অনলাইন ডেস্ক
মহাকাশের সুদূর থেকে একটি রহস্যময় সংকেত পেয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা। পৃথিবী থেকে প্রায় আনুমানিক ১৪ কোটি মাইল দূরে অবস্থান করা নাসার নতুন মহাকাশযান সাইকি থেকে এ লেজার রশ্মি এসেছে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে নাসা একটি মহাকাশ অভিযান শুরু করে। ‘সাইকি ১৬’ নামে একটি ধাতব গ্রহাণুকে লক্ষ্য করে গ্রহাণুটির নামেই একটি মহাকাশযান পাঠায় নাসা। ‘সাইকি ১৬’ গ্রহাণুটি মঙ্গল এবং বৃহস্পতি গ্রহের মাঝখানে রয়েছে। সাইকির অভিযানের আরেকটি লক্ষ্য হচ্ছে—মহাকাশে লেজার যোগাযোগ পরীক্ষা করা।
সাইকি নভোযানে যুক্ত করা হয়েছে ডিপ স্পেস অপটিক্যাল কমিউনিকেশন সিস্টেম নামক প্রযুক্তি যাকে সংক্ষেপে ডি-সক বলা হয়। এই প্রযুক্তির লক্ষ্য হচ্ছে—মহাকাশে বিশাল দূরত্ব জুড়ে লেজার রশ্মির মাধ্যমে যোগাযোগ করা। বর্তমানে প্রচলিত বেতার তরঙ্গের তুলনায় ডি-সক পদ্ধতিতে অনেক দ্রুত সময়ে অনেক বেশি পরিমাণ তথ্য পাঠানো যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লেজার রশ্মির পরীক্ষামূলক ব্যবহার সফলভাবে সম্পন্ন করেছে সাইকি। পৃথিবী এবং সূর্যের মধ্যকার দূরত্বের প্রায় দেড় গুণ দূরত্ব অর্থাৎ, ১৪ কোটি মাইল দূর থেকে লেজার রশ্মির মাধ্যমে পৃথিবীতে সফলভাবে ইঞ্জিনিয়ারিং ডেটা প্রেরণ করেছে সাইকি। সাইকির রেডিও ট্রান্সমিটারের সঙ্গে ডি-সক প্রযুক্তি সফলভাবে যুক্ত হয়ে নভোযানটি থেকে পৃথিবীতে সরাসরি তথ্য এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ডেটা পাঠাতে সাহায্য করেছে।
দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরিতে (জেপিএল) এই অভিযানটির পরিচালন প্রধান মীরা শ্রীনিবাসন বলেছেন যে, গত ৮ এপ্রিল তারা স্যাটেলাইট থেকে ১০ মিনিট ধরে লেজার রশ্মির মাধ্যমে মহাকাশযানের প্রতিলিপি করা কিছু ডেটা পাঠিয়েছিল পৃথিবীতে। সে সময় সাইকি নভোযানের প্রকৃত ডেটা নাসার ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কের (ডিএসএন) বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে পাঠানো হয়েছিল গ্রাউন্ড কন্ট্রোলে। প্রচলিত বেতার তরঙ্গের চেয়ে লেজার রশ্মির মাধ্যমে যোগাযোগ বেশি কার্যকর কিনা তা যাচাই করাই ছিল এই পরীক্ষার উদ্দেশ্য।
নাসার এই পরীক্ষা প্রমাণ করেছে যে, লেজার রশ্মি ব্যবহার করে সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ২৬৭ মেগাবাইট ডেটা প্রেরণ করা সম্ভব—যা অনেকটাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট গতির মতো। তবে, নভোযানটি এখন পৃথিবী থেকে অনেক দূরে থাকায় এর ডেটা পাঠানোর হার কম।
গত ৮ এপ্রিলের পরীক্ষার সময় সাইকো নভোযানটি সফলভাবে সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ২৫ মেগাবাইট ডেটা প্রেরণ করেছে। মহাকাশে এই পরিমাণ দূরত্বে সেকেন্ডে কমপক্ষে ১ মেগাবাইট ডেটা প্রেরণ সম্ভব কিনা, সেটা দেখাই ছিল পরীক্ষাটির উদ্দেশ্য।
মঙ্গল এবং বৃহস্পতি গ্রহের মাঝখানে অবস্থান করা গ্রহাণু সাইকি ১৬-এর দিকে যাওয়া নভোযান সাইকির অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।
মহাকাশের সুদূর থেকে একটি রহস্যময় সংকেত পেয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা। পৃথিবী থেকে প্রায় আনুমানিক ১৪ কোটি মাইল দূরে অবস্থান করা নাসার নতুন মহাকাশযান সাইকি থেকে এ লেজার রশ্মি এসেছে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে নাসা একটি মহাকাশ অভিযান শুরু করে। ‘সাইকি ১৬’ নামে একটি ধাতব গ্রহাণুকে লক্ষ্য করে গ্রহাণুটির নামেই একটি মহাকাশযান পাঠায় নাসা। ‘সাইকি ১৬’ গ্রহাণুটি মঙ্গল এবং বৃহস্পতি গ্রহের মাঝখানে রয়েছে। সাইকির অভিযানের আরেকটি লক্ষ্য হচ্ছে—মহাকাশে লেজার যোগাযোগ পরীক্ষা করা।
