অনলাইন ডেস্ক
ব্যাঙেরাও কখনো কখনো কান ফাটিয়ে দেওয়া শব্দে চিৎকার করে অন্য জন্তু-জানোয়ারের উদ্দেশ্যে। তবে আমরা তা শুনতে পাই না। সম্প্রতি ব্রাজিলের বিজ্ঞানীরা এ তথ্য আবিষ্কার করেন।
এসব তথ্য জানা যায়, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে।
আমাজনের জঙ্গলে ব্যাঙ নিয়ে কাজ করার সময় ব্রাজিলের গবেষকেরা আশ্চর্য একটি বিষয় লক্ষ্য করেন। স্মল লিফ লিটার ব্যাঙেরা শরীর বাঁকিয়ে মাথা পেছনের দিকে নিয়ে মুখ হা করে ফেলছে। দেখে মনে হচ্ছে চিৎকার করছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা তা শুনতে পাচ্ছিলেন না।
উচ্চ কম্পাঙ্ক বা ফ্রিকোয়েন্সির অডিও রেকর্ডার ব্যবহার করে ব্যাঙদের এই না শোনা শব্দ রেকর্ড করলেন তাঁরা। আর এতেই বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো উভচর প্রাণীদের ‘আত্মরক্ষামূলক শ্রবণোত্তর শব্দ’ রেকর্ডে সম্ভব হন।
শিকারি প্রাণীদের ভয় দেখিয়ে দূরে রাখতেই এ শব্দ করা হয় বলে জানিয়েছেন ব্রাজিলের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব কেম্পিনাসের গবেষকেরা।
আবার শিকারি প্রাণীটিকে আক্রমণ করায় অন্য প্রাণীকে আকৃষ্ট করার জন্যও এভাবে চিৎকার করতে পারে বলে ব্যাঙেরা, ধারণা গবেষকদের। তাঁরা ব্যাঙদের এ ধরনের দুটি বিপৎসংকেত রেকর্ড করেছেন।
যখন তাঁরা বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার করে শব্দ বিশ্লেষণ করেন, তখন আবিষ্কার করেন এটির ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ ছিল ৭ কিলোহার্টজ থেকে ৪৪ কিলোহার্টজ।
উল্লেখ্য, ২০ কিলোহার্জের বেশি ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ শুনতে পায় না মানুষ। এর চেয়ে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দকে বলা হয় শ্রবণোত্তর শব্দ।
দলের একজন গবেষক মারিয়ানা হেতুসি পোচেস জানান, অন্য একটি গবেষণার সময় ব্যাঙদের একই ধরনের আচরণ দেখেছেন। তবে ওই শব্দ রেকর্ড করার মতো প্রযুক্তি তাঁদের ছিল না।
বাদুড়, তিমি, গন্ডার, কুকুর, কবুতরসহ সব ধরনের জন্তু-জানোয়ার যোগাযোগের জন্য শ্রবণোত্তর ও শ্রুতিপূর্ব ফ্রিকোয়েন্সি বা কম্পাঙ্ক ব্যবহার করে। মানুষ এর কিছুই শুনতে পায় না।
অতএব পরের বার যখন কোনো জঙ্গল বা বুনো পথ ধরে একটি শান্তিপূর্ণ হাঁটা উপভোগ করবেন, ভেবে নিতে পারেন চারপাশে কোলাহল হচ্ছে, তবে আপনার কানে তা পৌঁছাচ্ছে না।
ব্যাঙেরাও কখনো কখনো কান ফাটিয়ে দেওয়া শব্দে চিৎকার করে অন্য জন্তু-জানোয়ারের উদ্দেশ্যে। তবে আমরা তা শুনতে পাই না। সম্প্রতি ব্রাজিলের বিজ্ঞানীরা এ তথ্য আবিষ্কার করেন।
এসব তথ্য জানা যায়, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে।
আমাজনের জঙ্গলে ব্যাঙ নিয়ে কাজ করার সময় ব্রাজিলের গবেষকেরা আশ্চর্য একটি বিষয় লক্ষ্য করেন। স্মল লিফ লিটার ব্যাঙেরা শরীর বাঁকিয়ে মাথা পেছনের দিকে নিয়ে মুখ হা করে ফেলছে। দেখে মনে হচ্ছে চিৎকার করছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা তা শুনতে পাচ্ছিলেন না।
উচ্চ কম্পাঙ্ক বা ফ্রিকোয়েন্সির অডিও রেকর্ডার ব্যবহার করে ব্যাঙদের এই না শোনা শব্দ রেকর্ড করলেন তাঁরা। আর এতেই বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো উভচর প্রাণীদের ‘আত্মরক্ষামূলক শ্রবণোত্তর শব্দ’ রেকর্ডে সম্ভব হন।
শিকারি প্রাণীদের ভয় দেখিয়ে দূরে রাখতেই এ শব্দ করা হয় বলে জানিয়েছেন ব্রাজিলের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব কেম্পিনাসের গবেষকেরা।
আবার শিকারি প্রাণীটিকে আক্রমণ করায় অন্য প্রাণীকে আকৃষ্ট করার জন্যও এভাবে চিৎকার করতে পারে বলে ব্যাঙেরা, ধারণা গবেষকদের। তাঁরা ব্যাঙদের এ ধরনের দুটি বিপৎসংকেত রেকর্ড করেছেন।
যখন তাঁরা বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার করে শব্দ বিশ্লেষণ করেন, তখন আবিষ্কার করেন এটির ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ ছিল ৭ কিলোহার্টজ থেকে ৪৪ কিলোহার্টজ।
উল্লেখ্য, ২০ কিলোহার্জের বেশি ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ শুনতে পায় না মানুষ। এর চেয়ে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দকে বলা হয় শ্রবণোত্তর শব্দ।
দলের একজন গবেষক মারিয়ানা হেতুসি পোচেস জানান, অন্য একটি গবেষণার সময় ব্যাঙদের একই ধরনের আচরণ দেখেছেন। তবে ওই শব্দ রেকর্ড করার মতো প্রযুক্তি তাঁদের ছিল না।
বাদুড়, তিমি, গন্ডার, কুকুর, কবুতরসহ সব ধরনের জন্তু-জানোয়ার যোগাযোগের জন্য শ্রবণোত্তর ও শ্রুতিপূর্ব ফ্রিকোয়েন্সি বা কম্পাঙ্ক ব্যবহার করে। মানুষ এর কিছুই শুনতে পায় না।
অতএব পরের বার যখন কোনো জঙ্গল বা বুনো পথ ধরে একটি শান্তিপূর্ণ হাঁটা উপভোগ করবেন, ভেবে নিতে পারেন চারপাশে কোলাহল হচ্ছে, তবে আপনার কানে তা পৌঁছাচ্ছে না।
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
১ দিন আগে