য এত বেশি হবে যে অক্সিজেনসমৃদ্ধ বাতাস কোষে সময়মতো বয়ে নিতে পারবে না।
বৃহত্তর ও সক্রিয় পোকামাকড়দের পিঁপড়ার মতো নিষ্ক্রিয় শ্বাসপ্রশ্বাস ব্যবস্থার সম্পূরক হিসেবে তলপেট সম্প্রসারণ-সংকোচনের মাধ্যমে ট্র্যাকিয়া বরাবর বাতাস সঞ্চালন করতে হয়। তবে পিঁপড়ার আকারের পোকামাকড়ের জন্য এমন ব্যবস্থার দরকার হয় না।
২০০৫ সালের বার্লিন ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, পিঁপড়ার আকারের অনেক কীটপতঙ্গ পর্যায়ক্রমে তাদের স্পাইরাকল বন্ধ ও খুলতে পারে, যাতে শরীরে অতিরিক্ত অক্সিজেন প্রবেশ না করে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
পিঁপড়াদের ফুসফুস থাকে না। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের চেয়ে এদের শ্বাসপ্রশ্বাস পদ্ধতি ভিন্ন। বেশির ভাগ পোকামাকড়ের মতো পিঁপড়ার পেটে অনেক স্পাইরাকল বা ছোট ছিদ্র থাকে। এই ছিদ্র দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন এদের শরীরে প্রবেশ করে। আবার স্পাইরাকলগুলোর সঙ্গে অনেক টিউব সংযুক্ত থাকে, যেগুলো পিঁপড়ার প্রায় সব কোষে অক্সিজেন বিতরণ করে।
প্রজাতির ওপর ভিত্তি করে পিঁপড়ার শরীরে ৯ থেকে ১০টি স্পাইরাকল থাকতে পারে। প্রতিটি স্পাইরাকল ট্র্যাকিয়া নামক টিউবের সূক্ষ্ম জালের সঙ্গে সংযুক্ত। এটি অনেকটা মানুষের ফুসফুসের মতোই, তবে পোকামাকড় ট্র্যাকিয়া থেকে শরীরের বাকি অংশে অক্সিজেন বহন করার জন্য রক্ত ব্যবহার করে না। এর পরিবর্তে ট্রাকিয়া শরীরজুড়ে সূক্ষ্ম জালের মতো ছড়িয়ে থাকে। ট্র্যাকিয়ার প্রতিটি প্রান্ত বদ্ধ এবং আর্দ্র। এগুলো সরাসরি কোষ প্রাচীরের সংস্পর্শে থাকে। এভাবেই অসমোসিস বা অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় ট্রাকিয়া থেকে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন কোষে প্রবেশ করে।
তবে শুধু ছোট প্রাণীদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কাজ করে। ১ থেকে ২ সেন্টিমিটারের চেয়ে বড় শরীরের জন্য এটি কাজ করবে না। কারণ, তখন ট্র্যাকিয়ার দৈর্ঘ্য এত বেশি হবে যে অক্সিজেনসমৃদ্ধ বাতাস কোষে সময়মতো বয়ে নিতে পারবে না।
বৃহত্তর ও সক্রিয় পোকামাকড়দের পিঁপড়ার মতো নিষ্ক্রিয় শ্বাসপ্রশ্বাস ব্যবস্থার সম্পূরক হিসেবে তলপেট সম্প্রসারণ-সংকোচনের মাধ্যমে ট্র্যাকিয়া বরাবর বাতাস সঞ্চালন করতে হয়। তবে পিঁপড়ার আকারের পোকামাকড়ের জন্য এমন ব্যবস্থার দরকার হয় না।
২০০৫ সালের বার্লিন ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, পিঁপড়ার আকারের অনেক কীটপতঙ্গ পর্যায়ক্রমে তাদের স্পাইরাকল বন্ধ ও খুলতে পারে, যাতে শরীরে অতিরিক্ত অক্সিজেন প্রবেশ না করে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
আমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৩ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৯ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
৯ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
১০ দিন আগে