সাইকি নভোযানে যুক্ত করা হয়েছে ডিপ স্পেস অপটিক্যাল কমিউনিকেশন সিস্টেম নামক প্রযুক্তি যাকে সংক্ষেপে ডি-সক বলা হয়। এই প্রযুক্তির লক্ষ্য হচ্ছে—মহাকাশে বিশাল দূরত্ব জুড়ে লেজার রশ্মির মাধ্যমে যোগাযোগ করা। বর্তমানে প্রচলিত বেতার তরঙ্গের তুলনায় ডি-সক পদ্ধতিতে অনেক দ্রুত সময়ে অনেক বেশি পরিমাণ তথ্য পাঠানো যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লেজার রশ্মির পরীক্ষামূলক ব্যবহার সফলভাবে সম্পন্ন করেছে সাইকি। পৃথিবী এবং সূর্যের মধ্যকার দূরত্বের প্রায় দেড় গুণ দূরত্ব অর্থাৎ, ১৪ কোটি মাইল দূর থেকে লেজার রশ্মির মাধ্যমে পৃথিবীতে সফলভাবে ইঞ্জিনিয়ারিং ডেটা প্রেরণ করেছে সাইকি। সাইকির রেডিও ট্রান্সমিটারের সঙ্গে ডি-সক প্রযুক্তি সফলভাবে যুক্ত হয়ে নভোযানটি থেকে পৃথিবীতে সরাসরি তথ্য এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ডেটা পাঠাতে সাহায্য করেছে।
দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরিতে (জেপিএল) এই অভিযানটির পরিচালন প্রধান মীরা শ্রীনিবাসন বলেছেন যে, গত ৮ এপ্রিল তারা স্যাটেলাইট থেকে ১০ মিনিট ধরে লেজার রশ্মির মাধ্যমে মহাকাশযানের প্রতিলিপি করা কিছু ডেটা পাঠিয়েছিল পৃথিবীতে। সে সময় সাইকি নভোযানের প্রকৃত ডেটা নাসার ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কের (ডিএসএন) বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে পাঠানো হয়েছিল গ্রাউন্ড কন্ট্রোলে। প্রচলিত বেতার তরঙ্গের চেয়ে লেজার রশ্মির মাধ্যমে যোগাযোগ বেশি কার্যকর কিনা তা যাচাই করাই ছিল এই পরীক্ষার উদ্দেশ্য।
নাসার এই পরীক্ষা প্রমাণ করেছে যে, লেজার রশ্মি ব্যবহার করে সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ২৬৭ মেগাবাইট ডেটা প্রেরণ করা সম্ভব—যা অনেকটাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট গতির মতো। তবে, নভোযানটি এখন পৃথিবী থেকে অনেক দূরে থাকায় এর ডেটা পাঠানোর হার কম।
গত ৮ এপ্রিলের পরীক্ষার সময় সাইকো নভোযানটি সফলভাবে সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ২৫ মেগাবাইট ডেটা প্রেরণ করেছে। মহাকাশে এই পরিমাণ দূরত্বে সেকেন্ডে কমপক্ষে ১ মেগাবাইট ডেটা প্রেরণ সম্ভব কিনা, সেটা দেখাই ছিল পরীক্ষাটির উদ্দেশ্য।
মঙ্গল এবং বৃহস্পতি গ্রহের মাঝখানে অবস্থান করা গ্রহাণু সাইকি ১৬-এর দিকে যাওয়া নভোযান সাইকির অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।
দীর্ঘ ৯ মাস মহাকাশে আটকে থাকার পর সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর গতকাল মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) থেকে পৃথিবীর উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগেনাসা মহাকাশচারী সুনিতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর দীর্ঘ ২৮৬ দিন পর পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। বুধবার ভোর ৩টা ৫৭ মিনিটে (আইএসটি) ফ্লোরিডার উপকূলে তাদের নিয়ে স্পেসএক্স ক্রু ড্রাগন মহাকাশযানটি অবতরণ করে। মাত্র আট দিন থাকার জন্য গত বছরের জুন মাসে সুনিতা এবং বুচ আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের...
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) ৯ মাসের বেশি সময় পর অবশেষে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন নাসার নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর। বুধবার ভোর ৩টা ৫৭ মিনিটে (আইএসটি) ফ্লোরিডার উপকূলে প্রায় ১৭ ঘণ্টার যাত্রা শেষে স্পেসএক্স ক্রু ড্রাগন...
৪ ঘণ্টা আগেগ্রিনল্যান্ড হাঙরের অসাধারণ দীর্ঘায়ুর পেছনের জিনগত কারণ সম্পর্কে নতুন তথ্য উন্মোচন করেছে বিজ্ঞানীরা। এই হাঙর প্রজাতি ৪০০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে, যা পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ আয়ুসম্পন্ন প্রজাতি। টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা গ্রিনল্যান্ড হাঙরের জিনোম সিকোয়েন্সিং করেছেন এবং এমন কিছু বিশেষ অভিযোজনের...
১ দিন আগে